জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেছেন, একটি নতুন বাংলাদেশের সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। ফ্যাসিবাদী শাসন যাতে আর ফিরে না আসে, সেজন্য সবাইকে নিয়ে একত্রে একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র নির্মাণের পথে অগ্রসর হতে হবে।
শনিবার সকালে জাতীয় সংসদের এলডি হলে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) ও জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মধ্যে অনুষ্ঠিত বৈঠকে সূচনা বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
আলী রীয়াজ বলেন, “সংস্কার কমিশনগুলোর পক্ষ থেকে যেসব সুপারিশ এসেছে, তার কিছুতে এনসিপি একমত, কিছুতে ভিন্নমত রয়েছে। একমতের জায়গাগুলো নিয়ে আমরা এগিয়ে যাব। যেসব জায়গায় মতানৈক্য রয়েছে, তা নিয়ে আজ আলোচনা করব এবং প্রয়োজনে ভবিষ্যতেও তা অব্যাহত থাকবে। লক্ষ্য একটাই—জাতির আকাঙ্ক্ষার ভিত্তিতে একটি জাতীয় সনদ তৈরি করা।”
তিনি বলেন, “আপনারা (এনসিপি) ফ্যাসিবাদী শাসকের বিরুদ্ধে লড়াই করে তাকে সরে যেতে বাধ্য করেছেন। এখন আপনারা একটি নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত চাচ্ছেন, যা জনগণের মধ্যে রাষ্ট্র সংস্কারের আকাঙ্ক্ষাকে জাগ্রত করেছে।”
আলী রীয়াজ আরও বলেন, “আমাদের কাজ একটি গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ নিশ্চিত করা, যেখানে গুম, খুন, বিচারবহির্ভূত হত্যা ও নিপীড়নের অবসান হবে। ফ্যাসিবাদী শাসনের আর কোনো জায়গা থাকবে না।”
বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন কমিশনের সদস্য বদিউল আলম মজুমদার, ইফতেখারুজ্জামান এবং প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দার।
এনসিপির ৮ সদস্যের প্রতিনিধিদলে ছিলেন আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম, সদস্যসচিব আখতার হোসেন, জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন, যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার, জাবেদ রাসিন, মুখ্য সমন্বয়ক নাসিরুদ্দিন পাটোয়ারী, দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আব্দুল্লাহ ও সিনিয়র যুগ্ম সদস্যসচিব নাহিদা সারোয়ার নিভা।
শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেছেন, একটি নতুন বাংলাদেশের সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। ফ্যাসিবাদী শাসন যাতে আর ফিরে না আসে, সেজন্য সবাইকে নিয়ে একত্রে একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র নির্মাণের পথে অগ্রসর হতে হবে।
শনিবার সকালে জাতীয় সংসদের এলডি হলে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) ও জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মধ্যে অনুষ্ঠিত বৈঠকে সূচনা বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
আলী রীয়াজ বলেন, “সংস্কার কমিশনগুলোর পক্ষ থেকে যেসব সুপারিশ এসেছে, তার কিছুতে এনসিপি একমত, কিছুতে ভিন্নমত রয়েছে। একমতের জায়গাগুলো নিয়ে আমরা এগিয়ে যাব। যেসব জায়গায় মতানৈক্য রয়েছে, তা নিয়ে আজ আলোচনা করব এবং প্রয়োজনে ভবিষ্যতেও তা অব্যাহত থাকবে। লক্ষ্য একটাই—জাতির আকাঙ্ক্ষার ভিত্তিতে একটি জাতীয় সনদ তৈরি করা।”
তিনি বলেন, “আপনারা (এনসিপি) ফ্যাসিবাদী শাসকের বিরুদ্ধে লড়াই করে তাকে সরে যেতে বাধ্য করেছেন। এখন আপনারা একটি নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত চাচ্ছেন, যা জনগণের মধ্যে রাষ্ট্র সংস্কারের আকাঙ্ক্ষাকে জাগ্রত করেছে।”
আলী রীয়াজ আরও বলেন, “আমাদের কাজ একটি গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ নিশ্চিত করা, যেখানে গুম, খুন, বিচারবহির্ভূত হত্যা ও নিপীড়নের অবসান হবে। ফ্যাসিবাদী শাসনের আর কোনো জায়গা থাকবে না।”
বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন কমিশনের সদস্য বদিউল আলম মজুমদার, ইফতেখারুজ্জামান এবং প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দার।
এনসিপির ৮ সদস্যের প্রতিনিধিদলে ছিলেন আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম, সদস্যসচিব আখতার হোসেন, জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন, যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার, জাবেদ রাসিন, মুখ্য সমন্বয়ক নাসিরুদ্দিন পাটোয়ারী, দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আব্দুল্লাহ ও সিনিয়র যুগ্ম সদস্যসচিব নাহিদা সারোয়ার নিভা।