আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিক দল হিসেবে নিষিদ্ধ করার দাবিতে এক ঘণ্টার আলটিমেটাম দিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আব্দুল্লাহ। শনিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় রাজধানীর শাহবাগ মোড়ে গণজমায়েতে তিনি এই ঘোষণা দেন।
তিনি বলেন, “ইন্টেরিম, আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করেন। আগামী এক ঘণ্টা সময় দিলাম। যদি এই এক ঘণ্টায় ঘোষণা না আসে, তাহলে আমরা ইন্টারকন্টিনেন্টালকে কেন্দ্র ধরে বাংলামোটর অবধি দখল করে নেব।”
এর কিছুক্ষণ পর, রাত সাড়ে ৮টার দিকে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদের জরুরি বৈঠক শুরু হয় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায়। বৈঠক শেষে সরকারের পক্ষ থেকে সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে অবস্থান জানানো হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
শাহবাগ মোড়ে বিকাল ৩টার পর থেকে শুরু হওয়া গণজমায়েতে অংশ নেয় এনসিপি ছাড়াও ইসলামী ছাত্রশিবির, ইউনাইটেড পিপলস বাংলাদেশ (আপ), এবং জুলাই অভ্যুত্থান সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন সংগঠনের নেতাকর্মীরা।
হাসনাত বলেন, “আমরা আর পিছু হটছি না। আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করেই মাঠ ছাড়ব।” একইসঙ্গে তিনি কর্মীদের সতর্ক করে বলেন, “আমাকে যদি কোনো ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে কণ্ঠরোধ করতে চায়, তবুও আপনারা রাজপথ ছাড়বেন না।”
বিক্ষোভে অংশগ্রহণকারীদের হাতে দেখা যায় ‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করতে হবে’, ‘লীগ ধর, জেলে ভর’, ‘এক দুই তিন চার, চুপ্পু তুই গদি ছাড়’— এমন নানা স্লোগান লেখা প্ল্যাকার্ড ও ফেস্টুন।
এ কর্মসূচিতে সংহতি জানায় জামায়াতে ইসলামি, এবি পার্টি, হেফাজতে ইসলামসহ একাধিক রাজনৈতিক ও ছাত্র সংগঠন। আন্দোলনকারীরা আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের পাশাপাশি জুলাই ঘোষণাপত্র বাস্তবায়ন এবং আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে দলের বিচার নিশ্চিত করার বিধান আইনে যুক্ত করার দাবি জানান।
শনিবার, ১০ মে ২০২৫
আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিক দল হিসেবে নিষিদ্ধ করার দাবিতে এক ঘণ্টার আলটিমেটাম দিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আব্দুল্লাহ। শনিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় রাজধানীর শাহবাগ মোড়ে গণজমায়েতে তিনি এই ঘোষণা দেন।
তিনি বলেন, “ইন্টেরিম, আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করেন। আগামী এক ঘণ্টা সময় দিলাম। যদি এই এক ঘণ্টায় ঘোষণা না আসে, তাহলে আমরা ইন্টারকন্টিনেন্টালকে কেন্দ্র ধরে বাংলামোটর অবধি দখল করে নেব।”
এর কিছুক্ষণ পর, রাত সাড়ে ৮টার দিকে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদের জরুরি বৈঠক শুরু হয় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায়। বৈঠক শেষে সরকারের পক্ষ থেকে সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে অবস্থান জানানো হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
শাহবাগ মোড়ে বিকাল ৩টার পর থেকে শুরু হওয়া গণজমায়েতে অংশ নেয় এনসিপি ছাড়াও ইসলামী ছাত্রশিবির, ইউনাইটেড পিপলস বাংলাদেশ (আপ), এবং জুলাই অভ্যুত্থান সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন সংগঠনের নেতাকর্মীরা।
হাসনাত বলেন, “আমরা আর পিছু হটছি না। আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করেই মাঠ ছাড়ব।” একইসঙ্গে তিনি কর্মীদের সতর্ক করে বলেন, “আমাকে যদি কোনো ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে কণ্ঠরোধ করতে চায়, তবুও আপনারা রাজপথ ছাড়বেন না।”
বিক্ষোভে অংশগ্রহণকারীদের হাতে দেখা যায় ‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করতে হবে’, ‘লীগ ধর, জেলে ভর’, ‘এক দুই তিন চার, চুপ্পু তুই গদি ছাড়’— এমন নানা স্লোগান লেখা প্ল্যাকার্ড ও ফেস্টুন।
এ কর্মসূচিতে সংহতি জানায় জামায়াতে ইসলামি, এবি পার্টি, হেফাজতে ইসলামসহ একাধিক রাজনৈতিক ও ছাত্র সংগঠন। আন্দোলনকারীরা আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের পাশাপাশি জুলাই ঘোষণাপত্র বাস্তবায়ন এবং আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে দলের বিচার নিশ্চিত করার বিধান আইনে যুক্ত করার দাবি জানান।