নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র ও জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি সেলিনা হায়াৎ আইভীর জামিন আবেদন নামঞ্জুর করেছেন আদালত। একইসঙ্গে তাকে কারাগারে ডিভিশন দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
সোমবার দুপুরে নারায়ণগঞ্জের জ্যেষ্ঠ বিচারিক হাকিম শামসুর রহমান এই আদেশ দেন বলে জানান আসামিপক্ষের আইনজীবী এসএম সিদ্দিকুর রহমান।
তিনি বলেন, “আদালতকে আমরা জানিয়েছি, আইভী একজন পরিচ্ছন্ন ও সৎ রাজনীতিবিদ। তিনি তিনবার নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের মেয়র ও একবার পৌরসভার চেয়ারম্যান ছিলেন। তাকে গ্রেপ্তারে সরকারের ভাবমূর্তিও ক্ষুণ্ণ হয়েছে।”
আইভীর পক্ষে আদালতে উপস্থিত থাকা আরেক আইনজীবী মাহবুবুর রহমান মাসুম জানান, “আদালত জামিন আবেদন নাকচ করলে আমরা তাকে কারাগারে ডিভিশন দেওয়ার আবেদন জানাই। পরে আদালত জেল কর্তৃপক্ষকে ডিভিশন প্রদানের নির্দেশ দেন।”
গত বছরের অগাস্টে গণঅভ্যুত্থানের মুখে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের সময় দলটির অনেক নেতাকর্মী এলাকা ছেড়ে গেলেও আইভী নিজ বাসভবন নারায়ণগঞ্জের দেওভোগে অবস্থান করছিলেন।
গত বৃহস্পতিবার শহরের দেওভোগ এলাকায় তার পৈতৃক বাড়ি ‘চুনকা কুটিরে’ অভিযান চালায় পুলিশ। এলাকাবাসী বাধা দিলে পুলিশকে রাতভর বাড়িটিতে অপেক্ষা করতে হয়। পরে শুক্রবার ভোরে তিনি স্বেচ্ছায় গাড়িতে উঠে জেলা পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে যান।
এরপর গত বছরের জুলাইয়ে আন্দোলন চলাকালে সংঘটিত একটি হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় দায়ের করা মামলায় তাকে গ্রেপ্তার দেখানো হয় এবং গাজীপুরের কাশিমপুর কারাগারে পাঠানো হয়।
পুলিশ জানায়, ওই জুলাই আন্দোলনের সময় হত্যা ও হত্যাচেষ্টার অভিযোগে দায়ের করা পাঁচটি মামলায় সেলিনা হায়াৎ আইভীকে আসামি করা হয়েছে।
সোমবার, ১২ মে ২০২৫
নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র ও জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি সেলিনা হায়াৎ আইভীর জামিন আবেদন নামঞ্জুর করেছেন আদালত। একইসঙ্গে তাকে কারাগারে ডিভিশন দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
সোমবার দুপুরে নারায়ণগঞ্জের জ্যেষ্ঠ বিচারিক হাকিম শামসুর রহমান এই আদেশ দেন বলে জানান আসামিপক্ষের আইনজীবী এসএম সিদ্দিকুর রহমান।
তিনি বলেন, “আদালতকে আমরা জানিয়েছি, আইভী একজন পরিচ্ছন্ন ও সৎ রাজনীতিবিদ। তিনি তিনবার নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের মেয়র ও একবার পৌরসভার চেয়ারম্যান ছিলেন। তাকে গ্রেপ্তারে সরকারের ভাবমূর্তিও ক্ষুণ্ণ হয়েছে।”
আইভীর পক্ষে আদালতে উপস্থিত থাকা আরেক আইনজীবী মাহবুবুর রহমান মাসুম জানান, “আদালত জামিন আবেদন নাকচ করলে আমরা তাকে কারাগারে ডিভিশন দেওয়ার আবেদন জানাই। পরে আদালত জেল কর্তৃপক্ষকে ডিভিশন প্রদানের নির্দেশ দেন।”
গত বছরের অগাস্টে গণঅভ্যুত্থানের মুখে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের সময় দলটির অনেক নেতাকর্মী এলাকা ছেড়ে গেলেও আইভী নিজ বাসভবন নারায়ণগঞ্জের দেওভোগে অবস্থান করছিলেন।
গত বৃহস্পতিবার শহরের দেওভোগ এলাকায় তার পৈতৃক বাড়ি ‘চুনকা কুটিরে’ অভিযান চালায় পুলিশ। এলাকাবাসী বাধা দিলে পুলিশকে রাতভর বাড়িটিতে অপেক্ষা করতে হয়। পরে শুক্রবার ভোরে তিনি স্বেচ্ছায় গাড়িতে উঠে জেলা পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে যান।
এরপর গত বছরের জুলাইয়ে আন্দোলন চলাকালে সংঘটিত একটি হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় দায়ের করা মামলায় তাকে গ্রেপ্তার দেখানো হয় এবং গাজীপুরের কাশিমপুর কারাগারে পাঠানো হয়।
পুলিশ জানায়, ওই জুলাই আন্দোলনের সময় হত্যা ও হত্যাচেষ্টার অভিযোগে দায়ের করা পাঁচটি মামলায় সেলিনা হায়াৎ আইভীকে আসামি করা হয়েছে।