নোয়াখালীর দ্বীপ উপজেলা হাতিয়ার অন্তর্ভুক্ত ভাষানচরের মালিকানা নিয়ে সন্দ্বীপি ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খানের পদত্যাগের দাবিতে,বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সভা, অবস্থান ধর্মঘট পালন করেছে হাতিয়ার জনসাধারণ।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে হাতিয়া উপজেলা সদরের ওছখালি জিরো পয়েন্টে হাতিয়া ভাসানচর রক্ষা সংগ্রাম পরিষদের উদ্যোগে এ কর্মসূচি পালন করা হয়।
সমাবেশে বক্তব্য রাখেন, অধ্যাপক আনম নঈম শামীম খান, অ্যাডভোকেট নুরুল ইসলাম, অ্যাডভোকেট ফজলে আজিম তুহিন, সাবেক রেডক্রিসেন্ট কর্মকর্তা আজরুল সাফদার, সাংবাদিক জিএম ইব্রাহিম, যুবদল নেতা মো. ফাহিম উদ্দিন, ছাত্রদলের আহবায়ক আরেফিন আলীসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক ও ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দ। অবস্থান ধর্মঘট চলাকালে হাতিয়া উপজেলা সদরের প্রধান সড়ক দীর্ঘ সময় বিক্ষোভে উত্তাল ছিল। বিক্ষুব্ধ জনতা ভাসানচরের উপর অবৈধ হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে নানান স্লোগান দিতে থাকে।
স্থানীয়রা অভিযোগ করে বলেন, ভাসানচর হাতিয়ার অংশ এটি একটি মীমাংসিত বিষয়। এটিকে সন্ধীপের সাথে নিয়ে যাওয়ার অপচেষ্টা করে আঞ্চলিক দাঙ্গা লাগানোর উসকানি দিচ্ছে এ উপদেষ্টা ফাওজুল কবির। এই বিষয়ে তিনি ক্ষমতার অবব্যবহারের মাধ্যমে নগ্ন হস্তক্ষেপ করছেন সন্ধীপের বাসিন্দা ও বর্তমান সরকারের সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান। যা কোন ভাবে মেনে নেওয়া হবে না। আঞ্চলিক শান্তি বিনষ্ট করার কারণে এই উপদেষ্টার পদত্যাগের দাবি জানানো হয় প্রতিবাদ সমাবেশ থেকে।
নোয়াখালী থেকে সন্ধীপ আলাদা হয় ১৯৫৪ সালে। এরপর সাগরে জেগে উঠা নতুন এসব চর নোয়াখালী জেলার সাথে রেখে কার্যক্রম পরিচালনা করা হচ্ছে। ইতিমধ্যে ভাসানচরের দিয়ারা জরিপের মাধ্যমে ৬টি মৌজায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়। সেই ছয় মৌজার একটি ভাসানচর। পরে হাতিয়া উপজেলাধীন বনবিভাগ ২০০২-২০০৩ সালে বনায়ন করে।
পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে রোহিঙ্গা শরনার্থী ক্যাম্প হিসেবে ভাসানচরকে হাতিয়া উপজেলার প্রশাসনিক এলাকার মধ্যে নিরাপত্তাসহ রাষ্ট্রীয় সকল ধরনের কার্যক্রম পরিচালিত হয়ে আসছে।
সরকারের এক গেজেট উপেক্ষা করে ভাসানচরকে সন্ধীপের সাথে নিয়ে যাওয়ার অপচেষ্টার বিরুদ্ধে হাতিয়া উপজেলাসহ জেলা ও ঢাকাতে ভাসানচর রক্ষা আন্দোলন কর্মসূচি অব্যাহত রয়েছে।
মঙ্গলবার, ০৮ এপ্রিল ২০২৫
নোয়াখালীর দ্বীপ উপজেলা হাতিয়ার অন্তর্ভুক্ত ভাষানচরের মালিকানা নিয়ে সন্দ্বীপি ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খানের পদত্যাগের দাবিতে,বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সভা, অবস্থান ধর্মঘট পালন করেছে হাতিয়ার জনসাধারণ।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে হাতিয়া উপজেলা সদরের ওছখালি জিরো পয়েন্টে হাতিয়া ভাসানচর রক্ষা সংগ্রাম পরিষদের উদ্যোগে এ কর্মসূচি পালন করা হয়।
সমাবেশে বক্তব্য রাখেন, অধ্যাপক আনম নঈম শামীম খান, অ্যাডভোকেট নুরুল ইসলাম, অ্যাডভোকেট ফজলে আজিম তুহিন, সাবেক রেডক্রিসেন্ট কর্মকর্তা আজরুল সাফদার, সাংবাদিক জিএম ইব্রাহিম, যুবদল নেতা মো. ফাহিম উদ্দিন, ছাত্রদলের আহবায়ক আরেফিন আলীসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক ও ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দ। অবস্থান ধর্মঘট চলাকালে হাতিয়া উপজেলা সদরের প্রধান সড়ক দীর্ঘ সময় বিক্ষোভে উত্তাল ছিল। বিক্ষুব্ধ জনতা ভাসানচরের উপর অবৈধ হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে নানান স্লোগান দিতে থাকে।
স্থানীয়রা অভিযোগ করে বলেন, ভাসানচর হাতিয়ার অংশ এটি একটি মীমাংসিত বিষয়। এটিকে সন্ধীপের সাথে নিয়ে যাওয়ার অপচেষ্টা করে আঞ্চলিক দাঙ্গা লাগানোর উসকানি দিচ্ছে এ উপদেষ্টা ফাওজুল কবির। এই বিষয়ে তিনি ক্ষমতার অবব্যবহারের মাধ্যমে নগ্ন হস্তক্ষেপ করছেন সন্ধীপের বাসিন্দা ও বর্তমান সরকারের সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান। যা কোন ভাবে মেনে নেওয়া হবে না। আঞ্চলিক শান্তি বিনষ্ট করার কারণে এই উপদেষ্টার পদত্যাগের দাবি জানানো হয় প্রতিবাদ সমাবেশ থেকে।
নোয়াখালী থেকে সন্ধীপ আলাদা হয় ১৯৫৪ সালে। এরপর সাগরে জেগে উঠা নতুন এসব চর নোয়াখালী জেলার সাথে রেখে কার্যক্রম পরিচালনা করা হচ্ছে। ইতিমধ্যে ভাসানচরের দিয়ারা জরিপের মাধ্যমে ৬টি মৌজায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়। সেই ছয় মৌজার একটি ভাসানচর। পরে হাতিয়া উপজেলাধীন বনবিভাগ ২০০২-২০০৩ সালে বনায়ন করে।
পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে রোহিঙ্গা শরনার্থী ক্যাম্প হিসেবে ভাসানচরকে হাতিয়া উপজেলার প্রশাসনিক এলাকার মধ্যে নিরাপত্তাসহ রাষ্ট্রীয় সকল ধরনের কার্যক্রম পরিচালিত হয়ে আসছে।
সরকারের এক গেজেট উপেক্ষা করে ভাসানচরকে সন্ধীপের সাথে নিয়ে যাওয়ার অপচেষ্টার বিরুদ্ধে হাতিয়া উপজেলাসহ জেলা ও ঢাকাতে ভাসানচর রক্ষা আন্দোলন কর্মসূচি অব্যাহত রয়েছে।