আমরা আরেকটা গাজায় পরিণত হতে চাইনা, আর যুদ্ধ দেখতে চাইনা বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, আরাকানদের সাথে যোগাযোগের জন হিউম্যানিটিরিয়ান প্যাসেজ নিয়ে ইউনুস সরকার যে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, সকল রাজনৈতিক দলের সাথে বসে সরকারের সে সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত ছিল।
সোমবার সন্ধায় ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার জগন্নাথপুর ইউনিয়নের খাগড়াবাড়ি শেখ বাজারে গণসংযোগের অংশ হিসেবে পথসভায় এসব মন্তব্য করেন তিনি।
সংস্কার-নির্বাচন প্রসঙ্গে মির্জা ফখরুল বলেন, সংষ্কার কি? আমি বুঝিনা। আমি বুঝি গণতন্ত্র, আমি বুঝি মানুষের অধিকার। ইউনুস সরকারের প্রধান দায়িত্ব একটা নির্বাচন করা। সবাই মিলে আমরা অধ্যাপক ইউনুস সরকারকে দায়িত্ব দিয়েছি। তিনি অনেক জ্ঞানী ও নোবেলবিজয়ী মানুষ, তবে রাজনীতিবিদ নন। গত ১৫ বছর দেশের মানুষ ভোট দিতে পারেনি। এখন একটা সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। দেশের স্বার্থে,মানুষের নিরাপত্তার স্বার্থে নির্বাচন দেওয়া আপনাদের প্রধান কর্তব্য। সংস্কারের পাশাপাশি নির্বাচনের ব্যবস্থা করা আপনাদের উচিত। নির্বাচনের সঠিক দিনক্ষণ ও সঠিক রোডম্যাপ দেন অতিশিঘ্রই। এদেশের মানুষ তাদের নিজস্ব সরকার দেখতে চায়। বর্তমানে এমপি নাই, সমস্যা হলে কার কাছে যাবেন। এ জন্য আমরা বারবার করে বলছি, সংস্কারটাও হউক, নির্বাচনটাও হোক।
তিনি আরো বলেন, আওয়ামীলীগ দেশটাকে জাহান্নামে পরিণত করেছিল। হামলা - মামলা, গুম, খুন, নির্যাতনসহ কোটি কোটি টাকা লুট করেছে তারা। দেশের মানুষ অস্থির হয়ে জীবন দিয়ে রক্ত দিয়ে হাসিনাকে উৎখাত করেছে।
তিনি উল্লেখ করেন, গণ-অভ্যুত্থানের পরে বেগম জিয়া হাসপাতাল থেকে একটি বাণী দিয়েছিলেন। তিনি বলেছিলেন, অনেক নির্যাতন হয়েছে, রক্তপাত ঘটেছে। আসুন সব প্রতিহিংসা বাদ দিয়ে আমরা একটা সুন্দর বাংলাদেশ গড়ি। সবাই মিলে সুন্দর একটি বাংলাদেশ গড়ে তোলারও আহবান জানান তিনি।
এসময় জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মির্জা ফয়সল আমিন, সদর উপজেলা বিএনপি সভাপতি আব্দুল হামিদ, সাধারণ সম্পাদক মাহাবুব হোসেন তুহিন সহ দলটির অঙ্গ সংগঠনের নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
সোমবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৫
আমরা আরেকটা গাজায় পরিণত হতে চাইনা, আর যুদ্ধ দেখতে চাইনা বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, আরাকানদের সাথে যোগাযোগের জন হিউম্যানিটিরিয়ান প্যাসেজ নিয়ে ইউনুস সরকার যে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, সকল রাজনৈতিক দলের সাথে বসে সরকারের সে সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত ছিল।
সোমবার সন্ধায় ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার জগন্নাথপুর ইউনিয়নের খাগড়াবাড়ি শেখ বাজারে গণসংযোগের অংশ হিসেবে পথসভায় এসব মন্তব্য করেন তিনি।
সংস্কার-নির্বাচন প্রসঙ্গে মির্জা ফখরুল বলেন, সংষ্কার কি? আমি বুঝিনা। আমি বুঝি গণতন্ত্র, আমি বুঝি মানুষের অধিকার। ইউনুস সরকারের প্রধান দায়িত্ব একটা নির্বাচন করা। সবাই মিলে আমরা অধ্যাপক ইউনুস সরকারকে দায়িত্ব দিয়েছি। তিনি অনেক জ্ঞানী ও নোবেলবিজয়ী মানুষ, তবে রাজনীতিবিদ নন। গত ১৫ বছর দেশের মানুষ ভোট দিতে পারেনি। এখন একটা সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। দেশের স্বার্থে,মানুষের নিরাপত্তার স্বার্থে নির্বাচন দেওয়া আপনাদের প্রধান কর্তব্য। সংস্কারের পাশাপাশি নির্বাচনের ব্যবস্থা করা আপনাদের উচিত। নির্বাচনের সঠিক দিনক্ষণ ও সঠিক রোডম্যাপ দেন অতিশিঘ্রই। এদেশের মানুষ তাদের নিজস্ব সরকার দেখতে চায়। বর্তমানে এমপি নাই, সমস্যা হলে কার কাছে যাবেন। এ জন্য আমরা বারবার করে বলছি, সংস্কারটাও হউক, নির্বাচনটাও হোক।
তিনি আরো বলেন, আওয়ামীলীগ দেশটাকে জাহান্নামে পরিণত করেছিল। হামলা - মামলা, গুম, খুন, নির্যাতনসহ কোটি কোটি টাকা লুট করেছে তারা। দেশের মানুষ অস্থির হয়ে জীবন দিয়ে রক্ত দিয়ে হাসিনাকে উৎখাত করেছে।
তিনি উল্লেখ করেন, গণ-অভ্যুত্থানের পরে বেগম জিয়া হাসপাতাল থেকে একটি বাণী দিয়েছিলেন। তিনি বলেছিলেন, অনেক নির্যাতন হয়েছে, রক্তপাত ঘটেছে। আসুন সব প্রতিহিংসা বাদ দিয়ে আমরা একটা সুন্দর বাংলাদেশ গড়ি। সবাই মিলে সুন্দর একটি বাংলাদেশ গড়ে তোলারও আহবান জানান তিনি।
এসময় জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মির্জা ফয়সল আমিন, সদর উপজেলা বিএনপি সভাপতি আব্দুল হামিদ, সাধারণ সম্পাদক মাহাবুব হোসেন তুহিন সহ দলটির অঙ্গ সংগঠনের নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।