আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের সব কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারির পর বৈঠকে বসেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
সোমবার সন্ধ্যা পৌনে ৬টায় রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ এম এম নাসির উদ্দিনের কক্ষে এ বৈঠক শুরু হয়।
এর আগে সকালে প্রধান নির্বাচন কমিশনার বলেছিলেন, আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের প্রজ্ঞাপন পাওয়ার পর দলটির নিবন্ধন বাতিল সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
তিনি বলেন, “গণমাধ্যমের তথ্য শুনে সিদ্ধান্ত নেওয়া যাবে না। প্রজ্ঞাপন হলে আমরা বসে সিদ্ধান্ত নেব। প্রজ্ঞাপনটা আসতে দেন। ডেফিনিটলি সাংবিধানিক সংস্থা। আমরাও এটা নিয়ে কনসার্ন। বাট, উই আর ওয়েটিং ফর দি গেজেট নোটিফিকেশন টু কাম।”
প্রজ্ঞাপন জারির ঘণ্টাখানেক পরই বৈঠকে বসে ইসি। আলোচনায় বাংলাদেশের স্বাধীনতা আন্দোলনের নেতৃত্ব দেওয়া আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিলের বিষয়টি গুরুত্ব পেতে পারে বলে জানা গেছে।
বৈঠকে প্রধান নির্বাচন কমিশনার ছাড়াও নির্বাচন কমিশনার আনোয়ারুল ইসলাম, আব্দুর রহমানেল মাছউদ এবং সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদসহ সংশ্লিষ্টরা উপস্থিত রয়েছেন।
বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফ করার কথা রয়েছে।
এর আগে বিকালে অভ্যুত্থান দমনে ‘গুম, খুন, পুড়িয়ে মানুষ হত্যা, গণহত্যা, বেআইনি আটক, অমানবিক নির্যাতন, লুন্ঠন, অগ্নিসংযোগ, সন্ত্রাসী কার্য ও মানবতাবিরোধী অপরাধের’ অভিযোগে বিচার না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনগুলোর সব ধরনের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা জারি করে অন্তর্বর্তী সরকার।
সংশোধিত সন্ত্রাসবিরোধী (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০০৯ সালের সন্ত্রাসবিরোধী আইনের ১৮(১) ধারার আওতায় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগ থেকে সোমবার এ প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।
এর ফলে আওয়ামী লীগ আপাতত কোনো রাজনৈতিক কর্মসূচি বা প্রচার চালাতে পারবে না। দলটিকে জুলাই আন্দোলন দমনে ‘মানবতাবিরোধী’ অপরাধের অভিযোগে বিচারের মুখোমুখি করতেও পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে। সেজন্য আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইন সংশোধন করা হয়েছে।
সোমবার, ১২ মে ২০২৫
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের সব কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারির পর বৈঠকে বসেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
সোমবার সন্ধ্যা পৌনে ৬টায় রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ এম এম নাসির উদ্দিনের কক্ষে এ বৈঠক শুরু হয়।
এর আগে সকালে প্রধান নির্বাচন কমিশনার বলেছিলেন, আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের প্রজ্ঞাপন পাওয়ার পর দলটির নিবন্ধন বাতিল সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
তিনি বলেন, “গণমাধ্যমের তথ্য শুনে সিদ্ধান্ত নেওয়া যাবে না। প্রজ্ঞাপন হলে আমরা বসে সিদ্ধান্ত নেব। প্রজ্ঞাপনটা আসতে দেন। ডেফিনিটলি সাংবিধানিক সংস্থা। আমরাও এটা নিয়ে কনসার্ন। বাট, উই আর ওয়েটিং ফর দি গেজেট নোটিফিকেশন টু কাম।”
প্রজ্ঞাপন জারির ঘণ্টাখানেক পরই বৈঠকে বসে ইসি। আলোচনায় বাংলাদেশের স্বাধীনতা আন্দোলনের নেতৃত্ব দেওয়া আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিলের বিষয়টি গুরুত্ব পেতে পারে বলে জানা গেছে।
বৈঠকে প্রধান নির্বাচন কমিশনার ছাড়াও নির্বাচন কমিশনার আনোয়ারুল ইসলাম, আব্দুর রহমানেল মাছউদ এবং সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদসহ সংশ্লিষ্টরা উপস্থিত রয়েছেন।
বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফ করার কথা রয়েছে।
এর আগে বিকালে অভ্যুত্থান দমনে ‘গুম, খুন, পুড়িয়ে মানুষ হত্যা, গণহত্যা, বেআইনি আটক, অমানবিক নির্যাতন, লুন্ঠন, অগ্নিসংযোগ, সন্ত্রাসী কার্য ও মানবতাবিরোধী অপরাধের’ অভিযোগে বিচার না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনগুলোর সব ধরনের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা জারি করে অন্তর্বর্তী সরকার।
সংশোধিত সন্ত্রাসবিরোধী (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০০৯ সালের সন্ত্রাসবিরোধী আইনের ১৮(১) ধারার আওতায় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগ থেকে সোমবার এ প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।
এর ফলে আওয়ামী লীগ আপাতত কোনো রাজনৈতিক কর্মসূচি বা প্রচার চালাতে পারবে না। দলটিকে জুলাই আন্দোলন দমনে ‘মানবতাবিরোধী’ অপরাধের অভিযোগে বিচারের মুখোমুখি করতেও পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে। সেজন্য আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইন সংশোধন করা হয়েছে।