নিরাপদ সড়কের দাবিতে ২০১৮ সালে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের সময় রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের অভিযোগে করা বিশেষ ক্ষমতা আইনের মামলায় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীসহ পাঁচজনকে খালাস দিয়েছেন আদালত।
রোববার (২৭ এপ্রিল) ঢাকার ১৪ নম্বর বিশেষ ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. জান্নাতুল ফেরদৌস ইবনে হক এ রায় ঘোষণা করেন। আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় সবাইকে খালাস দেওয়া হয়।
খালাস পাওয়া অন্য আসামিরা হলেন- ব্যারিস্টার মিলহানুর রহমান নাওমী, মো. রফিকুল ইসলাম নয়ন, হাবিবুর রহমান হাবিব ও রবিউল ইসলাম রবি। আদালতে আমীর খসরুর পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী সৈয়দ জয়নুল আবেদীন মেজবাহ।
২০১৮ সালের ২৯ জুলাই রাজধানীর শহীদ রমিজ উদ্দিন ক্যান্টনমেন্ট স্কুল অ্যান্ড কলেজের দুই শিক্ষার্থী দিয়া খানম মিম ও আবদুল করিম রাজিব বাসচাপায় নিহত হলে নিরাপদ সড়কের দাবিতে সারাদেশে শিক্ষার্থীদের আন্দোলন ছড়িয়ে পড়ে।
এই সময় আমীর খসরুর একটি কথিত ফোনালাপ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। পরে ৫ আগস্ট শাহবাগ থানায় রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের অভিযোগে মামলা করেন গোয়েন্দা পুলিশের তৎকালীন পল্লবী জোনের উপপরিদর্শক মো. শামীম আহমেদ।
মামলায় আমীর খসরু ও ব্যারিস্টার নাওমীর নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাতনামা ৪০০-৫০০ জনকে আসামি করা হয়। অভিযোগে বলা হয়, তারা ইলেকট্রনিক ডিভাইস ব্যবহার করে আন্দোলনে উসকানি দিয়েছেন।
তদন্ত শেষে ২০২০ সালের ২৫ জানুয়ারি আমীর খসরুসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন গোয়েন্দা পুলিশের পরিদর্শক মো. আনিসুর রহমান। পরে ২০২২ সালের ১৯ জানুয়ারি অভিযোগ গঠন করে তাদের বিচার শুরুর আদেশ দেন আদালত।
জুলাই অভ্যুত্থানের পরবর্তী রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে দীর্ঘ বিচারিক প্রক্রিয়া শেষে আদালত আসামিদের সবাইকে খালাস দিলেন।
রোববার, ২৭ এপ্রিল ২০২৫
নিরাপদ সড়কের দাবিতে ২০১৮ সালে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের সময় রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের অভিযোগে করা বিশেষ ক্ষমতা আইনের মামলায় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীসহ পাঁচজনকে খালাস দিয়েছেন আদালত।
রোববার (২৭ এপ্রিল) ঢাকার ১৪ নম্বর বিশেষ ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. জান্নাতুল ফেরদৌস ইবনে হক এ রায় ঘোষণা করেন। আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় সবাইকে খালাস দেওয়া হয়।
খালাস পাওয়া অন্য আসামিরা হলেন- ব্যারিস্টার মিলহানুর রহমান নাওমী, মো. রফিকুল ইসলাম নয়ন, হাবিবুর রহমান হাবিব ও রবিউল ইসলাম রবি। আদালতে আমীর খসরুর পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী সৈয়দ জয়নুল আবেদীন মেজবাহ।
২০১৮ সালের ২৯ জুলাই রাজধানীর শহীদ রমিজ উদ্দিন ক্যান্টনমেন্ট স্কুল অ্যান্ড কলেজের দুই শিক্ষার্থী দিয়া খানম মিম ও আবদুল করিম রাজিব বাসচাপায় নিহত হলে নিরাপদ সড়কের দাবিতে সারাদেশে শিক্ষার্থীদের আন্দোলন ছড়িয়ে পড়ে।
এই সময় আমীর খসরুর একটি কথিত ফোনালাপ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। পরে ৫ আগস্ট শাহবাগ থানায় রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের অভিযোগে মামলা করেন গোয়েন্দা পুলিশের তৎকালীন পল্লবী জোনের উপপরিদর্শক মো. শামীম আহমেদ।
মামলায় আমীর খসরু ও ব্যারিস্টার নাওমীর নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাতনামা ৪০০-৫০০ জনকে আসামি করা হয়। অভিযোগে বলা হয়, তারা ইলেকট্রনিক ডিভাইস ব্যবহার করে আন্দোলনে উসকানি দিয়েছেন।
তদন্ত শেষে ২০২০ সালের ২৫ জানুয়ারি আমীর খসরুসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন গোয়েন্দা পুলিশের পরিদর্শক মো. আনিসুর রহমান। পরে ২০২২ সালের ১৯ জানুয়ারি অভিযোগ গঠন করে তাদের বিচার শুরুর আদেশ দেন আদালত।
জুলাই অভ্যুত্থানের পরবর্তী রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে দীর্ঘ বিচারিক প্রক্রিয়া শেষে আদালত আসামিদের সবাইকে খালাস দিলেন।