পরপর দুটি ইউনিয়নে ইফতার মাহফিলে বাধার অভিযোগ এনে সখীপুর উপজেলার বাকি আট ইউনিয়নে ইফতার মাহফিল স্থগিত করেছে কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ। বুধবার দুপুরে দলের উপজেলা সভাপতি আবদুস সবুর খান এ তথ্য জানান।
আজ গজারিয়া ইউনিয়নের কেজিকে উচ্চবিদ্যালয় মাঠে কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের তৃতীয় ইফতার মাহফিল আয়োজনের কথা ছিল। তবে দলটি দাবি করেছে, এর আগে কাকড়াজান ইউনিয়নের গড়বাড়ী বাজার ও কালিয়া ইউনিয়নের কচুয়া পাবলিক উচ্চবিদ্যালয় মাঠে ইফতার মাহফিলে বাধা দেওয়ায় তারা নতুন সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য হয়েছে।
এ বিষয়ে কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সখীপুর পৌরসভার সাবেক মেয়র সানোয়ার হোসেন বলেন, ‘আমরা দুটি ইফতার মাহফিল পূর্বনির্ধারিত স্থানে আয়োজন করতে পারিনি। বাধার কারণে গড়বাড়ী বাজার থেকে তিন কিলোমিটার দক্ষিণে তৈলধারা বাজারে ও কচুয়া পাবলিক উচ্চবিদ্যালয় থেকে তিন কিলোমিটার উত্তরে ঘোনারচালা বাজারে গিয়ে ইফতার করতে হয়েছে। দুটি মাহফিলেই বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী উপস্থিত ছিলেন। বিএনপির নেতা–কর্মীদের বাধার কারণে আজকের মাহফিলও স্থগিত করতে হয়েছে।’
তবে বিএনপির সখীপুর উপজেলা কমিটির সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা শাজাহান অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, ‘আমরা কোনো বাধা দেইনি। তবে ফ্যাসিবাদবিরোধী ছাত্রজনতা নামের একটি সংগঠন তাদের বাধা দিয়েছে বলে শুনেছি।’
ফ্যাসিবাদবিরোধী ছাত্রজনতার পক্ষে উপজেলা ছাত্রদলের আহ্বায়ক সৈয়দ একাব্বর হোসেন বলেন, ‘কাদের সিদ্দিকী মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন, কিন্তু তিনি এখন রাজাকার ও ফ্যাসিস্টদের দোসর। তাই তাকে প্রতিহত করা হবে।’
এ বিষয়ে উপজেলা কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি আবদুস সবুর খান বলেন, ‘আমাদের নেতা-কর্মীর অভাব নেই। চাইলে বিএনপির সঙ্গে দ্বন্দ্বে জড়াতে পারি, কিন্তু আমরা রাজনৈতিকভাবেই তাদের মোকাবিলা করব।’
দলটি জানিয়েছে, পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে আবারও ইফতার মাহফিলের নতুন তারিখ ঘোষণা করা হবে।
বুধবার, ১২ মার্চ ২০২৫
পরপর দুটি ইউনিয়নে ইফতার মাহফিলে বাধার অভিযোগ এনে সখীপুর উপজেলার বাকি আট ইউনিয়নে ইফতার মাহফিল স্থগিত করেছে কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ। বুধবার দুপুরে দলের উপজেলা সভাপতি আবদুস সবুর খান এ তথ্য জানান।
আজ গজারিয়া ইউনিয়নের কেজিকে উচ্চবিদ্যালয় মাঠে কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের তৃতীয় ইফতার মাহফিল আয়োজনের কথা ছিল। তবে দলটি দাবি করেছে, এর আগে কাকড়াজান ইউনিয়নের গড়বাড়ী বাজার ও কালিয়া ইউনিয়নের কচুয়া পাবলিক উচ্চবিদ্যালয় মাঠে ইফতার মাহফিলে বাধা দেওয়ায় তারা নতুন সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য হয়েছে।
এ বিষয়ে কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সখীপুর পৌরসভার সাবেক মেয়র সানোয়ার হোসেন বলেন, ‘আমরা দুটি ইফতার মাহফিল পূর্বনির্ধারিত স্থানে আয়োজন করতে পারিনি। বাধার কারণে গড়বাড়ী বাজার থেকে তিন কিলোমিটার দক্ষিণে তৈলধারা বাজারে ও কচুয়া পাবলিক উচ্চবিদ্যালয় থেকে তিন কিলোমিটার উত্তরে ঘোনারচালা বাজারে গিয়ে ইফতার করতে হয়েছে। দুটি মাহফিলেই বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী উপস্থিত ছিলেন। বিএনপির নেতা–কর্মীদের বাধার কারণে আজকের মাহফিলও স্থগিত করতে হয়েছে।’
তবে বিএনপির সখীপুর উপজেলা কমিটির সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা শাজাহান অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, ‘আমরা কোনো বাধা দেইনি। তবে ফ্যাসিবাদবিরোধী ছাত্রজনতা নামের একটি সংগঠন তাদের বাধা দিয়েছে বলে শুনেছি।’
ফ্যাসিবাদবিরোধী ছাত্রজনতার পক্ষে উপজেলা ছাত্রদলের আহ্বায়ক সৈয়দ একাব্বর হোসেন বলেন, ‘কাদের সিদ্দিকী মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন, কিন্তু তিনি এখন রাজাকার ও ফ্যাসিস্টদের দোসর। তাই তাকে প্রতিহত করা হবে।’
এ বিষয়ে উপজেলা কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি আবদুস সবুর খান বলেন, ‘আমাদের নেতা-কর্মীর অভাব নেই। চাইলে বিএনপির সঙ্গে দ্বন্দ্বে জড়াতে পারি, কিন্তু আমরা রাজনৈতিকভাবেই তাদের মোকাবিলা করব।’
দলটি জানিয়েছে, পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে আবারও ইফতার মাহফিলের নতুন তারিখ ঘোষণা করা হবে।