বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, "যারা ১০০ গাড়ি নিয়ে নির্বাচনী প্রচারণায় যায়, তারা কী করবে, সেটা আমরা ভালো বুঝি।"
মঙ্গলবার রাজধানীর রমনার ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে বিএনপির এক আলোচনা সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন।
সৈয়দপুর থেকে শতাধিক গাড়ির বহর নিয়ে পঞ্চগড়ে রাজনৈতিক শোডাউন করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম। তার এ কর্মকাণ্ড নিয়ে রাজনৈতিক মহলে আলোচনা-সমালোচনা শুরু হয়েছে। সেই প্রসঙ্গ টেনে মির্জা ফখরুল বলেন, "বিএনপি জনগণের সঙ্গে ছিল, আছে এবং ভবিষ্যতেও থাকবে। আমরা অবশ্যই জয়ী হব।"
তিনি আরও বলেন, "দেশপ্রেমিক সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার চেষ্টা চলছে, যা আমরা মেনে নেব না। যারা সংকটে পাশে দাঁড়ায়, তাদের কখনোই বিতর্কিত হতে দেওয়া যাবে না।"
আলোচনা সভায় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, "ভোট দেওয়ার সুযোগ পেলে জনগণ সরকার পরিবর্তন করতে পারে। আর সেই সুযোগ না দিলে জনগণ অন্যভাবে ব্যবস্থা নেয়।"
জাতীয় নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র চলছে বলেও মন্তব্য করেন তিনি। "সংস্কারের কথা বলে নির্বাচন পেছানোর চেষ্টা চলছে, এর পেছনে উদ্দেশ্য আছে। সব বুঝি, কিন্তু বলতে চাই না," বলেন খন্দকার মোশাররফ।
তিনি দ্রুত নির্বাচনের দিন-তারিখ ঘোষণা করার দাবি জানান। "তারিখ ঘোষণা করলে জনগণ নির্বাচনমুখী হবে, তখন কোনো ষড়যন্ত্র টিকবে না," বলেন তিনি।
আলোচনা সভায় আরও বক্তব্য দেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, ভাইস চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম ও আহমদ আজম খান, বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকসহ দলীয় নেতারা। সভা সঞ্চালনা করেন বিএনপির প্রচার সম্পাদক সুলতান সালাউদ্দিন টুকু।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
মঙ্গলবার, ২৫ মার্চ ২০২৫
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, "যারা ১০০ গাড়ি নিয়ে নির্বাচনী প্রচারণায় যায়, তারা কী করবে, সেটা আমরা ভালো বুঝি।"
মঙ্গলবার রাজধানীর রমনার ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে বিএনপির এক আলোচনা সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন।
সৈয়দপুর থেকে শতাধিক গাড়ির বহর নিয়ে পঞ্চগড়ে রাজনৈতিক শোডাউন করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম। তার এ কর্মকাণ্ড নিয়ে রাজনৈতিক মহলে আলোচনা-সমালোচনা শুরু হয়েছে। সেই প্রসঙ্গ টেনে মির্জা ফখরুল বলেন, "বিএনপি জনগণের সঙ্গে ছিল, আছে এবং ভবিষ্যতেও থাকবে। আমরা অবশ্যই জয়ী হব।"
তিনি আরও বলেন, "দেশপ্রেমিক সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার চেষ্টা চলছে, যা আমরা মেনে নেব না। যারা সংকটে পাশে দাঁড়ায়, তাদের কখনোই বিতর্কিত হতে দেওয়া যাবে না।"
আলোচনা সভায় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, "ভোট দেওয়ার সুযোগ পেলে জনগণ সরকার পরিবর্তন করতে পারে। আর সেই সুযোগ না দিলে জনগণ অন্যভাবে ব্যবস্থা নেয়।"
জাতীয় নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র চলছে বলেও মন্তব্য করেন তিনি। "সংস্কারের কথা বলে নির্বাচন পেছানোর চেষ্টা চলছে, এর পেছনে উদ্দেশ্য আছে। সব বুঝি, কিন্তু বলতে চাই না," বলেন খন্দকার মোশাররফ।
তিনি দ্রুত নির্বাচনের দিন-তারিখ ঘোষণা করার দাবি জানান। "তারিখ ঘোষণা করলে জনগণ নির্বাচনমুখী হবে, তখন কোনো ষড়যন্ত্র টিকবে না," বলেন তিনি।
আলোচনা সভায় আরও বক্তব্য দেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, ভাইস চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম ও আহমদ আজম খান, বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকসহ দলীয় নেতারা। সভা সঞ্চালনা করেন বিএনপির প্রচার সম্পাদক সুলতান সালাউদ্দিন টুকু।