দেশে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার একমাত্র উপায় সুষ্ঠু নির্বাচন বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেন, “সবাই মনে করছে ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন হলে দেশ সঠিক পথে থাকবে। এরপর নির্বাচন হওয়ার সুযোগ নেই।”
বৃহস্পতিবার সকালে রাজধানীর গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) রাষ্ট্রদূত মাইকেল মিলারের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি।
বৈঠকে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদসহ দলটির অন্যান্য নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
আমীর খসরু আরও বলেন, “দেশের জনগণ ১৭ বছর ধরে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের জন্য সংগ্রাম করছে। তাদের মালিকানা ফিরিয়ে দেওয়ার একমাত্র মাধ্যম হচ্ছে নির্বাচন। দেশে সরকার থাকলেও এখনো গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা ফিরে আসেনি। জনগণের সমর্থন ছাড়া প্রশাসন বা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর মাধ্যমে টেকসই শাসনব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব নয়।”
তিনি জানান, ইইউ রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে বৈঠকে দেশের বর্তমান রাজনৈতিক, সামাজিক এবং আন্তর্জাতিক সম্পর্ক নিয়ে আলোচনা হয়েছে। নির্বাচন এবং প্রয়োজনীয় সংস্কার নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর ঐকমত্য গঠনের বিষয়েও কথা হয়েছে।
সংস্কার প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “যেসব বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর ঐকমত্য হবে, সেগুলো বাস্তবায়ন করা হবে। আর যেসব বিষয়ে মতপার্থক্য থাকবে, সেগুলো জনগণের সামনে তুলে ধরা হবে। পরবর্তী নির্বাচনে জনগণের মতামতের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে, যা সংসদে আলোচনার মাধ্যমে চূড়ান্ত করা হবে।”
বৃহস্পতিবার, ২০ মার্চ ২০২৫
দেশে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার একমাত্র উপায় সুষ্ঠু নির্বাচন বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেন, “সবাই মনে করছে ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন হলে দেশ সঠিক পথে থাকবে। এরপর নির্বাচন হওয়ার সুযোগ নেই।”
বৃহস্পতিবার সকালে রাজধানীর গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) রাষ্ট্রদূত মাইকেল মিলারের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি।
বৈঠকে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদসহ দলটির অন্যান্য নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
আমীর খসরু আরও বলেন, “দেশের জনগণ ১৭ বছর ধরে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের জন্য সংগ্রাম করছে। তাদের মালিকানা ফিরিয়ে দেওয়ার একমাত্র মাধ্যম হচ্ছে নির্বাচন। দেশে সরকার থাকলেও এখনো গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা ফিরে আসেনি। জনগণের সমর্থন ছাড়া প্রশাসন বা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর মাধ্যমে টেকসই শাসনব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব নয়।”
তিনি জানান, ইইউ রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে বৈঠকে দেশের বর্তমান রাজনৈতিক, সামাজিক এবং আন্তর্জাতিক সম্পর্ক নিয়ে আলোচনা হয়েছে। নির্বাচন এবং প্রয়োজনীয় সংস্কার নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর ঐকমত্য গঠনের বিষয়েও কথা হয়েছে।
সংস্কার প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “যেসব বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর ঐকমত্য হবে, সেগুলো বাস্তবায়ন করা হবে। আর যেসব বিষয়ে মতপার্থক্য থাকবে, সেগুলো জনগণের সামনে তুলে ধরা হবে। পরবর্তী নির্বাচনে জনগণের মতামতের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে, যা সংসদে আলোচনার মাধ্যমে চূড়ান্ত করা হবে।”