ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ২০২০ সালের নির্বাচনের ফল বাতিল করে বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেনকে মেয়র ঘোষণা করেছে আদালত। এ রায়ের পর তিনি সাবেক তিন প্রধান নির্বাচন কমিশনার—কে এম নূরুল হুদা, কাজী রকিবউদ্দীন আহমদ ও কাজী হাবিবুল আউয়ালকে বিচারের আওতায় আনার দাবি জানিয়েছেন।
ইশরাক বলেন, “তাদের সাংবিধানিক ক্ষমতা ছিল নিরপেক্ষভাবে কাজ করার, কিন্তু তারা তা করেননি। তাদের বিরুদ্ধে বিচারিক প্রক্রিয়া শুরু করা উচিত।”
২০২০ সালের ১ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত ওই নির্বাচনে আওয়ামী লীগের শেখ ফজলে নূর তাপস ৪ লাখের বেশি ভোট পেয়ে মেয়র নির্বাচিত হয়েছিলেন। ইশরাক পেয়েছিলেন ২ লাখ ৩৬ হাজার ভোট। অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ এনে ফল বাতিল চেয়ে মামলা করেছিলেন ইশরাক। পাঁচ বছর পর ঢাকার প্রথম যুগ্ম জেলা জজ ও নির্বাচনী ট্রাইব্যুনাল বৃহস্পতিবার রায়ে তাপসের গেজেট বাতিল করে ইশরাককে মেয়র ঘোষণা করে।
রায়ের পর প্রতিক্রিয়ায় ইশরাক বলেন, “আমি ন্যায়বিচার পেয়েছি। তবে মেয়র হিসেবে দায়িত্ব নেব কি না, তা দলীয় সিদ্ধান্তের ওপর নির্ভর করবে।”
তিনি বলেন, “সারা দেশ দেখেছে কিভাবে ভোট ডাকাতি হয়েছে। নির্বাচনের দিন সকালে অধিকাংশ কেন্দ্র খোলেনি, পরে কয়েক ঘণ্টা খোলার পর আবার বন্ধ করে দেওয়া হয়। ব্যাপক কারচুপির মাধ্যমে ভোটের সংখ্যা পরিবর্তন করা হয়।”
বিএনপি নেতা আরও বলেন, “আমরা তখনই মামলা করেছিলাম, আজ আদালত সেই মামলা সম্পর্কে রায় দিলেন।”
রায়ের পর আদালত প্রাঙ্গণে ইশরাকের সমর্থকরা উল্লাসে মেতে ওঠেন। আদালতের রায় অনুসারে নির্বাচন কমিশন গেজেট সংশোধনের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করলে ইশরাক হোসেন ঢাকা দক্ষিণের মেয়র হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার সুযোগ পাবেন।
বৃহস্পতিবার, ২৭ মার্চ ২০২৫
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ২০২০ সালের নির্বাচনের ফল বাতিল করে বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেনকে মেয়র ঘোষণা করেছে আদালত। এ রায়ের পর তিনি সাবেক তিন প্রধান নির্বাচন কমিশনার—কে এম নূরুল হুদা, কাজী রকিবউদ্দীন আহমদ ও কাজী হাবিবুল আউয়ালকে বিচারের আওতায় আনার দাবি জানিয়েছেন।
ইশরাক বলেন, “তাদের সাংবিধানিক ক্ষমতা ছিল নিরপেক্ষভাবে কাজ করার, কিন্তু তারা তা করেননি। তাদের বিরুদ্ধে বিচারিক প্রক্রিয়া শুরু করা উচিত।”
২০২০ সালের ১ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত ওই নির্বাচনে আওয়ামী লীগের শেখ ফজলে নূর তাপস ৪ লাখের বেশি ভোট পেয়ে মেয়র নির্বাচিত হয়েছিলেন। ইশরাক পেয়েছিলেন ২ লাখ ৩৬ হাজার ভোট। অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ এনে ফল বাতিল চেয়ে মামলা করেছিলেন ইশরাক। পাঁচ বছর পর ঢাকার প্রথম যুগ্ম জেলা জজ ও নির্বাচনী ট্রাইব্যুনাল বৃহস্পতিবার রায়ে তাপসের গেজেট বাতিল করে ইশরাককে মেয়র ঘোষণা করে।
রায়ের পর প্রতিক্রিয়ায় ইশরাক বলেন, “আমি ন্যায়বিচার পেয়েছি। তবে মেয়র হিসেবে দায়িত্ব নেব কি না, তা দলীয় সিদ্ধান্তের ওপর নির্ভর করবে।”
তিনি বলেন, “সারা দেশ দেখেছে কিভাবে ভোট ডাকাতি হয়েছে। নির্বাচনের দিন সকালে অধিকাংশ কেন্দ্র খোলেনি, পরে কয়েক ঘণ্টা খোলার পর আবার বন্ধ করে দেওয়া হয়। ব্যাপক কারচুপির মাধ্যমে ভোটের সংখ্যা পরিবর্তন করা হয়।”
বিএনপি নেতা আরও বলেন, “আমরা তখনই মামলা করেছিলাম, আজ আদালত সেই মামলা সম্পর্কে রায় দিলেন।”
রায়ের পর আদালত প্রাঙ্গণে ইশরাকের সমর্থকরা উল্লাসে মেতে ওঠেন। আদালতের রায় অনুসারে নির্বাচন কমিশন গেজেট সংশোধনের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করলে ইশরাক হোসেন ঢাকা দক্ষিণের মেয়র হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার সুযোগ পাবেন।