আওয়ামী লীগকে রাজনীতিতে ফেরাতে চাইলে “লাশের ওপর দিয়েই যেতে হবে”—এমন হুঁশিয়ারি দিলেন গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের কেন্দ্রীয় যুগ্ম আহ্বায়ক খান তালাত মাহমুদ রাফি।
শুক্রবার দুপুরে বন্দরনগরীর নিউ মার্কেট চত্বরে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে আয়োজিত এক সমাবেশে তালাত রাফি বলেন, “আওয়ামী লীগকে পতনের মধ্য দিয়ে আপনাকে (প্রধান উপদেষ্টা ইউনূস) অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান বানিয়েছি। কোনো মানবতাবাদী মুখোশ পরতে নয়! আপনি যদি তাদের বিচার না করে বরং পুনর্বাসনের পথ খুলে দেন—তাহলে আবারও রক্ত ঝরবে।”
তিনি আরও বলেন, “৫ আগস্টের ঢাকায় লাখো ছাত্র-জনতার মিছিলেই প্রমাণিত হয়েছে—বাংলাদেশের মানুষ আওয়ামী লীগকে চায় না। আপনি যদি দেরি করেন, আবারও ঘটবে জুলাইয়ের পুনরাবৃত্তি। এবার আর ছাড় নয়—লড়াই হবে চূড়ান্ত!”
বক্তৃতায় সরকারের উদ্দেশে কড়া ভাষায় বলেন রাফি, “আওয়ামী লীগকে রাজনীতিতে ফিরিয়ে আনতে চাইলেই চলবে না, আমাদের লাশ পেরোতে হবে। আমরা লড়ব, মরব, কিন্তু আওয়ামী লীগের পুনর্বাসন হতে দেব না।”
সমাবেশে জাতীয় নাগরিক পার্টি, গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদ ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাকর্মীরা উত্তপ্ত স্লোগানে রাজপথ কাঁপান। বক্তারা সরাসরি অভিযোগ করেন, আওয়ামী লীগকে ফেরানোর গোপন পরিকল্পনা চলছে, যার বিরুদ্ধেই এই প্রতিরোধ।
জাতীয় নাগরিক পার্টির কেন্দ্রীয় সংগঠক রাসেল আহমেদ বলেন, “সাত মাস হয়ে গেছে, আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা হয়নি—উল্টো ফেরানোর ষড়যন্ত্র চলছে! আমাদের ভাইদের রক্তের মূল্য এত সস্তা নয়। লড়াই চলবে, ইনসাফ প্রতিষ্ঠা না হওয়া পর্যন্ত!”
উল্লেখ্য, বৃহস্পতিবার প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপের প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠকে জানান, আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধের কোনো পরিকল্পনা অন্তর্বর্তী সরকারের নেই। এরপর রাতেই ঢাবিতে বিক্ষোভ হয়। একই রাতে ছাত্রনেতা হাসনাত আব্দুল্লাহ ফেসবুকে দাবি করেন—সাম্প্রতিক এক ক্যান্টনমেন্ট বৈঠকে আওয়ামী লীগকে রাজনীতিতে ফেরানোর বিষয়ে আলোচনা হয়েছে।
শুক্রবার, ২১ মার্চ ২০২৫
আওয়ামী লীগকে রাজনীতিতে ফেরাতে চাইলে “লাশের ওপর দিয়েই যেতে হবে”—এমন হুঁশিয়ারি দিলেন গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের কেন্দ্রীয় যুগ্ম আহ্বায়ক খান তালাত মাহমুদ রাফি।
শুক্রবার দুপুরে বন্দরনগরীর নিউ মার্কেট চত্বরে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে আয়োজিত এক সমাবেশে তালাত রাফি বলেন, “আওয়ামী লীগকে পতনের মধ্য দিয়ে আপনাকে (প্রধান উপদেষ্টা ইউনূস) অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান বানিয়েছি। কোনো মানবতাবাদী মুখোশ পরতে নয়! আপনি যদি তাদের বিচার না করে বরং পুনর্বাসনের পথ খুলে দেন—তাহলে আবারও রক্ত ঝরবে।”
তিনি আরও বলেন, “৫ আগস্টের ঢাকায় লাখো ছাত্র-জনতার মিছিলেই প্রমাণিত হয়েছে—বাংলাদেশের মানুষ আওয়ামী লীগকে চায় না। আপনি যদি দেরি করেন, আবারও ঘটবে জুলাইয়ের পুনরাবৃত্তি। এবার আর ছাড় নয়—লড়াই হবে চূড়ান্ত!”
বক্তৃতায় সরকারের উদ্দেশে কড়া ভাষায় বলেন রাফি, “আওয়ামী লীগকে রাজনীতিতে ফিরিয়ে আনতে চাইলেই চলবে না, আমাদের লাশ পেরোতে হবে। আমরা লড়ব, মরব, কিন্তু আওয়ামী লীগের পুনর্বাসন হতে দেব না।”
সমাবেশে জাতীয় নাগরিক পার্টি, গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদ ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাকর্মীরা উত্তপ্ত স্লোগানে রাজপথ কাঁপান। বক্তারা সরাসরি অভিযোগ করেন, আওয়ামী লীগকে ফেরানোর গোপন পরিকল্পনা চলছে, যার বিরুদ্ধেই এই প্রতিরোধ।
জাতীয় নাগরিক পার্টির কেন্দ্রীয় সংগঠক রাসেল আহমেদ বলেন, “সাত মাস হয়ে গেছে, আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা হয়নি—উল্টো ফেরানোর ষড়যন্ত্র চলছে! আমাদের ভাইদের রক্তের মূল্য এত সস্তা নয়। লড়াই চলবে, ইনসাফ প্রতিষ্ঠা না হওয়া পর্যন্ত!”
উল্লেখ্য, বৃহস্পতিবার প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপের প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠকে জানান, আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধের কোনো পরিকল্পনা অন্তর্বর্তী সরকারের নেই। এরপর রাতেই ঢাবিতে বিক্ষোভ হয়। একই রাতে ছাত্রনেতা হাসনাত আব্দুল্লাহ ফেসবুকে দাবি করেন—সাম্প্রতিক এক ক্যান্টনমেন্ট বৈঠকে আওয়ামী লীগকে রাজনীতিতে ফেরানোর বিষয়ে আলোচনা হয়েছে।