সংস্কার প্রশ্নে জাতীয় ঐকমত্য সৃষ্টির লক্ষ্যে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপের প্রথম দিনে লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি (এলডিপি)-এর সঙ্গে বৈঠকে বসেছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন।
বৃহস্পতিবার বিকাল ৩টার দিকে জাতীয় সংসদ ভবনের এলডি হলে এ বৈঠক শুরু হয়।
বৈঠকে কমিশনের সহসভাপতি আলী রিয়াজ ছাড়াও সদস্য হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পুলিশ সংস্কার কমিশনের প্রধান সফর রাজ হোসেন, বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনের সদস্য বিচারপতি এমদাদুল হক এবং দুর্নীতি দমন কমিশন সংস্কার কমিশনের প্রধান ইফতেখারুজ্জামান। এলডিপি চেয়ারম্যান অলি আহমেদ নেতৃত্বাধীন ৮ সদস্যের প্রতিনিধি দলে রয়েছেন মহাসচিব রেদোয়ান আহমেদ, প্রেসিডিয়াম সদস্য নেয়ামূল বশির, আওরঙ্গজেব বেলাল, কে কিউ সাকলায়েন, ওমর ফারুক, উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য মাহবুবুর রহমান ও যুগ্ম মহাসচিব বিল্লাল হোসেন মিয়াজী।
বৈঠকের আগে এলডিপি চেয়ারম্যান অলি আহমেদ বলেন, "আমরা সংস্কারের যেসব প্রস্তাব দিয়েছি, সেগুলোর বিষয় নিয়ে কথা বলব। কমিশন কী বলে শুনব। আমরা চাই, এই বিষয়গুলোর ওপর দ্রুত রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে ঐকমত্য সৃষ্টি হোক, যাতে দেশ নির্বাচিত সরকারের মাধ্যমে আত্মনির্ভরশীল হয়ে সমৃদ্ধির পথে এগোতে পারে।"
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গঠিত সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গত ১৫ ফেব্রুয়ারি কাজ শুরু করে। ২০২৪ সালের জুলাই-অগাস্টের গণঅভ্যুত্থানের পর মুহাম্মদ ইউনূস নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার রাষ্ট্র সংস্কারের লক্ষ্যে ১১টি সংস্কার কমিশন গঠন করেন। এরই মধ্যে সংবিধান, নির্বাচন ব্যবস্থা, বিচার বিভাগ, জনপ্রশাসন, দুর্নীতি দমন কমিশন এবং পুলিশ সংস্কারের জন্য গঠিত ছয় কমিশন তাদের সুপারিশসহ প্রতিবেদন জমা দিয়েছে।
গুরুত্বপূর্ণ সুপারিশগুলোর ওপর ১৩ মার্চের মধ্যে মতামত জানাতে ৩৮টি দলকে অনুরোধ জানিয়েছিল ঐকমত্য কমিশন। এ পর্যন্ত ১৬টি রাজনৈতিক দলের কাছ থেকে মতামত পাওয়া গেছে। দলগুলোর মধ্যে রয়েছে লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি (এলডিপি), খেলাফত মজলিশ, জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশ, জাকের পার্টি, ভাসানী অনুসারী পরিষদ, জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক আন্দোলন (এনডিএম), আম জনতার দল, রাষ্ট্রসংস্কার আন্দোলন, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিশ, বাংলাদেশ জাসদ, বাংলাদেশ লেবার পার্টি, আমার বাংলাদেশ পার্টি (এবি পার্টি), নাগরিক ঐক্য ও বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী।
বিএনপিসহ ১৮টি রাজনৈতিক দল এখনো তাদের পূর্ণাঙ্গ মতামত দেয়নি।
বৃহস্পতিবার, ২০ মার্চ ২০২৫
সংস্কার প্রশ্নে জাতীয় ঐকমত্য সৃষ্টির লক্ষ্যে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপের প্রথম দিনে লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি (এলডিপি)-এর সঙ্গে বৈঠকে বসেছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন।
বৃহস্পতিবার বিকাল ৩টার দিকে জাতীয় সংসদ ভবনের এলডি হলে এ বৈঠক শুরু হয়।
বৈঠকে কমিশনের সহসভাপতি আলী রিয়াজ ছাড়াও সদস্য হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পুলিশ সংস্কার কমিশনের প্রধান সফর রাজ হোসেন, বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনের সদস্য বিচারপতি এমদাদুল হক এবং দুর্নীতি দমন কমিশন সংস্কার কমিশনের প্রধান ইফতেখারুজ্জামান। এলডিপি চেয়ারম্যান অলি আহমেদ নেতৃত্বাধীন ৮ সদস্যের প্রতিনিধি দলে রয়েছেন মহাসচিব রেদোয়ান আহমেদ, প্রেসিডিয়াম সদস্য নেয়ামূল বশির, আওরঙ্গজেব বেলাল, কে কিউ সাকলায়েন, ওমর ফারুক, উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য মাহবুবুর রহমান ও যুগ্ম মহাসচিব বিল্লাল হোসেন মিয়াজী।
বৈঠকের আগে এলডিপি চেয়ারম্যান অলি আহমেদ বলেন, "আমরা সংস্কারের যেসব প্রস্তাব দিয়েছি, সেগুলোর বিষয় নিয়ে কথা বলব। কমিশন কী বলে শুনব। আমরা চাই, এই বিষয়গুলোর ওপর দ্রুত রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে ঐকমত্য সৃষ্টি হোক, যাতে দেশ নির্বাচিত সরকারের মাধ্যমে আত্মনির্ভরশীল হয়ে সমৃদ্ধির পথে এগোতে পারে।"
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গঠিত সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গত ১৫ ফেব্রুয়ারি কাজ শুরু করে। ২০২৪ সালের জুলাই-অগাস্টের গণঅভ্যুত্থানের পর মুহাম্মদ ইউনূস নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার রাষ্ট্র সংস্কারের লক্ষ্যে ১১টি সংস্কার কমিশন গঠন করেন। এরই মধ্যে সংবিধান, নির্বাচন ব্যবস্থা, বিচার বিভাগ, জনপ্রশাসন, দুর্নীতি দমন কমিশন এবং পুলিশ সংস্কারের জন্য গঠিত ছয় কমিশন তাদের সুপারিশসহ প্রতিবেদন জমা দিয়েছে।
গুরুত্বপূর্ণ সুপারিশগুলোর ওপর ১৩ মার্চের মধ্যে মতামত জানাতে ৩৮টি দলকে অনুরোধ জানিয়েছিল ঐকমত্য কমিশন। এ পর্যন্ত ১৬টি রাজনৈতিক দলের কাছ থেকে মতামত পাওয়া গেছে। দলগুলোর মধ্যে রয়েছে লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি (এলডিপি), খেলাফত মজলিশ, জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশ, জাকের পার্টি, ভাসানী অনুসারী পরিষদ, জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক আন্দোলন (এনডিএম), আম জনতার দল, রাষ্ট্রসংস্কার আন্দোলন, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিশ, বাংলাদেশ জাসদ, বাংলাদেশ লেবার পার্টি, আমার বাংলাদেশ পার্টি (এবি পার্টি), নাগরিক ঐক্য ও বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী।
বিএনপিসহ ১৮টি রাজনৈতিক দল এখনো তাদের পূর্ণাঙ্গ মতামত দেয়নি।