বসুন্ধরা গ্রুপের তথ্যপ্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ সাব্বির আহমেদ হত্যা মামলার আসামিদের রক্ষা করতে ঘুষ নেওয়ার অভিযোগে করা মামলায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান, সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবরসহ আটজনকে খালাস দিয়েছেন আদালত।
বৃহস্পতিবার ঢাকার তৃতীয় বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. আবু তাহের এ রায় ঘোষণা করেন।
খালাস পাওয়া অন্য আসামিরা হলেন—বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান (শাহ আলম), তার দুই ছেলে সাফিয়াত সোবহান ও সাদাত সোবহান, আবু সুফিয়ান, কাজী সালিমুল হক কামাল ও তারেক রহমানের সাবেক এপিএস মিয়া নুরুদ্দিন অপু।
আসামিদের মধ্যে আবু সুফিয়ান ও কাজী সালিমুল হক কামাল আদালতে উপস্থিত ছিলেন। জামিনে থাকা অন্যদের পক্ষে সময় আবেদন করা হয় বলে জানিয়েছেন আসামিপক্ষের আইনজীবী বোরহান উদ্দিন।
২০০৭ সালের ৪ অক্টোবর দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) মামলাটি দায়ের করে এবং ২০০৮ সালের ২৪ এপ্রিল আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করে।
অভিযোগপত্র অনুযায়ী, ২০০৬ সালের ৪ জুলাই সাব্বির খুন হওয়ার পর আসামি সাফিয়াত সোবহান লন্ডনে পালিয়ে যান। তার বাবা আকবর সোবহান তাকে বাঁচাতে তদবির শুরু করেন, যার ফলে মামলার তদন্তে দীর্ঘসূত্রিতা দেখা দেয়।
তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার ছেলে তারেক রহমান ও স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বাবরের সঙ্গে বসুন্ধরা চেয়ারম্যান শাহ আলম বৈঠক করে ‘৫০ কোটি টাকার চুক্তি’ করেছিলেন বলে দুদক অভিযোগ করেছিল। এর মধ্যে বাবর ২১ কোটি টাকা গ্রহণ করেন, যার এক কোটি টাকা তারেকের পিএস অপুকে বুঝিয়ে দেওয়া হয়।
২০০৮ সালের ১৪ জুলাই আদালত অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরু করলেও মামলাটি দীর্ঘদিন ঝুলে ছিল।
সাব্বির হত্যা মামলায় ২০১১ সালে ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল সাক্ষ্য-প্রমাণের অভাবে পাঁচ আসামিকে খালাস দেয়। পরে রাষ্ট্রপক্ষ উচ্চ আদালতে আপিল করলে ২০১৬ সালে হাইকোর্ট রুল জারি করে, তবে এরপর আর মামলাটি এগোয়নি।
বৃহস্পতিবার, ২০ মার্চ ২০২৫
বসুন্ধরা গ্রুপের তথ্যপ্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ সাব্বির আহমেদ হত্যা মামলার আসামিদের রক্ষা করতে ঘুষ নেওয়ার অভিযোগে করা মামলায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান, সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবরসহ আটজনকে খালাস দিয়েছেন আদালত।
বৃহস্পতিবার ঢাকার তৃতীয় বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. আবু তাহের এ রায় ঘোষণা করেন।
খালাস পাওয়া অন্য আসামিরা হলেন—বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান (শাহ আলম), তার দুই ছেলে সাফিয়াত সোবহান ও সাদাত সোবহান, আবু সুফিয়ান, কাজী সালিমুল হক কামাল ও তারেক রহমানের সাবেক এপিএস মিয়া নুরুদ্দিন অপু।
আসামিদের মধ্যে আবু সুফিয়ান ও কাজী সালিমুল হক কামাল আদালতে উপস্থিত ছিলেন। জামিনে থাকা অন্যদের পক্ষে সময় আবেদন করা হয় বলে জানিয়েছেন আসামিপক্ষের আইনজীবী বোরহান উদ্দিন।
২০০৭ সালের ৪ অক্টোবর দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) মামলাটি দায়ের করে এবং ২০০৮ সালের ২৪ এপ্রিল আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করে।
অভিযোগপত্র অনুযায়ী, ২০০৬ সালের ৪ জুলাই সাব্বির খুন হওয়ার পর আসামি সাফিয়াত সোবহান লন্ডনে পালিয়ে যান। তার বাবা আকবর সোবহান তাকে বাঁচাতে তদবির শুরু করেন, যার ফলে মামলার তদন্তে দীর্ঘসূত্রিতা দেখা দেয়।
তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার ছেলে তারেক রহমান ও স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বাবরের সঙ্গে বসুন্ধরা চেয়ারম্যান শাহ আলম বৈঠক করে ‘৫০ কোটি টাকার চুক্তি’ করেছিলেন বলে দুদক অভিযোগ করেছিল। এর মধ্যে বাবর ২১ কোটি টাকা গ্রহণ করেন, যার এক কোটি টাকা তারেকের পিএস অপুকে বুঝিয়ে দেওয়া হয়।
২০০৮ সালের ১৪ জুলাই আদালত অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরু করলেও মামলাটি দীর্ঘদিন ঝুলে ছিল।
সাব্বির হত্যা মামলায় ২০১১ সালে ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল সাক্ষ্য-প্রমাণের অভাবে পাঁচ আসামিকে খালাস দেয়। পরে রাষ্ট্রপক্ষ উচ্চ আদালতে আপিল করলে ২০১৬ সালে হাইকোর্ট রুল জারি করে, তবে এরপর আর মামলাটি এগোয়নি।