ইন্টারনেট ব্যবসায়ীর কাছ থেকে চাঁদা দাবির অভিযোগ ওঠার পর বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের যুগ্ম আহ্বায়ক গোলাম কিবরিয়া অপুর সদস্যপদ স্থগিত করা হয়েছে। পাশাপাশি তাকে কারণ দর্শানোর নোটিস (শোকজ) দেওয়া হয়েছে।
শুক্রবার রাতে ছাত্র সংগঠনটির সদস্য সচিব জাহিদ আহসানের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়,"সাংগঠনিক আচরণবিধি ভঙ্গ ও নৈতিক স্খলনজনিত কারণে বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের কেন্দ্রীয় সংসদের যুগ্ম আহ্বায়ক গোলাম কিবরিয়া অপুর সদস্যপদ স্থগিত করা হলো। পাশাপাশি তাকে কেন স্থায়ী বহিষ্কার করা হবে না, তা এক কার্যদিবসের মধ্যে আহ্বায়ক বরাবর সদুত্তর দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হলো।"
এর আগে গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মো. রাশেদ খান শুক্রবার রাতে এক ফেইসবুক পোস্টে অভিযোগটি প্রকাশ করেন।
তিনি লেখেন, "আমার এলাকার এক ছেলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট ব্যবসা করে। সে বেশ কয়েকদিন ধরে সাক্ষাৎ করতে চাচ্ছিল। আজকে অফিসে এসে জানায়, তার কাছে ৫০,০০০ টাকা চাঁদা দাবি করেছে গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের কেন্দ্রীয় যুগ্ম আহ্বায়ক গোলাম কিবরিয়া অপু। সে আমাকে রেকর্ড শোনায়, যেখানে অপু প্রথমে ৫০,০০০ টাকা চায়, পরে ৩০,০০০ টাকা নেওয়ার জন্য বলে।"
রাশেদ খান জানান, বিষয়টি যাচাই করতে তিনি সংগঠনের কেন্দ্রীয় আহ্বায়ক আবু বাকের মজুমদার ও সদস্য সচিব জাহিদ আহসানকে অবহিত করেন। পরে তদন্তের ভিত্তিতে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হয়।
অপুর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার পর সংগঠনের কেন্দ্রীয় আহ্বায়ক আবু বাকের মজুমদার ফেইসবুকে শোকজের কপি শেয়ার করে লিখেছেন, "চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স"।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আহ্বায়ক আবদুল কাদেরও একই বার্তা দিয়ে ফেইসবুকে শোকজের কপি প্রকাশ করেছেন।
সংগঠনের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, "শহীদদের রক্তের ওপর দাঁড়িয়ে কোনো সন্ধানীকে ‘জুলাই স্পিরিট’ নষ্ট করার সুযোগ দেওয়া হবে না।"
শনিবার, ০৮ মার্চ ২০২৫
ইন্টারনেট ব্যবসায়ীর কাছ থেকে চাঁদা দাবির অভিযোগ ওঠার পর বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের যুগ্ম আহ্বায়ক গোলাম কিবরিয়া অপুর সদস্যপদ স্থগিত করা হয়েছে। পাশাপাশি তাকে কারণ দর্শানোর নোটিস (শোকজ) দেওয়া হয়েছে।
শুক্রবার রাতে ছাত্র সংগঠনটির সদস্য সচিব জাহিদ আহসানের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়,"সাংগঠনিক আচরণবিধি ভঙ্গ ও নৈতিক স্খলনজনিত কারণে বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের কেন্দ্রীয় সংসদের যুগ্ম আহ্বায়ক গোলাম কিবরিয়া অপুর সদস্যপদ স্থগিত করা হলো। পাশাপাশি তাকে কেন স্থায়ী বহিষ্কার করা হবে না, তা এক কার্যদিবসের মধ্যে আহ্বায়ক বরাবর সদুত্তর দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হলো।"
এর আগে গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মো. রাশেদ খান শুক্রবার রাতে এক ফেইসবুক পোস্টে অভিযোগটি প্রকাশ করেন।
তিনি লেখেন, "আমার এলাকার এক ছেলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট ব্যবসা করে। সে বেশ কয়েকদিন ধরে সাক্ষাৎ করতে চাচ্ছিল। আজকে অফিসে এসে জানায়, তার কাছে ৫০,০০০ টাকা চাঁদা দাবি করেছে গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের কেন্দ্রীয় যুগ্ম আহ্বায়ক গোলাম কিবরিয়া অপু। সে আমাকে রেকর্ড শোনায়, যেখানে অপু প্রথমে ৫০,০০০ টাকা চায়, পরে ৩০,০০০ টাকা নেওয়ার জন্য বলে।"
রাশেদ খান জানান, বিষয়টি যাচাই করতে তিনি সংগঠনের কেন্দ্রীয় আহ্বায়ক আবু বাকের মজুমদার ও সদস্য সচিব জাহিদ আহসানকে অবহিত করেন। পরে তদন্তের ভিত্তিতে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হয়।
অপুর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার পর সংগঠনের কেন্দ্রীয় আহ্বায়ক আবু বাকের মজুমদার ফেইসবুকে শোকজের কপি শেয়ার করে লিখেছেন, "চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স"।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আহ্বায়ক আবদুল কাদেরও একই বার্তা দিয়ে ফেইসবুকে শোকজের কপি প্রকাশ করেছেন।
সংগঠনের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, "শহীদদের রক্তের ওপর দাঁড়িয়ে কোনো সন্ধানীকে ‘জুলাই স্পিরিট’ নষ্ট করার সুযোগ দেওয়া হবে না।"