ধানমন্ডি ৩২
গতকাল রাত থেকে ভাঙা শুরু হয়েছে ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের শেখ মুজিবের বাড়ি। এরই মধ্যেই একটি ভবনের অর্ধেকের বেশি ও অন্য ভবনের ২০ শতাংশ ভাঙা শেষ হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) সকাল সাড়ে ১১টার দিকে সরেজমিনে দেখা যায়, বাড়িটির সামনে হাজার হাজার উৎসুক জনতা ভিড় করছেন।
কেউ কেউ হাতুড়ি-শাবল দিয়ে ভাঙার কাজ পরিচালনা করছেন আবার কেউ কেউ দাঁড়িয়ে দেখছেন। একটি এক্সক্যাভেটর দিয়ে দক্ষিণ পাশের ভবনটি ভাঙার কাজ চলছে।
এ সময় জাহিদ হোসেন নামের একজন উৎসুক জনতা বলেন, এই বাড়িটিকে কেন্দ্র করেই অর্থাৎ কেবলা বানিয়ে দীর্ঘ ১৬ বছর মানুষকে শান্তিতে থাকতে দেওয়া হয়নি। আজ এটা ভেঙে ফেলা মূলত জনরোষের বহিঃপ্রকাশ। আমরা চাই এই জায়গায় একটা পাবলিক টয়লেট নির্মাণ হোক।
তার কথার মাঝখানেই কথা বলেন অন্য একজন। তিনি বলেন, বাড়িটি ভেঙে আন্দোলনে শহীদদের পরিবারের জন্য ফ্ল্যাট নির্মাণ করা হোক। যাতে তারা এখানে বসবাস করতে পারে।
এর মধ্যেই কেউ কেউ আবার এই জায়গায় মসজিদ বানানোর দাবিও উত্থাপন করেন।
গতকাল সন্ধ্যা থেকেই ছাত্র-জনতা মিছিল নিয়ে ৩২ নম্বরের এই বাড়িটিতে আসেন এবং ভাঙচুর শুরু করেন। মধ্যরাতে ক্রেন নিয়ে আসা হয়। পরে আসে এক্সক্যাভেটর। তখন থেকেই বিরতিহীনভাবে চলছে ভাঙার কাজ।
ধানমন্ডি ৩২
বৃহস্পতিবার, ০৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
গতকাল রাত থেকে ভাঙা শুরু হয়েছে ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের শেখ মুজিবের বাড়ি। এরই মধ্যেই একটি ভবনের অর্ধেকের বেশি ও অন্য ভবনের ২০ শতাংশ ভাঙা শেষ হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) সকাল সাড়ে ১১টার দিকে সরেজমিনে দেখা যায়, বাড়িটির সামনে হাজার হাজার উৎসুক জনতা ভিড় করছেন।
কেউ কেউ হাতুড়ি-শাবল দিয়ে ভাঙার কাজ পরিচালনা করছেন আবার কেউ কেউ দাঁড়িয়ে দেখছেন। একটি এক্সক্যাভেটর দিয়ে দক্ষিণ পাশের ভবনটি ভাঙার কাজ চলছে।
এ সময় জাহিদ হোসেন নামের একজন উৎসুক জনতা বলেন, এই বাড়িটিকে কেন্দ্র করেই অর্থাৎ কেবলা বানিয়ে দীর্ঘ ১৬ বছর মানুষকে শান্তিতে থাকতে দেওয়া হয়নি। আজ এটা ভেঙে ফেলা মূলত জনরোষের বহিঃপ্রকাশ। আমরা চাই এই জায়গায় একটা পাবলিক টয়লেট নির্মাণ হোক।
তার কথার মাঝখানেই কথা বলেন অন্য একজন। তিনি বলেন, বাড়িটি ভেঙে আন্দোলনে শহীদদের পরিবারের জন্য ফ্ল্যাট নির্মাণ করা হোক। যাতে তারা এখানে বসবাস করতে পারে।
এর মধ্যেই কেউ কেউ আবার এই জায়গায় মসজিদ বানানোর দাবিও উত্থাপন করেন।
গতকাল সন্ধ্যা থেকেই ছাত্র-জনতা মিছিল নিয়ে ৩২ নম্বরের এই বাড়িটিতে আসেন এবং ভাঙচুর শুরু করেন। মধ্যরাতে ক্রেন নিয়ে আসা হয়। পরে আসে এক্সক্যাভেটর। তখন থেকেই বিরতিহীনভাবে চলছে ভাঙার কাজ।