ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এএমএম নাসির উদ্দিনকে সতর্ক করে বলেছে, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন আয়োজন করতে ব্যর্থ হলে তার পরিণতি আগের কমিশনের মতোই হতে পারে। দ
বুধবার বিকেলে নির্বাচন ভবনে ঘণ্টাব্যাপী বৈঠক শেষে দলের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব ও মুখপাত্র গাজী আতাউর রহমান সাংবাদিকদের বলেন, “লেভেল প্লেইং ফিল্ড এখন অনুপস্থিত। আমরা সিইসিকে বলেছি, যদি মনে করেন সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন দিতে পারবেন, তাহলে দিন। না হলে ঝুঁকি নেবেন না। কারণ তা না হলে বিগত কমিশনের মতো আপনার গলায় গামছা ও মাজায় রশি লাগতে পারে—এ অবস্থাটা মনে রাখবেন।”
চার সদস্যের প্রতিনিধি দলে নেতৃত্ব দেন দলের মহাসচিব অধ্যক্ষ মাওলানা ইউনুছ আহমাদ। দলের পক্ষ থেকে বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন প্রেসিডিয়াম সদস্য অধ্যাপক আশরাফ আলী আকন এবং যুগ্ম মহাসচিব ইঞ্জিনিয়ার আশরাফুল আলম।
দলটি সিইসির কাছে দাবি তোলে, আগামী জাতীয় নির্বাচন ‘জুলাই সনদ’ ভিত্তিক হতে হবে। গাজী আতাউর রহমান বলেন, “নির্বাচন পদ্ধতি পরিবর্তন করে পিআর পদ্ধতিতে ভোট হলে জনগণের শতভাগ ভোটের মূল্যায়ন হবে এবং নির্বাচন সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও শান্তিপূর্ণ হবে।”
এছাড়া তারা স্থানীয় নির্বাচন আগে আয়োজনের ওপর জোর দিয়েছে, যাতে লেভেল প্লেইং ফিল্ড কতটুকু আছে এবং রাজনৈতিক দলগুলো কতটুকু সভ্য হয়েছে তা প্রমাণিত হয়। ঐকমত্য কমিশন স্থানীয় নির্বাচনের জন্য আইন উপস্থাপন না করাকে তারা ব্যর্থতা হিসেবে আখ্যায়িত করেছে।
ইসলামী আন্দোলনের প্রতিনিধিরা স্পষ্টভাবে জানিয়েছে, ‘জুলাই সনদের’ আইনি ভিত্তি নিশ্চিত হওয়ার আগে কোনোভাবেই তফসিল ঘোষণা করা যাবে না। বৈঠকে ভোটের সময় প্রতিটি কেন্দ্রে সেনা মোতায়েন এবং সাত দফা প্রস্তাব তুলে ধরা হয়। এর মধ্যে আওয়ামী লীগ ও তার সহযোগী দলগুলোর নির্বাচনে অযোগ্য ঘোষণা করে নিবন্ধন বাতিলের দাবিও অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
প্রধান উপদেষ্টা ইতিমধ্যেই জানিয়েছিলেন, ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে রোজার আগে জাতীয় নির্বাচন ঘোষণা হবে। নির্বাচন কমিশনও সে অনুযায়ী ডিসেম্বরের প্রথমার্ধে তফসিল ঘোষণা করতে পারে।
বুধবার, ১৩ আগস্ট ২০২৫
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এএমএম নাসির উদ্দিনকে সতর্ক করে বলেছে, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন আয়োজন করতে ব্যর্থ হলে তার পরিণতি আগের কমিশনের মতোই হতে পারে। দ
বুধবার বিকেলে নির্বাচন ভবনে ঘণ্টাব্যাপী বৈঠক শেষে দলের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব ও মুখপাত্র গাজী আতাউর রহমান সাংবাদিকদের বলেন, “লেভেল প্লেইং ফিল্ড এখন অনুপস্থিত। আমরা সিইসিকে বলেছি, যদি মনে করেন সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন দিতে পারবেন, তাহলে দিন। না হলে ঝুঁকি নেবেন না। কারণ তা না হলে বিগত কমিশনের মতো আপনার গলায় গামছা ও মাজায় রশি লাগতে পারে—এ অবস্থাটা মনে রাখবেন।”
চার সদস্যের প্রতিনিধি দলে নেতৃত্ব দেন দলের মহাসচিব অধ্যক্ষ মাওলানা ইউনুছ আহমাদ। দলের পক্ষ থেকে বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন প্রেসিডিয়াম সদস্য অধ্যাপক আশরাফ আলী আকন এবং যুগ্ম মহাসচিব ইঞ্জিনিয়ার আশরাফুল আলম।
দলটি সিইসির কাছে দাবি তোলে, আগামী জাতীয় নির্বাচন ‘জুলাই সনদ’ ভিত্তিক হতে হবে। গাজী আতাউর রহমান বলেন, “নির্বাচন পদ্ধতি পরিবর্তন করে পিআর পদ্ধতিতে ভোট হলে জনগণের শতভাগ ভোটের মূল্যায়ন হবে এবং নির্বাচন সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও শান্তিপূর্ণ হবে।”
এছাড়া তারা স্থানীয় নির্বাচন আগে আয়োজনের ওপর জোর দিয়েছে, যাতে লেভেল প্লেইং ফিল্ড কতটুকু আছে এবং রাজনৈতিক দলগুলো কতটুকু সভ্য হয়েছে তা প্রমাণিত হয়। ঐকমত্য কমিশন স্থানীয় নির্বাচনের জন্য আইন উপস্থাপন না করাকে তারা ব্যর্থতা হিসেবে আখ্যায়িত করেছে।
ইসলামী আন্দোলনের প্রতিনিধিরা স্পষ্টভাবে জানিয়েছে, ‘জুলাই সনদের’ আইনি ভিত্তি নিশ্চিত হওয়ার আগে কোনোভাবেই তফসিল ঘোষণা করা যাবে না। বৈঠকে ভোটের সময় প্রতিটি কেন্দ্রে সেনা মোতায়েন এবং সাত দফা প্রস্তাব তুলে ধরা হয়। এর মধ্যে আওয়ামী লীগ ও তার সহযোগী দলগুলোর নির্বাচনে অযোগ্য ঘোষণা করে নিবন্ধন বাতিলের দাবিও অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
প্রধান উপদেষ্টা ইতিমধ্যেই জানিয়েছিলেন, ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে রোজার আগে জাতীয় নির্বাচন ঘোষণা হবে। নির্বাচন কমিশনও সে অনুযায়ী ডিসেম্বরের প্রথমার্ধে তফসিল ঘোষণা করতে পারে।