জাতিসংঘের অনুরোধে শর্তসাপেক্ষে মিয়ানমারের বেসামরিক নাগরিকদের জন্য মানবিক সহায়তা পৌঁছাতে রাখাইনে করিডর দেওয়ার বিষয়ে বাংলাদেশের নীতিগত সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ জানিয়েছে হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ।
আজ মঙ্গলবার দুপুর ১২টায় রাজধানীর খিলগাঁওয়ের জামিয়া ইসলামিয়া মাখজানুল উলুম মাদ্রাসায় এক সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে হেফাজতে ইসলামের যুগ্ম মহাসচিব ও বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের আমির মামুনুল হক এ মন্তব্য করেন।
তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশকে ব্যবহার করে সাম্রাজ্যবাদী শক্তি তাদের এজেন্ডা বাস্তবায়ন করবে, দেশপ্রেমিক শক্তি হিসেবে হেফাজতে ইসলাম কোনোভাবেই এটি সমর্থন করে না। এর নিন্দা জানায়। আমরা এর প্রতিবাদ জানাব।’
সংবাদ সম্মেলনে মামুনুল হক আরও বলেন, হেফাজতে ইসলামের ডাকা মহাসমাবেশকে কেন্দ্র করে ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের মধ্যে চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে। তিনি দাবি করেন, নারী সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবে মানুষ উদ্বিগ্ন।
তিনি হেফাজতের চার দফা দাবি তুলে ধরেন: নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশনের কোরআন ও সুন্নাহবিরোধী প্রতিবেদন ও কমিশন বাতিল, সংবিধানে বহুত্ববাদের পরিবর্তে আল্লাহর ওপর পূর্ণ আস্থা ও বিশ্বাস পুনর্বহাল, ফ্যাসিবাদের আমলে দায়ের করা সব মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার এবং শাপলা চত্বরসহ সব গণহত্যার বিচার ও ফিলিস্তিন এবং ভারতে মুসলিম নিপীড়ন বন্ধ।
মহাসমাবেশটি আগামী ৩ মে সকাল ৯টায় ঢাকার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে অনুষ্ঠিত হবে।
সংবাদ সম্মেলনের সূচনা বক্তব্যে হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের মহাসচিব মাওলানা সাজিদুর রহমান বলেন, ‘যে কমিশন কোরআন-সুন্নাহর বিরুদ্ধে সুপারিশ করতে পারে, বাংলাদেশের মানুষ সেই কমিশন মানে না। সংবিধানে বহুত্ববাদ নয়, আল্লাহর ওপর আস্থা ও বিশ্বাস ফিরিয়ে আনতে হবে।’
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন হেফাজতের যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা আজিজুল হক ইসলামাবাদী, হেফাজত নেতা ও খেলাফত মজলিসের মহাসচিব মাওলানা আহমদ আবদুল কাদের প্রমুখ।
মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৫
জাতিসংঘের অনুরোধে শর্তসাপেক্ষে মিয়ানমারের বেসামরিক নাগরিকদের জন্য মানবিক সহায়তা পৌঁছাতে রাখাইনে করিডর দেওয়ার বিষয়ে বাংলাদেশের নীতিগত সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ জানিয়েছে হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ।
আজ মঙ্গলবার দুপুর ১২টায় রাজধানীর খিলগাঁওয়ের জামিয়া ইসলামিয়া মাখজানুল উলুম মাদ্রাসায় এক সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে হেফাজতে ইসলামের যুগ্ম মহাসচিব ও বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের আমির মামুনুল হক এ মন্তব্য করেন।
তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশকে ব্যবহার করে সাম্রাজ্যবাদী শক্তি তাদের এজেন্ডা বাস্তবায়ন করবে, দেশপ্রেমিক শক্তি হিসেবে হেফাজতে ইসলাম কোনোভাবেই এটি সমর্থন করে না। এর নিন্দা জানায়। আমরা এর প্রতিবাদ জানাব।’
সংবাদ সম্মেলনে মামুনুল হক আরও বলেন, হেফাজতে ইসলামের ডাকা মহাসমাবেশকে কেন্দ্র করে ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের মধ্যে চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে। তিনি দাবি করেন, নারী সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবে মানুষ উদ্বিগ্ন।
তিনি হেফাজতের চার দফা দাবি তুলে ধরেন: নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশনের কোরআন ও সুন্নাহবিরোধী প্রতিবেদন ও কমিশন বাতিল, সংবিধানে বহুত্ববাদের পরিবর্তে আল্লাহর ওপর পূর্ণ আস্থা ও বিশ্বাস পুনর্বহাল, ফ্যাসিবাদের আমলে দায়ের করা সব মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার এবং শাপলা চত্বরসহ সব গণহত্যার বিচার ও ফিলিস্তিন এবং ভারতে মুসলিম নিপীড়ন বন্ধ।
মহাসমাবেশটি আগামী ৩ মে সকাল ৯টায় ঢাকার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে অনুষ্ঠিত হবে।
সংবাদ সম্মেলনের সূচনা বক্তব্যে হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের মহাসচিব মাওলানা সাজিদুর রহমান বলেন, ‘যে কমিশন কোরআন-সুন্নাহর বিরুদ্ধে সুপারিশ করতে পারে, বাংলাদেশের মানুষ সেই কমিশন মানে না। সংবিধানে বহুত্ববাদ নয়, আল্লাহর ওপর আস্থা ও বিশ্বাস ফিরিয়ে আনতে হবে।’
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন হেফাজতের যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা আজিজুল হক ইসলামাবাদী, হেফাজত নেতা ও খেলাফত মজলিসের মহাসচিব মাওলানা আহমদ আবদুল কাদের প্রমুখ।