ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
দেশের অর্থনীতিকে গণতান্ত্রিক করার কথা বলেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেছেন, ‘শুধু রাজনীতিকে গণতান্ত্রিক করলে চলবে না, অর্থনীতিতেও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে হবে। যেখানে প্রত্যেক নাগরিক উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের অংশীদার হবে। কোনো একক গোষ্ঠীকে পৃষ্ঠপোষকতা দিয়ে অর্থনীতি চালানো যাবে না।’
বৃহস্পতিবার,(০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫) জাতীয় প্রেসক্লাবে ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান ১ম বর্ষ যুগপৎ আন্দোলন শরিক দল’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন। বাংলাদেশ জনঅধিকার পার্টি এ আলোচনা সভার আয়োজন করে। আমীর খসরু বলেন, ‘অর্থনীতি সবার জন্য হতে হবে, যাতে প্রত্যেকটি নাগরিক এ অর্থনীতিতে অংশগ্রহণ করতে পারে। উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণ করতে পারে। এজন্য বিএনপির আরেকটা স্লোগান হচ্ছে অর্থনীতিকে গণতন্ত্রায়ন করা।’ তিনি জানান, দেশের কামার, কুমার, তাঁতি থেকে শুরু করে শিক্ষিত জনগোষ্ঠী, নারী এবং অবসরপ্রাপ্ত ব্যক্তিদেরও দেশের অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে অন্তর্ভুক্ত করার পরিকল্পনা গ্রহণ করছে বিএনপি। সাবেক এই বাণিজ্যমন্ত্রী
বলেন, ‘অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে যখন নাগরিকদের আয় ও জীবনযাত্রার মান বাড়বে, তখন তারা সুনাগরিক হয়ে উঠবেন এবং কর প্রদান করবেন। ফলে নাগরিকরা তাদের করের টাকার সঠিক ব্যবহার নিয়ে প্রশ্ন করতে পারবে এবং জবাবদিহিতা নিশ্চিত হবে।’
পিআর পদ্ধতিসহ নির্বাচনে অংশগ্রহণ নিয়ে বিএনপির এই নেতার মন্তব্য, যারা নির্বাচনে আসতে চায় না, তারা শেখ হাসিনার সুরেই কথা বলছে। তিনি বলেন, ‘জনগণের সমর্থন নিয়ে সংসদে পাস করুন, এটাই হচ্ছে গণতন্ত্র। সেটা না করে যদি কেউ বলে আমাদের এই দাবি না মানলে নির্বাচন করবো না অথবা আমরা আন্দোলন করবো। এটা হচ্ছে অগণতান্ত্রিক। এটা শেখ হাসিনার চিন্তার প্রতিফলন।’ তিনি নিশ্চিত করেন যে, বিএনপি গণতান্ত্রিক নির্বাচন প্রক্রিয়ার পক্ষে এবং আগামী ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
রাজনৈতিক সংস্কৃতি পরিবর্তনের ওপর গুরুত্বারোপ করে খসরু বলেন, ‘রাজনৈতিক দলগুলোকে সহনশীল হতে হবে এবং অন্যের মতের প্রতি সম্মান জানাতে শিখতে হবে। সংস্কারের প্রস্তাব আসবে এবং যেসব বিষয়ে ঐকমত্য হবে সেগুলো বাস্তবায়ন করা হবে, আর যেগুলোতে মতবিরোধ থাকবে, সেগুলো জনগণের রায়ের জন্য উপস্থাপন করা হবে।’
আলোচনা সভায় আরও বক্তব্য দেন, বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্লাহ বুলু এবং স্বাস্থ্যবিষয়ক সম্পাদক রফিকুল ইসলামসহ বিভিন্ন দলের নেতারা।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বৃহস্পতিবার, ০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫
দেশের অর্থনীতিকে গণতান্ত্রিক করার কথা বলেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেছেন, ‘শুধু রাজনীতিকে গণতান্ত্রিক করলে চলবে না, অর্থনীতিতেও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে হবে। যেখানে প্রত্যেক নাগরিক উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের অংশীদার হবে। কোনো একক গোষ্ঠীকে পৃষ্ঠপোষকতা দিয়ে অর্থনীতি চালানো যাবে না।’
বৃহস্পতিবার,(০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫) জাতীয় প্রেসক্লাবে ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান ১ম বর্ষ যুগপৎ আন্দোলন শরিক দল’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন। বাংলাদেশ জনঅধিকার পার্টি এ আলোচনা সভার আয়োজন করে। আমীর খসরু বলেন, ‘অর্থনীতি সবার জন্য হতে হবে, যাতে প্রত্যেকটি নাগরিক এ অর্থনীতিতে অংশগ্রহণ করতে পারে। উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণ করতে পারে। এজন্য বিএনপির আরেকটা স্লোগান হচ্ছে অর্থনীতিকে গণতন্ত্রায়ন করা।’ তিনি জানান, দেশের কামার, কুমার, তাঁতি থেকে শুরু করে শিক্ষিত জনগোষ্ঠী, নারী এবং অবসরপ্রাপ্ত ব্যক্তিদেরও দেশের অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে অন্তর্ভুক্ত করার পরিকল্পনা গ্রহণ করছে বিএনপি। সাবেক এই বাণিজ্যমন্ত্রী
বলেন, ‘অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে যখন নাগরিকদের আয় ও জীবনযাত্রার মান বাড়বে, তখন তারা সুনাগরিক হয়ে উঠবেন এবং কর প্রদান করবেন। ফলে নাগরিকরা তাদের করের টাকার সঠিক ব্যবহার নিয়ে প্রশ্ন করতে পারবে এবং জবাবদিহিতা নিশ্চিত হবে।’
পিআর পদ্ধতিসহ নির্বাচনে অংশগ্রহণ নিয়ে বিএনপির এই নেতার মন্তব্য, যারা নির্বাচনে আসতে চায় না, তারা শেখ হাসিনার সুরেই কথা বলছে। তিনি বলেন, ‘জনগণের সমর্থন নিয়ে সংসদে পাস করুন, এটাই হচ্ছে গণতন্ত্র। সেটা না করে যদি কেউ বলে আমাদের এই দাবি না মানলে নির্বাচন করবো না অথবা আমরা আন্দোলন করবো। এটা হচ্ছে অগণতান্ত্রিক। এটা শেখ হাসিনার চিন্তার প্রতিফলন।’ তিনি নিশ্চিত করেন যে, বিএনপি গণতান্ত্রিক নির্বাচন প্রক্রিয়ার পক্ষে এবং আগামী ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
রাজনৈতিক সংস্কৃতি পরিবর্তনের ওপর গুরুত্বারোপ করে খসরু বলেন, ‘রাজনৈতিক দলগুলোকে সহনশীল হতে হবে এবং অন্যের মতের প্রতি সম্মান জানাতে শিখতে হবে। সংস্কারের প্রস্তাব আসবে এবং যেসব বিষয়ে ঐকমত্য হবে সেগুলো বাস্তবায়ন করা হবে, আর যেগুলোতে মতবিরোধ থাকবে, সেগুলো জনগণের রায়ের জন্য উপস্থাপন করা হবে।’
আলোচনা সভায় আরও বক্তব্য দেন, বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্লাহ বুলু এবং স্বাস্থ্যবিষয়ক সম্পাদক রফিকুল ইসলামসহ বিভিন্ন দলের নেতারা।