চাঁপাইনবাবগঞ্জ পৌর এলাকার ২৫ জন সনাতন ধর্মাবলম্বী বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীতে যোগ দিয়েছেন। রোববার বিকালে জেলা কার্যালয়ে প্রাথমিক সদস্য ফরম পূরণের মাধ্যমে তারা আনুষ্ঠানিকভাবে দলে নাম লেখান।
জামায়াতে যোগদানকারী সুমন কুমার সাহা বলেন, “আমরা জামায়াতে ইসলামীতে যোগদান করেছি, কারণ এ দলের রাজনৈতিক-অর্থনৈতিক ব্যবস্থাটা আমাদের ভালো লাগে। আমরা আমাদের ধর্ম পালন করব, তারা তাদের ধর্ম পালন করবে—এতে কারও কোনো সমস্যা হবে না।”
যোগদানকারীদের মধ্যে রয়েছেন সুকুমার পরামানিক, চন্দন দাস, সুদর্শন মন্ডল, বক্ষনাথ ঠাকুর, কানাই চৌধুরী, ভরত চৌধুরী, সতীশ মন্ডল, বাবলু মন্ডল, সিতু মন্ডল, সুমল মন্ডল, দলন মন্ডল ও মন্টু লাল চৌধুরী।
জামায়াতের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য ও সাবেক সাংসদ লতিফুর রহমান বলেন, “সনাতন ধর্মাবলম্বীরা স্বতস্ফূর্তভাবে জামায়াতে ইসলামীতে যোগদান করেছেন। আমাদের রাজনীতি নীতি, আদর্শ ও ন্যায়ের ভিত্তিতে পরিচালিত হয়। তাদের এ সিদ্ধান্ত প্রমাণ করে মানুষ আদর্শভিত্তিক রাজনীতির প্রতিই আস্থা রাখে।”
তিনি আরও বলেন, “আমাদের গঠনতন্ত্রে উল্লেখ আছে—জামায়াত ইসলামীর রাজনীতি ও অর্থনৈতিক ব্যবস্থার সঙ্গে ঐক্যমত পোষণ করে যেকোনো ধর্মের মানুষ যুক্ত হতে পারবেন। তারা তাদের ধর্ম স্বাধীনভাবে পালন করবেন।”
সোমবার, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫
চাঁপাইনবাবগঞ্জ পৌর এলাকার ২৫ জন সনাতন ধর্মাবলম্বী বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীতে যোগ দিয়েছেন। রোববার বিকালে জেলা কার্যালয়ে প্রাথমিক সদস্য ফরম পূরণের মাধ্যমে তারা আনুষ্ঠানিকভাবে দলে নাম লেখান।
জামায়াতে যোগদানকারী সুমন কুমার সাহা বলেন, “আমরা জামায়াতে ইসলামীতে যোগদান করেছি, কারণ এ দলের রাজনৈতিক-অর্থনৈতিক ব্যবস্থাটা আমাদের ভালো লাগে। আমরা আমাদের ধর্ম পালন করব, তারা তাদের ধর্ম পালন করবে—এতে কারও কোনো সমস্যা হবে না।”
যোগদানকারীদের মধ্যে রয়েছেন সুকুমার পরামানিক, চন্দন দাস, সুদর্শন মন্ডল, বক্ষনাথ ঠাকুর, কানাই চৌধুরী, ভরত চৌধুরী, সতীশ মন্ডল, বাবলু মন্ডল, সিতু মন্ডল, সুমল মন্ডল, দলন মন্ডল ও মন্টু লাল চৌধুরী।
জামায়াতের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য ও সাবেক সাংসদ লতিফুর রহমান বলেন, “সনাতন ধর্মাবলম্বীরা স্বতস্ফূর্তভাবে জামায়াতে ইসলামীতে যোগদান করেছেন। আমাদের রাজনীতি নীতি, আদর্শ ও ন্যায়ের ভিত্তিতে পরিচালিত হয়। তাদের এ সিদ্ধান্ত প্রমাণ করে মানুষ আদর্শভিত্তিক রাজনীতির প্রতিই আস্থা রাখে।”
তিনি আরও বলেন, “আমাদের গঠনতন্ত্রে উল্লেখ আছে—জামায়াত ইসলামীর রাজনীতি ও অর্থনৈতিক ব্যবস্থার সঙ্গে ঐক্যমত পোষণ করে যেকোনো ধর্মের মানুষ যুক্ত হতে পারবেন। তারা তাদের ধর্ম স্বাধীনভাবে পালন করবেন।”