ক্ষমতায় থাকার জন্য একটি শক্তি নতুন নতুন পদ্ধতি বের করছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তবে বাংলাদেশের মানুষ প্রস্তুত রয়েছে, যাতে এই শক্তিও দাঁড়াতে না পারে বলে তিনি দাবি করেন।
মঙ্গলবার চট্টগ্রাম নগরীর মেহেদীবাগে নিজ বাসায় দলীয় নেতাকর্মীদের সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময়কালে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।
আমীর খসরু বলেন, “ফ্যাসিস্টও একটা শক্তি, যারা একভাবে ক্ষমতা দখল করে থাকে। আরেকটা শক্তি আছে, যারা ক্ষমতায় থাকার জন্য নতুন নতুন পদ্ধতি বের করছে। ফ্যাসিস্টও দাঁড়াতে পারেনি, এই শক্তিও যাতে দাঁড়াতে না পারে, সে জন্য বাংলাদেশের মানুষ প্রস্তুত রয়েছে।”
তিনি বলেন, “ফ্যাসিস্ট সরকারের পতনের পর এখন নির্বাচনী হাওয়া বইছে। সবার মধ্যে আনন্দ–উচ্ছ্বাস বিরাজ করছে। গণতন্ত্রের স্বাদ পাচ্ছেন, যদিও পুরোটা এখনো আসেনি।”
বিএনপির এই নেতা আরও বলেন, “মানুষ এখন নির্বাচনের পরিবেশ দেখতে পাচ্ছে। সবার মধ্যে উৎসাহ-উদ্দীপনা দেখা যাচ্ছে। মনে হচ্ছে, দেশ নির্বাচনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। বহু বছর পর বাংলাদেশ সেই আনন্দঘন নির্বাচনী পরিবেশের দিকে অগ্রসর হচ্ছে।”
সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, “গত ১৬–১৭ বছর ধরে আমরা যে আকাঙ্খার জন্য, স্বাধীনতা ও গণতন্ত্রের জন্য লড়েছি, সেটি হচ্ছে জনগণের নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের মাধ্যমে সংসদ ও সরকার পরিচালিত হবে, যারা জনগণের কাছে দায়বদ্ধ থাকবে।”
তিনি বলেন, মানুষ সেই আকাঙ্খা পূরণের অপেক্ষায় রয়েছে। বর্তমান পরিস্থিতি বিগত বছরের তুলনায় সম্পূর্ণ ভিন্ন উল্লেখ করে তিনি বলেন, “এটাই বাংলাদেশ, এই বাংলাদেশকে এভাবেই রাখতে হবে।”
মঙ্গলবার, ০১ এপ্রিল ২০২৫
ক্ষমতায় থাকার জন্য একটি শক্তি নতুন নতুন পদ্ধতি বের করছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তবে বাংলাদেশের মানুষ প্রস্তুত রয়েছে, যাতে এই শক্তিও দাঁড়াতে না পারে বলে তিনি দাবি করেন।
মঙ্গলবার চট্টগ্রাম নগরীর মেহেদীবাগে নিজ বাসায় দলীয় নেতাকর্মীদের সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময়কালে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।
আমীর খসরু বলেন, “ফ্যাসিস্টও একটা শক্তি, যারা একভাবে ক্ষমতা দখল করে থাকে। আরেকটা শক্তি আছে, যারা ক্ষমতায় থাকার জন্য নতুন নতুন পদ্ধতি বের করছে। ফ্যাসিস্টও দাঁড়াতে পারেনি, এই শক্তিও যাতে দাঁড়াতে না পারে, সে জন্য বাংলাদেশের মানুষ প্রস্তুত রয়েছে।”
তিনি বলেন, “ফ্যাসিস্ট সরকারের পতনের পর এখন নির্বাচনী হাওয়া বইছে। সবার মধ্যে আনন্দ–উচ্ছ্বাস বিরাজ করছে। গণতন্ত্রের স্বাদ পাচ্ছেন, যদিও পুরোটা এখনো আসেনি।”
বিএনপির এই নেতা আরও বলেন, “মানুষ এখন নির্বাচনের পরিবেশ দেখতে পাচ্ছে। সবার মধ্যে উৎসাহ-উদ্দীপনা দেখা যাচ্ছে। মনে হচ্ছে, দেশ নির্বাচনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। বহু বছর পর বাংলাদেশ সেই আনন্দঘন নির্বাচনী পরিবেশের দিকে অগ্রসর হচ্ছে।”
সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, “গত ১৬–১৭ বছর ধরে আমরা যে আকাঙ্খার জন্য, স্বাধীনতা ও গণতন্ত্রের জন্য লড়েছি, সেটি হচ্ছে জনগণের নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের মাধ্যমে সংসদ ও সরকার পরিচালিত হবে, যারা জনগণের কাছে দায়বদ্ধ থাকবে।”
তিনি বলেন, মানুষ সেই আকাঙ্খা পূরণের অপেক্ষায় রয়েছে। বর্তমান পরিস্থিতি বিগত বছরের তুলনায় সম্পূর্ণ ভিন্ন উল্লেখ করে তিনি বলেন, “এটাই বাংলাদেশ, এই বাংলাদেশকে এভাবেই রাখতে হবে।”