বিএনপি দাবি করেছে, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সময় দলটিকে নিশ্চিহ্ন ও ধ্বংস করার জন্য পরিকল্পিত গণহত্যা চালানো হয়। এ অভিযোগে দলটি আজ বৃহস্পতিবার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটরের কার্যালয়ে আনুষ্ঠানিক আবেদন জমা দিয়েছে।
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সই করা অভিযোগপত্রটি দলটির মামলা, গুম, খুন ও তথ্য সংরক্ষণবিষয়ক সমন্বয়ক মো. সালাহউদ্দিন খানের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধিদল ট্রাইব্যুনালে জমা দেয়। অভিযোগে বলা হয়েছে, ১ জুলাই থেকে ৫ আগস্ট পর্যন্ত দমন-পীড়নের মাধ্যমে বিএনপির ৮৪৮ জন নেতা-কর্মী নিহত হয়েছেন। অভিযোগের সঙ্গে নিহতদের তালিকাও যুক্ত করা হয়েছে।
সালাহউদ্দিন খান জানান, নিহতদের মধ্যে ৫৩৬ জন বিএনপির পদধারী নেতা-কর্মী, বাকিরা দলটির সমর্থক। তিনি বলেন, ‘জেলায় জেলায় মামলা করেও প্রতিকার পাচ্ছি না, পুলিশ আসামিদের ধরছে না। তাই ন্যায়বিচারের জন্য ট্রাইব্যুনালে অভিযোগ দিয়েছি।’
অভিযোগে উল্লেখ করা হয়েছে, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও স্থায়ী কমিটির সদস্যদের নির্দেশে দলটির নেতা-কর্মীরা শান্তিপূর্ণ আন্দোলন শুরু করেছিলেন। কিন্তু তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে এ আন্দোলন দমন করতে সারা দেশে গণহত্যা চালানো হয়, যার উদ্দেশ্য ছিল বিএনপিকে ধ্বংস করা।
বিএনপির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, এই ঘটনায় সারা দেশে ৮৪টি মামলা করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
বিএনপি দাবি করেছে, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সময় দলটিকে নিশ্চিহ্ন ও ধ্বংস করার জন্য পরিকল্পিত গণহত্যা চালানো হয়। এ অভিযোগে দলটি আজ বৃহস্পতিবার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটরের কার্যালয়ে আনুষ্ঠানিক আবেদন জমা দিয়েছে।
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সই করা অভিযোগপত্রটি দলটির মামলা, গুম, খুন ও তথ্য সংরক্ষণবিষয়ক সমন্বয়ক মো. সালাহউদ্দিন খানের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধিদল ট্রাইব্যুনালে জমা দেয়। অভিযোগে বলা হয়েছে, ১ জুলাই থেকে ৫ আগস্ট পর্যন্ত দমন-পীড়নের মাধ্যমে বিএনপির ৮৪৮ জন নেতা-কর্মী নিহত হয়েছেন। অভিযোগের সঙ্গে নিহতদের তালিকাও যুক্ত করা হয়েছে।
সালাহউদ্দিন খান জানান, নিহতদের মধ্যে ৫৩৬ জন বিএনপির পদধারী নেতা-কর্মী, বাকিরা দলটির সমর্থক। তিনি বলেন, ‘জেলায় জেলায় মামলা করেও প্রতিকার পাচ্ছি না, পুলিশ আসামিদের ধরছে না। তাই ন্যায়বিচারের জন্য ট্রাইব্যুনালে অভিযোগ দিয়েছি।’
অভিযোগে উল্লেখ করা হয়েছে, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও স্থায়ী কমিটির সদস্যদের নির্দেশে দলটির নেতা-কর্মীরা শান্তিপূর্ণ আন্দোলন শুরু করেছিলেন। কিন্তু তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে এ আন্দোলন দমন করতে সারা দেশে গণহত্যা চালানো হয়, যার উদ্দেশ্য ছিল বিএনপিকে ধ্বংস করা।
বিএনপির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, এই ঘটনায় সারা দেশে ৮৪টি মামলা করা হয়েছে।