ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বর্তমান পরিস্থিতিতে জাতীয় নির্বাচন হলে দেশের সংকট আরও বাড়বে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় পার্টির একাংশের চেয়ারম্যান আনিসুল ইসলাম মাহমুদ। তিনি বলেন, বর্তমানে দেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতির পাশাপাশি অর্থনৈতিক দুরবস্থা, লোডশেডিং, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি, মামলা বাণিজ্য, মব সন্ত্রাস চলছে। এর মধ্যে অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন সম্ভব কিনা, তা সরকারকে ভাবতে হবে। জাতীয় পার্টিও নির্বাচন চায় দাবি করে আনিসুল ইসলাম বলেন, সরকার বলছে ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে। কিন্তু তার আগে দেশে নির্বাচনের পরিবেশ সৃষ্টি করতে হবে।
বৃহস্পতিবার,(১১ সেপ্টেম্বর ২০২৫) রাজধানীর গুলশানে জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় ও ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণের নেতাদের যৌথ সভায় সভাপতির বক্তব্যে আনিসুল ইসলাম এ কথা বলেন।
দেশে এখনো মামলা বাণিজ্য চলছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, “মিথ্যা মামলা থেকে রেহাই দিতে সরকার নতুন আইন করেছে। সরকার বলেছে, দ্রুত তদন্ত করে অন্তর্বর্তী রিপোর্ট দিয়ে নিরাপরাধ ব্যক্তিদের মিথ্যা মামলা থেকে রেহাই দেয়া হবে। কিন্তু এখনো সেই নতুন আইনের কার্যকারিতা দেখা যাচ্ছে না। যারা নির্বাচন করবেন, তাদের নামে যদি মিথ্যা মামলা দেয়া হয়, তারা কীভাবে এলাকায় গিয়ে প্রচারণা চালাবেন, সরকার তা নিয়ে কথা বলছে না।”
৩৫ বছর জাতীয় পার্টি রাষ্ট্রক্ষমতার বাইরে উল্লেখ করে একই অংশের মহাসচিব রুহুল আমিন হাওলাদার বলেন, “কেউ আমাদের বন্ধু ছিল না। জেলুজুলুম, অত্যাচার নির্যাতন আমরা সহ্য করেছি। হয়তো রাজনৈতিক কৌশলের কারণে বিভিন্ন সময় কোনো না কোনো দলের সঙ্গে আমাদের রাজনৈতিক বন্ধুত্ব হয়েছে। আগামী দিনেও হতে পারে।”
সভায় আরও বক্তব্য দেন জাতীয় পার্টির (একাংশ) নির্বাহী চেয়ারম্যান মো. মুজিবুল হক চুন্নু, সিনিয়র কো-চেয়ারম্যান কাজী ফিরোজ রশিদ, কেন্দ্রীয় নেতা সাহিদুর রহমান, নাসরিন জাহান, লিয়াকত হোসেন, জহিরুল ইসলাম জহির এবং মোস্তফা আল মাহমুদ প্রমুখ।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বৃহস্পতিবার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৫
বর্তমান পরিস্থিতিতে জাতীয় নির্বাচন হলে দেশের সংকট আরও বাড়বে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় পার্টির একাংশের চেয়ারম্যান আনিসুল ইসলাম মাহমুদ। তিনি বলেন, বর্তমানে দেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতির পাশাপাশি অর্থনৈতিক দুরবস্থা, লোডশেডিং, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি, মামলা বাণিজ্য, মব সন্ত্রাস চলছে। এর মধ্যে অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন সম্ভব কিনা, তা সরকারকে ভাবতে হবে। জাতীয় পার্টিও নির্বাচন চায় দাবি করে আনিসুল ইসলাম বলেন, সরকার বলছে ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে। কিন্তু তার আগে দেশে নির্বাচনের পরিবেশ সৃষ্টি করতে হবে।
বৃহস্পতিবার,(১১ সেপ্টেম্বর ২০২৫) রাজধানীর গুলশানে জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় ও ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণের নেতাদের যৌথ সভায় সভাপতির বক্তব্যে আনিসুল ইসলাম এ কথা বলেন।
দেশে এখনো মামলা বাণিজ্য চলছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, “মিথ্যা মামলা থেকে রেহাই দিতে সরকার নতুন আইন করেছে। সরকার বলেছে, দ্রুত তদন্ত করে অন্তর্বর্তী রিপোর্ট দিয়ে নিরাপরাধ ব্যক্তিদের মিথ্যা মামলা থেকে রেহাই দেয়া হবে। কিন্তু এখনো সেই নতুন আইনের কার্যকারিতা দেখা যাচ্ছে না। যারা নির্বাচন করবেন, তাদের নামে যদি মিথ্যা মামলা দেয়া হয়, তারা কীভাবে এলাকায় গিয়ে প্রচারণা চালাবেন, সরকার তা নিয়ে কথা বলছে না।”
৩৫ বছর জাতীয় পার্টি রাষ্ট্রক্ষমতার বাইরে উল্লেখ করে একই অংশের মহাসচিব রুহুল আমিন হাওলাদার বলেন, “কেউ আমাদের বন্ধু ছিল না। জেলুজুলুম, অত্যাচার নির্যাতন আমরা সহ্য করেছি। হয়তো রাজনৈতিক কৌশলের কারণে বিভিন্ন সময় কোনো না কোনো দলের সঙ্গে আমাদের রাজনৈতিক বন্ধুত্ব হয়েছে। আগামী দিনেও হতে পারে।”
সভায় আরও বক্তব্য দেন জাতীয় পার্টির (একাংশ) নির্বাহী চেয়ারম্যান মো. মুজিবুল হক চুন্নু, সিনিয়র কো-চেয়ারম্যান কাজী ফিরোজ রশিদ, কেন্দ্রীয় নেতা সাহিদুর রহমান, নাসরিন জাহান, লিয়াকত হোসেন, জহিরুল ইসলাম জহির এবং মোস্তফা আল মাহমুদ প্রমুখ।