একাত্তরের মানবতাবিরোধী অপরাধে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত জামায়াত নেতা এ টি এম আজহারুল ইসলামের রায় পুনর্বিবেচনার (রিভিউ) আবেদন শুনানি শেষে আগামী ২৭ মে রায়ের তারিখ ধার্য করেছে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ।
বৃহস্পতিবার প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বে আপিল বিভাগের সাত বিচারপতির পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চ এই আদেশ দেন।
এর আগে ২০১৪ সালের ৩০ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধকালে গণহত্যা, ধর্ষণ, অপহরণ ও নির্যাতনের অভিযোগে আজহারুল ইসলামকে মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডিত করে। রায়ে বলা হয়, তিনি সে সময় রংপুরে ইসলামী ছাত্র সংঘের জেলা সভাপতি ছিলেন এবং তার নেতৃত্বেই ১৪ শ’র বেশি মানুষকে হত্যা করা হয়।
এই রায়ের বিরুদ্ধে ২০১৫ সালে আপিল করেন আজহার। কিন্তু ২০১৯ সালের ৩১ অক্টোবর আপিল বিভাগ ট্রাইব্যুনালের দেওয়া মৃত্যুদণ্ডের রায় বহাল রাখে। এরপর ২০২০ সালের ১৫ মার্চ পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশিত হলে ওই বছরের ১৯ জুলাই রিভিউ আবেদন করেন তিনি।
বৃহস্পতিবার সেই আবেদন শুনানি শেষে আদালত রায়ের জন্য ২৭ মে দিন নির্ধারণ করেন।
উল্লেখ্য, ২০১২ সালের ২২ আগস্ট মগবাজারের বাসা থেকে গ্রেপ্তার হওয়ার পর থেকেই আজহার কারাগারে আছেন। তার মুক্তির দাবিতে সম্প্রতি জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকে দেশজুড়ে সমাবেশ ও বিক্ষোভ কর্মসূচি চালানো হচ্ছে।
বৃহস্পতিবার, ০৮ মে ২০২৫
একাত্তরের মানবতাবিরোধী অপরাধে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত জামায়াত নেতা এ টি এম আজহারুল ইসলামের রায় পুনর্বিবেচনার (রিভিউ) আবেদন শুনানি শেষে আগামী ২৭ মে রায়ের তারিখ ধার্য করেছে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ।
বৃহস্পতিবার প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বে আপিল বিভাগের সাত বিচারপতির পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চ এই আদেশ দেন।
এর আগে ২০১৪ সালের ৩০ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধকালে গণহত্যা, ধর্ষণ, অপহরণ ও নির্যাতনের অভিযোগে আজহারুল ইসলামকে মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডিত করে। রায়ে বলা হয়, তিনি সে সময় রংপুরে ইসলামী ছাত্র সংঘের জেলা সভাপতি ছিলেন এবং তার নেতৃত্বেই ১৪ শ’র বেশি মানুষকে হত্যা করা হয়।
এই রায়ের বিরুদ্ধে ২০১৫ সালে আপিল করেন আজহার। কিন্তু ২০১৯ সালের ৩১ অক্টোবর আপিল বিভাগ ট্রাইব্যুনালের দেওয়া মৃত্যুদণ্ডের রায় বহাল রাখে। এরপর ২০২০ সালের ১৫ মার্চ পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশিত হলে ওই বছরের ১৯ জুলাই রিভিউ আবেদন করেন তিনি।
বৃহস্পতিবার সেই আবেদন শুনানি শেষে আদালত রায়ের জন্য ২৭ মে দিন নির্ধারণ করেন।
উল্লেখ্য, ২০১২ সালের ২২ আগস্ট মগবাজারের বাসা থেকে গ্রেপ্তার হওয়ার পর থেকেই আজহার কারাগারে আছেন। তার মুক্তির দাবিতে সম্প্রতি জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকে দেশজুড়ে সমাবেশ ও বিক্ষোভ কর্মসূচি চালানো হচ্ছে।