জাতীয় নাগরিক পার্টি-এনসিপির নেতা নাসীরুদ্দীন পাওয়ারীর “আগামী ফেব্রুয়ারি জাতীয় সংসদ নির্বাচন হবে না”* মন্তব্যকে স্বৈরাচারের পদধ্বনি হিসেবে অভিহিত করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য এ জেড এম জাহিদ হোসেন।
বুধবার শেরেবাংলা নগরে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের কবরে শ্রদ্ধা জানানোর পর সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন তিনি। জাহিদ হোসেন বলেন, “আজকে আমরা অনেক কথা শুনতে পাই…কেউ বলেন, আগামী নির্বাচন (ফেব্রুয়ারি) হতে দেবেন না। মনে হচ্ছে, স্বৈরাচারের পদধ্বনি আমরা শুনতে পাচ্ছি। ধমক দিয়ে নির্বাচনী অভিযাত্রাকে দাবিয়ে রাখা যাবে না।”
তিনি নির্বাচন প্রক্রিয়া ও পিআর (সংখ্যানুপাতিক) পদ্ধতি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেন, “পিআর পদ্ধতি দেশের জনগণের কাছে বোঝা যায় না। জনগণ সরাসরি তাদের প্রতিনিধিকে দেখতে চায় এবং ভোট দিতে চায়। পেছনের দরজা দিয়ে ক্ষমতার স্বাদ নেওয়ার জন্য কেউ পিআর পদ্ধতির কথা বললে তা গ্রহণযোগ্য নয়।”
জাহিদ হোসেন আরও বলেন, “যারা ধমক দেন, তারা কি ভেবেছেন জনগণ কী চায়? জনগণকে দাবিয়ে রাখা যাবে না। ইতিহাস শিক্ষা দেয়—যারা অতীতে স্বৈরাচারের সময় ধমক দিয়েছিলেন, তারা সফল হননি।”
তিনি সকলকে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানিয়ে বলেন, “২৪ জুলাই আন্দোলনের মতো সবাইকে একসাথে থাকতে হবে। দেশের মানুষের ওপর আমাদের দায়িত্ব হলো একটি জাতীয় নির্বাচনের পরিবেশ সৃষ্টি করা, যেখানে মানুষ নির্বিঘ্নে তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারবে।”
সভায় বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য অধ্যাপক ফরহাদ হালিম ডোনার, অধ্যাপক একেএম আজিজুল হক, বিজন কান্তি সরকার, স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক রফিকুল ইসলামসহ অন্যান্য প্রবীণ ও নবীন চিকিৎসকরা উপস্থিত ছিলেন।
---
বুধবার, ১৩ আগস্ট ২০২৫
জাতীয় নাগরিক পার্টি-এনসিপির নেতা নাসীরুদ্দীন পাওয়ারীর “আগামী ফেব্রুয়ারি জাতীয় সংসদ নির্বাচন হবে না”* মন্তব্যকে স্বৈরাচারের পদধ্বনি হিসেবে অভিহিত করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য এ জেড এম জাহিদ হোসেন।
বুধবার শেরেবাংলা নগরে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের কবরে শ্রদ্ধা জানানোর পর সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন তিনি। জাহিদ হোসেন বলেন, “আজকে আমরা অনেক কথা শুনতে পাই…কেউ বলেন, আগামী নির্বাচন (ফেব্রুয়ারি) হতে দেবেন না। মনে হচ্ছে, স্বৈরাচারের পদধ্বনি আমরা শুনতে পাচ্ছি। ধমক দিয়ে নির্বাচনী অভিযাত্রাকে দাবিয়ে রাখা যাবে না।”
তিনি নির্বাচন প্রক্রিয়া ও পিআর (সংখ্যানুপাতিক) পদ্ধতি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেন, “পিআর পদ্ধতি দেশের জনগণের কাছে বোঝা যায় না। জনগণ সরাসরি তাদের প্রতিনিধিকে দেখতে চায় এবং ভোট দিতে চায়। পেছনের দরজা দিয়ে ক্ষমতার স্বাদ নেওয়ার জন্য কেউ পিআর পদ্ধতির কথা বললে তা গ্রহণযোগ্য নয়।”
জাহিদ হোসেন আরও বলেন, “যারা ধমক দেন, তারা কি ভেবেছেন জনগণ কী চায়? জনগণকে দাবিয়ে রাখা যাবে না। ইতিহাস শিক্ষা দেয়—যারা অতীতে স্বৈরাচারের সময় ধমক দিয়েছিলেন, তারা সফল হননি।”
তিনি সকলকে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানিয়ে বলেন, “২৪ জুলাই আন্দোলনের মতো সবাইকে একসাথে থাকতে হবে। দেশের মানুষের ওপর আমাদের দায়িত্ব হলো একটি জাতীয় নির্বাচনের পরিবেশ সৃষ্টি করা, যেখানে মানুষ নির্বিঘ্নে তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারবে।”
সভায় বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য অধ্যাপক ফরহাদ হালিম ডোনার, অধ্যাপক একেএম আজিজুল হক, বিজন কান্তি সরকার, স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক রফিকুল ইসলামসহ অন্যান্য প্রবীণ ও নবীন চিকিৎসকরা উপস্থিত ছিলেন।
---