শেখ হাসিনা সরকারের পতনের এক বছর পরও গণমাধ্যমে প্রত্যাশিত সংস্কার হয়নি বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
এক সময় অন্তর্বর্তী সরকারের তথ্য উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পালন করা নাহিদ বৃহস্পতিবার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে স্বাক্ষ্য শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, “আন্দোলনের সময় মিডিয়ার ভূমিকা ছিল ভিন্ন ভিন্ন। কেউ ফ্যাসিবাদের পক্ষে অবস্থান নিয়েছে, আবার কেউ বিপক্ষেও থেকেছে। তবে আমাদের প্রত্যাশা অনুযায়ী মিডিয়া সংস্কার হয়নি। এখনও মিডিয়া নিয়ন্ত্রিত।”
নাহিদ দাবি করেন, ডিজিএফআই, রাজনৈতিক দল এবং বিভিন্ন করপোরেট প্রতিষ্ঠান এখনও গণমাধ্যম নিয়ন্ত্রণ করছে। তথ্য উপদেষ্টা থাকাকালে গণমাধ্যম সংস্কার কমিশন গঠন করেছিলেন বলে জানান তিনি। তবে সেই সংস্কার কার্যকর হয়নি।
তিনি আরও বলেন, সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে করা মামলাগুলো পর্যালোচনার জন্য তথ্য ও আইন মন্ত্রণালয় উদ্যোগ নিলেও তা বাস্তবায়ন হয়নি। যারা ফ্যাসিবাদের সহযোগী ছিল, তাদেরও বিচারের আওতায় আনার দাবি জানান তিনি।
শেখ হাসিনা, আসাদুজ্জামান খান কামাল ও চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুনের বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় নাহিদ ইসলাম ট্রাইব্যুনালে ৪৭তম সাক্ষী হিসেবে স্বাক্ষ্য দেন।
বৃহস্পতিবার, ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫
শেখ হাসিনা সরকারের পতনের এক বছর পরও গণমাধ্যমে প্রত্যাশিত সংস্কার হয়নি বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
এক সময় অন্তর্বর্তী সরকারের তথ্য উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পালন করা নাহিদ বৃহস্পতিবার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে স্বাক্ষ্য শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, “আন্দোলনের সময় মিডিয়ার ভূমিকা ছিল ভিন্ন ভিন্ন। কেউ ফ্যাসিবাদের পক্ষে অবস্থান নিয়েছে, আবার কেউ বিপক্ষেও থেকেছে। তবে আমাদের প্রত্যাশা অনুযায়ী মিডিয়া সংস্কার হয়নি। এখনও মিডিয়া নিয়ন্ত্রিত।”
নাহিদ দাবি করেন, ডিজিএফআই, রাজনৈতিক দল এবং বিভিন্ন করপোরেট প্রতিষ্ঠান এখনও গণমাধ্যম নিয়ন্ত্রণ করছে। তথ্য উপদেষ্টা থাকাকালে গণমাধ্যম সংস্কার কমিশন গঠন করেছিলেন বলে জানান তিনি। তবে সেই সংস্কার কার্যকর হয়নি।
তিনি আরও বলেন, সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে করা মামলাগুলো পর্যালোচনার জন্য তথ্য ও আইন মন্ত্রণালয় উদ্যোগ নিলেও তা বাস্তবায়ন হয়নি। যারা ফ্যাসিবাদের সহযোগী ছিল, তাদেরও বিচারের আওতায় আনার দাবি জানান তিনি।
শেখ হাসিনা, আসাদুজ্জামান খান কামাল ও চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুনের বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় নাহিদ ইসলাম ট্রাইব্যুনালে ৪৭তম সাক্ষী হিসেবে স্বাক্ষ্য দেন।