সেনানিবাসে সেনাবাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে হওয়া আলোচনাকে রাজনৈতিক বিষয়ে হস্তক্ষেপ হিসেবে দেখছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) হাসনাত আবদুল্লাহ।
শুক্রবার রাজধানীর বাংলামোটরে রূপায়ণ টাওয়ারে এনসিপির কার্যালয়ে জরুরি সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ মন্তব্য করেন।
হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, “আমাদের সঙ্গে সেনাবাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ যে আলোচনা করেছে, সেটিকে আমরা রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ মনে করছি। রাজনীতির ভবিষ্যৎ রাজনীতিবিদদের হাতেই থাকা উচিত, অন্য কেউ এতে হস্তক্ষেপ করলে তা সন্দেহজনক।”
তিনি আরও বলেন, “আমাদের কাছে ‘রিফাইন্ড আওয়ামী লীগ’ নামে নতুন একটি পরিকল্পনার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল। এটি মূলত ভারতের পরিকল্পনা, যেখানে সাবের হোসেন চৌধুরী, শিরীন শারমিন ও শেখ ফজলে নূর তাপসকে সামনে রেখে আওয়ামী লীগকে পুনর্বাসনের চেষ্টা চলছে। আমাদের আসন সমঝোতার বিনিময়ে এই প্রস্তাবে রাজি হতে বলা হয়েছিল।”
সেনানিবাসে যাওয়ার কারণ ব্যাখ্যা করে তিনি বলেন, “সেনাবাহিনীকে ম্যাজিস্ট্রেসি পাওয়ার দেওয়া হয়েছে, যা আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে অনেক প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে। এসব বিষয়ে কথা বলতেই আমাদের ডাকা হয়েছিল।”
নিরাপত্তার ঝুঁকি অনুভব করছেন কি না, এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, “৫ আগস্টের আগেও আমরা আন্দোলনে ছিলাম, এখনো লড়াই চলছে। যতক্ষণ পর্যন্ত ফ্যাসিবাদবিরোধী রাজনৈতিক দলগুলো ঐক্যবদ্ধ থাকবে, ততক্ষণ আমি কোনো নিরাপত্তার ঝুঁকি অনুভব করছি না।”
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে তিনি বলেন, “৫ আগস্টের পরও আওয়ামী লীগ তাদের অপরাধ স্বীকার করেনি। তাই তাদের বিচার নিশ্চিত করতে হবে। কোনো ধরনের পুনর্বাসন বা রিফর্ম মেনে নেওয়া যাবে না।”
শনিবার, ২২ মার্চ ২০২৫
সেনানিবাসে সেনাবাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে হওয়া আলোচনাকে রাজনৈতিক বিষয়ে হস্তক্ষেপ হিসেবে দেখছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) হাসনাত আবদুল্লাহ।
শুক্রবার রাজধানীর বাংলামোটরে রূপায়ণ টাওয়ারে এনসিপির কার্যালয়ে জরুরি সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ মন্তব্য করেন।
হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, “আমাদের সঙ্গে সেনাবাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ যে আলোচনা করেছে, সেটিকে আমরা রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ মনে করছি। রাজনীতির ভবিষ্যৎ রাজনীতিবিদদের হাতেই থাকা উচিত, অন্য কেউ এতে হস্তক্ষেপ করলে তা সন্দেহজনক।”
তিনি আরও বলেন, “আমাদের কাছে ‘রিফাইন্ড আওয়ামী লীগ’ নামে নতুন একটি পরিকল্পনার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল। এটি মূলত ভারতের পরিকল্পনা, যেখানে সাবের হোসেন চৌধুরী, শিরীন শারমিন ও শেখ ফজলে নূর তাপসকে সামনে রেখে আওয়ামী লীগকে পুনর্বাসনের চেষ্টা চলছে। আমাদের আসন সমঝোতার বিনিময়ে এই প্রস্তাবে রাজি হতে বলা হয়েছিল।”
সেনানিবাসে যাওয়ার কারণ ব্যাখ্যা করে তিনি বলেন, “সেনাবাহিনীকে ম্যাজিস্ট্রেসি পাওয়ার দেওয়া হয়েছে, যা আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে অনেক প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে। এসব বিষয়ে কথা বলতেই আমাদের ডাকা হয়েছিল।”
নিরাপত্তার ঝুঁকি অনুভব করছেন কি না, এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, “৫ আগস্টের আগেও আমরা আন্দোলনে ছিলাম, এখনো লড়াই চলছে। যতক্ষণ পর্যন্ত ফ্যাসিবাদবিরোধী রাজনৈতিক দলগুলো ঐক্যবদ্ধ থাকবে, ততক্ষণ আমি কোনো নিরাপত্তার ঝুঁকি অনুভব করছি না।”
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে তিনি বলেন, “৫ আগস্টের পরও আওয়ামী লীগ তাদের অপরাধ স্বীকার করেনি। তাই তাদের বিচার নিশ্চিত করতে হবে। কোনো ধরনের পুনর্বাসন বা রিফর্ম মেনে নেওয়া যাবে না।”