বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির চারটি মামলা বাতিলের হাই কোর্টের রায় আপিল বিভাগেও বহাল রয়েছে। রাষ্ট্রপক্ষের আপিলের আবেদন খারিজ করে দিয়েছেন আপিল বিভাগের বিচারপতি মো. আশফাকুল ইসলামের নেতৃত্বাধীন চার সদস্যের বেঞ্চ।
রোববার শুনানিতে রাষ্ট্রপক্ষে অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল অনীক আর হক অংশ নেন। তারেক রহমানের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকন, জয়নুল আবেদীন, রুহুল কুদ্দুস কাজল ও কায়সার কামাল।
আইনজীবী কায়সার কামাল বলেন, “২০০৭ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় তারেক রহমানের বিরুদ্ধে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে মিথ্যা ও বানোয়াট মামলা করা হয়েছিল। এসব মামলায় এফআইআরে তারেক রহমানের নাম ছিল না। পরে হাই কোর্ট সেগুলো বাতিল করেন। আজ আপিল বিভাগ সেই সিদ্ধান্তই বহাল রাখল।”
উল্লেখ্য, ২০০৪ সালের চাঁদাবাজির অভিযোগে করা এসব মামলা গত ২৩ অক্টোবর হাই কোর্টের বিচারপতি এ কে আসাদুজ্জামান ও বিচারপতি সৈয়দ এনায়েত হোসেনের বেঞ্চ বাতিল করেন।
তত্ত্বাবধায়ক সরকারের জরুরি অবস্থার সময় ২০০৭ সালে তারেক রহমান এবং তার মা, সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে গ্রেপ্তার করা হয়। ২০০৮ সালে মুক্তি পেয়ে তারেক রহমান সপরিবারে লন্ডনে চলে যান এবং এখনও সেখানেই অবস্থান করছেন।
রোববার, ০৫ জানুয়ারী ২০২৫
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির চারটি মামলা বাতিলের হাই কোর্টের রায় আপিল বিভাগেও বহাল রয়েছে। রাষ্ট্রপক্ষের আপিলের আবেদন খারিজ করে দিয়েছেন আপিল বিভাগের বিচারপতি মো. আশফাকুল ইসলামের নেতৃত্বাধীন চার সদস্যের বেঞ্চ।
রোববার শুনানিতে রাষ্ট্রপক্ষে অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল অনীক আর হক অংশ নেন। তারেক রহমানের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকন, জয়নুল আবেদীন, রুহুল কুদ্দুস কাজল ও কায়সার কামাল।
আইনজীবী কায়সার কামাল বলেন, “২০০৭ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় তারেক রহমানের বিরুদ্ধে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে মিথ্যা ও বানোয়াট মামলা করা হয়েছিল। এসব মামলায় এফআইআরে তারেক রহমানের নাম ছিল না। পরে হাই কোর্ট সেগুলো বাতিল করেন। আজ আপিল বিভাগ সেই সিদ্ধান্তই বহাল রাখল।”
উল্লেখ্য, ২০০৪ সালের চাঁদাবাজির অভিযোগে করা এসব মামলা গত ২৩ অক্টোবর হাই কোর্টের বিচারপতি এ কে আসাদুজ্জামান ও বিচারপতি সৈয়দ এনায়েত হোসেনের বেঞ্চ বাতিল করেন।
তত্ত্বাবধায়ক সরকারের জরুরি অবস্থার সময় ২০০৭ সালে তারেক রহমান এবং তার মা, সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে গ্রেপ্তার করা হয়। ২০০৮ সালে মুক্তি পেয়ে তারেক রহমান সপরিবারে লন্ডনে চলে যান এবং এখনও সেখানেই অবস্থান করছেন।