alt

news » politics

বার্ধক্যজনিত জটিলতায় হাসপাতালে ভর্তি গণফোরামের এমিরেটাস সভাপতি ড. কামাল হোসেন

সংবাদ অনলাইন রিপোর্ট : মঙ্গলবার, ০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫

গণফোরামের এমিরেটাস সভাপতি ড. কামাল হোসেন বার্ধক্যজনিত জটিলতা ও বিভিন্ন শারীরিক অসুস্থতার কারণে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে বিদেশে নেওয়ার সম্ভাবনাও ভাবছেন দলের নেতারা।

রাজধানীর স্কয়ার হাসপাতালে রোববার ভর্তি হওয়ার পর সোমবার ইউরিনারি ব্লাডারে একটি অস্ত্রোপচার করা হয়েছে বলে গণফোরামের সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান জানিয়েছেন। মিজানুর রহমান বলেন, “আগামীকাল (বুধবার) সকালে ডাক্তাররা বোর্ড গঠন করে বসবেন পরবর্তী সিদ্ধান্তের জন্য। ডাক্তারদের পরামর্শ অনুযায়ী যদি বিদেশে নেওয়ার প্রয়োজন হয়, তবে উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে বিদেশে নেওয়ার পরিকল্পনা আছে।”

ড. কামাল হোসেন ২০২৩ সালের ২৭ অক্টোবর দুই বছর আগে রাজনীতি থেকে অবসানের ঘোষণা দিয়েছিলেন। আওয়ামী লীগের হাত ধরে শুরু হওয়া ঘটনাবহুল রাজনৈতিক জীবনের শেষ তিন দশক তিনি ক্রমাগত ক্ষয়িষ্ণু গণফোরামের নেতৃত্বে ছিলেন। দলের এক বছরের দুর্বলতা পরবর্তী সময়ে তিনি অবসরের ঘোষণা দেন। ১৯৯৩ সালে নিজ হাতে গড়া দলের সভাপতির পদ থেকে অব্যাহতি নেন। রাজনীতি থেকে দূরে সরে গেলেও দেশের জন্য সাধ্যমত কাজ করে যাওয়ার প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেন তিনি।

সবশেষ ২০২৪ সালে দলের কাউন্সিলে নতুন কমিটিতে ড. কামাল হোসেনকে এমিরেটাস সভাপতি ও মোস্তফা মোহসীন (মন্টু)কে সভাপতি করা হয়। সাধারণ সম্পাদক হন মো. মিজানুর রহমান।

ড. কামাল হোসেন রাজনীতিতে সব সময়ই ছিলেন বড় নাম। পাকিস্তান আমলে আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলায় তিনি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আইনজীবীদের একজন ছিলেন। ১৯৭০ ও ১৯৭৩ সালে বঙ্গবন্ধুর ছাড় দেওয়া আসনে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। মুক্তিযুদ্ধের পর তিনি বাংলাদেশের সংবিধান প্রণয়ন কমিটির সভাপতির দায়িত্ব পান।

মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানের কারাগারে ছিলেন তিনি। বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার পর ১৯৭২ সালের ৮ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে মুক্তি পান। ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি তিনি লন্ডন হয়ে বাংলাদেশে ফেরেন। ১৯৭২ সালে আইনমন্ত্রী এবং ১৯৭৩ থেকে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট পর্যন্ত বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন।

১৯৮১ সালে জিয়াউর রহমানকে হত্যার পর রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। বিএনপির প্রার্থী বিচারপতি আবদুস সাত্তারের ৬৫ শতাংশের বিপরীতে নৌকা নিয়ে ২৬ শতাংশ ভোট পান। সেই সময় সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য হিসেবে দলের নীতি নির্ধারণে তার ভূমিকা ছিল গুরুত্বপূর্ণ। তবে ১৯৯১ সালের জাতীয় নির্বাচনের পর সভাপতি শেখ হাসিনার সঙ্গে দূরত্ব তৈরি হয়।

সেই নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অপ্রত্যাশিত পরাজয়ের পর তিনি সূক্ষ্ম কারচুপির অভিযোগ তুললেও পরে বলেছেন, নির্বাচন সুষ্ঠু হয়েছে। শেখ হাসিনার কাছে দেওয়া এক চিঠিতে তিনি নির্বাচনে পরাজয়ের পেছনে দলীয় কোন্দল ও অতিরিক্ত আত্মবিশ্বাসের কথা উল্লেখ করেন।

১৯৯২ সালের মার্চ মাসের প্রথম দিকে আওয়ামী লীগের বর্ধিত সভায় ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়ে গণতান্ত্রিক ফোরামের উদ্যোগ নেন। ১৯৯২ সালের ১৯ ও ২০ সেপ্টেম্বর আওয়ামী লীগের জাতীয় সম্মেলনের পর সভাপতিমণ্ডলীর পদ হারান। ১৯৯৩ সালের অগাস্টের শেষ দিকে গণফোরামের তিনব্যাপী জাতীয় মহাসম্মেলন আহ্বান করা হয়, যা থেকে ২৯ অগাস্ট গণফোরাম গঠনের ঘোষণা আসে।

১৯৯৬ সালে প্রথমবারের মতো ভোটে অংশ নেন গণফোরাম, তবে সারা দেশে মোট ভোটের মাত্র ০.১৩ শতাংশ পান। ২০০৬ সালে আওয়ামী লীগ যখন সব বিরোধী দলকে এক মঞ্চে নিয়ে মহাজোট গঠনের চেষ্টা করে, তখন এক মঞ্চে ওঠেন তিনি।

একাদশ সংসদ নির্বাচনের আগে বিএনপির সঙ্গে জোটে যান এবং জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের প্রধান নেতায় পরিণত হন। নির্বাচনের আগে তিনি বলেছেন, জামায়াত থাকলে তিনি ভোটে অংশ নিতেন না। তবে ভোটের পরে বিএনপির সঙ্গে সম্পর্ক টানাপড়েনের শিকার হন। বারবার জাতীয় ঐক্যের আহ্বান করেও নিজের দলকে ঐক্যবদ্ধ রাখতে পারেননি। নির্বাচনের আগে দলের মধ্যে রেজা কিবরিয়াকে কেন্দ্র করে ভাঙন শুরু হয়।

ছবি

ডাকসু নির্বাচন: ফল ঘোষণা ঘিরে কারচুপির অভিযোগ, ফল প্রত্যাখ্যান করলেন আবিদুল

ছবি

ডাকসু: ভোট গণনায় কারচুপির আশঙ্কা বাকেরের, মির্জা আব্বাসের বিরুদ্ধে অভিযোগ, প্রতিক্রিয়া

ছবি

নতুন দলের নিবন্ধন সেপ্টেম্বরেই, ইসি আশ্বাস দিয়েছে বলে দাবি এনসিপির

ছবি

যেদিন রাস্তায় নামব, বন্দুকও কিছু করতে পারবে না: কাদের সিদ্দিকী

ছবি

‘শর্ট মেমোরি লস’ হয়নি নুরুল হকের, আশঙ্কাও নেই: ঢামেক

ছবি

জয়-পুতুলকে ‘দলীয় নেতৃত্বে’ আনছেন শেখ হাসিনা

ছবি

দেশের পরিস্থিতি অস্বাভাবিক হলে কারও জন্য ভালো হবে না: তারেক

আগামী নির্বাচন ততটা সহজ হবে না: তারেক রহমান

ছবি

কর ফাঁকির অভিযোগে সাবেক এমপি আব্দুস সালাম মুর্শেদীর ব্যাংক হিসাব জব্দ

ছবি

মহিলা আওয়ামী লীগের নাহিদা নূর সুইটি ৩ দিনের রিমান্ডে

ছবি

রাজনৈতিক সহিংসতা ও মব সন্ত্রাস গণতন্ত্রের পথে বাধা: গণতন্ত্র মঞ্চ

ছবি

বাড়ি ভাঙচুরে ক্ষুব্ধ কাদের সিদ্দিকী: ‘দেশের শান্তির জন্য আমার সবকিছু ভাঙুক’

ছবি

নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে ঢাকায় আবারও আওয়ামী লীগের মিছিল

ছবি

আসন সীমানা নিয়ে আন্দোলনে লাভ নেই: নির্বাচন কমিশন

ছবি

‘ক্লিন ইমেজের’ আওয়ামী লীগাররা দলে যোগ দিলে ‘মনোনয়ন দিবে’ জাতীয় পার্টি

ছবি

নুরুল হকের লাশ কবর থেকে তুলে পুড়িয়ে দেওয়ার ঘটনায় জামায়াতের নিন্দা

ছবি

নুরাল পাগলার লাশ পোড়ানো নিন্দনীয় ও অগ্রহণযোগ্য: হেফাজতে ইসলাম

ছবি

দেশ অস্বাভাবিক প্রক্রিয়ায় এগোচ্ছে: মির্জা আব্বাস

ছবি

ফখরুলের সঙ্গে পাকিস্তানের হাই কমিশনার ইমরান হায়দারের বৈঠক

ছবি

নির্বাচনের প্রস্তুতিঃ রংপুরে জাতীয় পার্টির বিশেষ সভা আজ

রাজনৈতিক দলের আয়-ব্যয়: কার কত

ছবি

কাকরাইলে জাতীয় পার্টি কার্যালয়ে ফের হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ

ছবি

কাতারফেরত স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা চট্টগ্রামে গ্রেপ্তার

ছবি

নাশকতার পরিকল্পনায় সাবেক এমপি পাভেলসহ আটজন গ্রেপ্তার

ছবি

আরপিও সংশোধনীতে নির্বাচন জটিল হবে: বাসদ

ছবি

পাঁচ দিনের মাথায় রাজধানীতে আবারও আওয়ামী লীগের মিছিল

ছবি

ফেইসবুক পোস্ট দিয়ে আবদুল কাদেরের পাশে থাকার আশ্বাস ছাত্রদল সভাপতির

ছবি

রাজনীতির সঙ্গে অর্থনীতিকেও গণতান্ত্রিক করতে হবে: খসরু

ছবি

ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন: ৩০০ আসনের চূড়ান্ত সীমানা নির্ধারণ, গাজীপুরে বাড়ল একটি আসন, কমল বাগেরহাটে

ছবি

পিআর পদ্ধতিতে নয়, জনগণ সরাসরি নির্বাচন চায়: রিজভী

ছবি

নারীদের জন্য ১৫০ আসন ও সরাসরি ভোট চায় সামাজিক প্রতিরোধ কমিটি

ছবি

‘পলাতক’ হাসিনার পক্ষে চার আইনজীবীর আবেদন খারিজ

ছবি

জিএম কাদের ও স্ত্রীর বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা

ছবি

২১ আগস্ট মামলায় তারেকসহ সবার খালাস বহাল

ছবি

পল্টনে নুরুল হক নূরের ওপর হামলার প্রতিবাদে গণঅধিকার পরিষদের বিক্ষোভ, তীব্র যানজট

ছবি

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন না হলে দেশ গভীর সংকটে নিমজ্জিত হবে: গণতন্ত্র মঞ্চের সভায় মান্না

tab

news » politics

বার্ধক্যজনিত জটিলতায় হাসপাতালে ভর্তি গণফোরামের এমিরেটাস সভাপতি ড. কামাল হোসেন

সংবাদ অনলাইন রিপোর্ট

মঙ্গলবার, ০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫

গণফোরামের এমিরেটাস সভাপতি ড. কামাল হোসেন বার্ধক্যজনিত জটিলতা ও বিভিন্ন শারীরিক অসুস্থতার কারণে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে বিদেশে নেওয়ার সম্ভাবনাও ভাবছেন দলের নেতারা।

রাজধানীর স্কয়ার হাসপাতালে রোববার ভর্তি হওয়ার পর সোমবার ইউরিনারি ব্লাডারে একটি অস্ত্রোপচার করা হয়েছে বলে গণফোরামের সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান জানিয়েছেন। মিজানুর রহমান বলেন, “আগামীকাল (বুধবার) সকালে ডাক্তাররা বোর্ড গঠন করে বসবেন পরবর্তী সিদ্ধান্তের জন্য। ডাক্তারদের পরামর্শ অনুযায়ী যদি বিদেশে নেওয়ার প্রয়োজন হয়, তবে উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে বিদেশে নেওয়ার পরিকল্পনা আছে।”

ড. কামাল হোসেন ২০২৩ সালের ২৭ অক্টোবর দুই বছর আগে রাজনীতি থেকে অবসানের ঘোষণা দিয়েছিলেন। আওয়ামী লীগের হাত ধরে শুরু হওয়া ঘটনাবহুল রাজনৈতিক জীবনের শেষ তিন দশক তিনি ক্রমাগত ক্ষয়িষ্ণু গণফোরামের নেতৃত্বে ছিলেন। দলের এক বছরের দুর্বলতা পরবর্তী সময়ে তিনি অবসরের ঘোষণা দেন। ১৯৯৩ সালে নিজ হাতে গড়া দলের সভাপতির পদ থেকে অব্যাহতি নেন। রাজনীতি থেকে দূরে সরে গেলেও দেশের জন্য সাধ্যমত কাজ করে যাওয়ার প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেন তিনি।

সবশেষ ২০২৪ সালে দলের কাউন্সিলে নতুন কমিটিতে ড. কামাল হোসেনকে এমিরেটাস সভাপতি ও মোস্তফা মোহসীন (মন্টু)কে সভাপতি করা হয়। সাধারণ সম্পাদক হন মো. মিজানুর রহমান।

ড. কামাল হোসেন রাজনীতিতে সব সময়ই ছিলেন বড় নাম। পাকিস্তান আমলে আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলায় তিনি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আইনজীবীদের একজন ছিলেন। ১৯৭০ ও ১৯৭৩ সালে বঙ্গবন্ধুর ছাড় দেওয়া আসনে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। মুক্তিযুদ্ধের পর তিনি বাংলাদেশের সংবিধান প্রণয়ন কমিটির সভাপতির দায়িত্ব পান।

মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানের কারাগারে ছিলেন তিনি। বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার পর ১৯৭২ সালের ৮ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে মুক্তি পান। ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি তিনি লন্ডন হয়ে বাংলাদেশে ফেরেন। ১৯৭২ সালে আইনমন্ত্রী এবং ১৯৭৩ থেকে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট পর্যন্ত বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন।

১৯৮১ সালে জিয়াউর রহমানকে হত্যার পর রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। বিএনপির প্রার্থী বিচারপতি আবদুস সাত্তারের ৬৫ শতাংশের বিপরীতে নৌকা নিয়ে ২৬ শতাংশ ভোট পান। সেই সময় সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য হিসেবে দলের নীতি নির্ধারণে তার ভূমিকা ছিল গুরুত্বপূর্ণ। তবে ১৯৯১ সালের জাতীয় নির্বাচনের পর সভাপতি শেখ হাসিনার সঙ্গে দূরত্ব তৈরি হয়।

সেই নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অপ্রত্যাশিত পরাজয়ের পর তিনি সূক্ষ্ম কারচুপির অভিযোগ তুললেও পরে বলেছেন, নির্বাচন সুষ্ঠু হয়েছে। শেখ হাসিনার কাছে দেওয়া এক চিঠিতে তিনি নির্বাচনে পরাজয়ের পেছনে দলীয় কোন্দল ও অতিরিক্ত আত্মবিশ্বাসের কথা উল্লেখ করেন।

১৯৯২ সালের মার্চ মাসের প্রথম দিকে আওয়ামী লীগের বর্ধিত সভায় ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়ে গণতান্ত্রিক ফোরামের উদ্যোগ নেন। ১৯৯২ সালের ১৯ ও ২০ সেপ্টেম্বর আওয়ামী লীগের জাতীয় সম্মেলনের পর সভাপতিমণ্ডলীর পদ হারান। ১৯৯৩ সালের অগাস্টের শেষ দিকে গণফোরামের তিনব্যাপী জাতীয় মহাসম্মেলন আহ্বান করা হয়, যা থেকে ২৯ অগাস্ট গণফোরাম গঠনের ঘোষণা আসে।

১৯৯৬ সালে প্রথমবারের মতো ভোটে অংশ নেন গণফোরাম, তবে সারা দেশে মোট ভোটের মাত্র ০.১৩ শতাংশ পান। ২০০৬ সালে আওয়ামী লীগ যখন সব বিরোধী দলকে এক মঞ্চে নিয়ে মহাজোট গঠনের চেষ্টা করে, তখন এক মঞ্চে ওঠেন তিনি।

একাদশ সংসদ নির্বাচনের আগে বিএনপির সঙ্গে জোটে যান এবং জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের প্রধান নেতায় পরিণত হন। নির্বাচনের আগে তিনি বলেছেন, জামায়াত থাকলে তিনি ভোটে অংশ নিতেন না। তবে ভোটের পরে বিএনপির সঙ্গে সম্পর্ক টানাপড়েনের শিকার হন। বারবার জাতীয় ঐক্যের আহ্বান করেও নিজের দলকে ঐক্যবদ্ধ রাখতে পারেননি। নির্বাচনের আগে দলের মধ্যে রেজা কিবরিয়াকে কেন্দ্র করে ভাঙন শুরু হয়।

back to top