রাষ্ট্র সংস্কার প্রশ্নে নিজেদের মতামত জানানোর পাশাপাশি জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) ঐকমত্য কমিশনের কাছে তিনটি বিষয়ে জানতে চেয়েছে। রোববার জাতীয় সংসদের এলডি হলে ঐকমত্য কমিশনের সহ-সভাপতি আলী রীয়াজের কাছে দলটি তাদের লিখিত মতামত হস্তান্তর করেছে।
এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার জানান, ১৬৬টি সুপারিশের মধ্যে ১১৩টি প্রস্তাবে তারা পুরোপুরি একমত, ২৯টি প্রস্তাবে আংশিক একমত এবং ২২টি প্রস্তাবে একমত হতে পারেনি। তিনি জানান, কমিশনের কাছে তিনটি বিষয় জানতে চাওয়া হয়েছে, যেমন ১৬৬টি সুপারিশের সবগুলো কেন জুলাই চার্টারে থাকবে না, এগুলো কেন বাদ দেওয়া হচ্ছে, এবং ১১টি সংস্কার প্রস্তাব কেন দলগুলোর সঙ্গে সংলাপ ছাড়া বাস্তবায়ন করা হবে।
এনসিপি পুলিশ সংস্কার কমিশন ও স্থানীয় সরকার কমিশনের সুপারিশ রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে না পাঠানোর কারণও জানতে চেয়েছে। ২০২৪ সালের জুলাই-অগাস্টের গণঅভ্যুত্থানের পর রাষ্ট্র সংস্কারের লক্ষ্যে ১১টি কমিশন গঠন করা হয়। এর মধ্যে ৮টি কমিশন প্রতিবেদন জমা দিয়েছে।
এনসিপি জানিয়েছে, তাদের মতামতের মধ্যে রয়েছে রাষ্ট্রভাষা বাংলার বিষয়ে আপত্তি না থাকা, নাগরিকদের সাংবিধানিক স্বীকৃতি, তরুণ প্রার্থীদের অন্তর্ভুক্তি, সংসদে বিরোধী দলের ডেপুটি স্পিকার, বিচার বিভাগের স্বাধীনতা এবং নির্বাচনকালীন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রয়োজনীয়তা।
রোববার, ২৩ মার্চ ২০২৫
রাষ্ট্র সংস্কার প্রশ্নে নিজেদের মতামত জানানোর পাশাপাশি জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) ঐকমত্য কমিশনের কাছে তিনটি বিষয়ে জানতে চেয়েছে। রোববার জাতীয় সংসদের এলডি হলে ঐকমত্য কমিশনের সহ-সভাপতি আলী রীয়াজের কাছে দলটি তাদের লিখিত মতামত হস্তান্তর করেছে।
এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার জানান, ১৬৬টি সুপারিশের মধ্যে ১১৩টি প্রস্তাবে তারা পুরোপুরি একমত, ২৯টি প্রস্তাবে আংশিক একমত এবং ২২টি প্রস্তাবে একমত হতে পারেনি। তিনি জানান, কমিশনের কাছে তিনটি বিষয় জানতে চাওয়া হয়েছে, যেমন ১৬৬টি সুপারিশের সবগুলো কেন জুলাই চার্টারে থাকবে না, এগুলো কেন বাদ দেওয়া হচ্ছে, এবং ১১টি সংস্কার প্রস্তাব কেন দলগুলোর সঙ্গে সংলাপ ছাড়া বাস্তবায়ন করা হবে।
এনসিপি পুলিশ সংস্কার কমিশন ও স্থানীয় সরকার কমিশনের সুপারিশ রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে না পাঠানোর কারণও জানতে চেয়েছে। ২০২৪ সালের জুলাই-অগাস্টের গণঅভ্যুত্থানের পর রাষ্ট্র সংস্কারের লক্ষ্যে ১১টি কমিশন গঠন করা হয়। এর মধ্যে ৮টি কমিশন প্রতিবেদন জমা দিয়েছে।
এনসিপি জানিয়েছে, তাদের মতামতের মধ্যে রয়েছে রাষ্ট্রভাষা বাংলার বিষয়ে আপত্তি না থাকা, নাগরিকদের সাংবিধানিক স্বীকৃতি, তরুণ প্রার্থীদের অন্তর্ভুক্তি, সংসদে বিরোধী দলের ডেপুটি স্পিকার, বিচার বিভাগের স্বাধীনতা এবং নির্বাচনকালীন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রয়োজনীয়তা।