ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
নরসিংদী সদর উপজেলার আলোকবালীতে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এসময় গুলিবিদ্ধ হয়ে একজন নিহত এবং অন্তত ৫ জন আহত হয়েছে। বৃহস্পতিবার, (১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫) ভোর ৫ টার দিকে আলোকবালী ইউনিয়ন বিএনপির আহবায়ক শাহ আলম চৌধুরী ও বহিষ্কৃত সদস্য সচিব আব্দুল কাইয়ুম মিয়া গ্রুপের মধ্যে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে।
নিহত ইদন মিয়া (৫৫) মুরাদনগর গ্রামের বাসিন্দা। তবে, প্রাথমিকভাবে আহতদের সম্পর্কে বিস্তারিত জানা যায় নি।
স্থানীয়রা জানান, ২০২৪ সালের ৫ আগস্টের পর উভয় গ্রুপের মধ্যে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দলীয় বিভাজন তৈরি হয় এবং বিভাজন থেকে বৃহস্পতিবার ভোরে সংঘর্ষের রুপ লাভ করে।
জানা যায়, নদী থেকে বালু উত্তোলন, দখল ও আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে আলোকবালী ইউনিয়ন বিএনপি আহবায়ক শাহ আলম চৌধুরী ও সম্প্রতি দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে বহিষ্কার একই কমিটির সদস্য সচিব আব্দুল কাইয়ুম মিয়া পরস্পর বিরোধে জড়ায়। পাশাপাশি দলীয় কর্মসূচিতেও তারা পৃথকভাবে পালন করেন। বিরোধের ধারাবাহিকতায় উভয় গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষের রুপ লাভ করে। সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ হয়ে নরসিংদী সদর হাসপাতালে নেয়ার পথে একজন মারা যায় এবং অন্তত ৫ জন গুলিবিদ্ধ হয়। নরসিংদীর অতিরিক্ত পুলিশ সুজন চন্দ্র সরকার বলেন, ঘটনার বিস্তারিত জানতে কাজ করছে পুলিশ। পরে বিস্তারিত জানানো হবে।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বৃহস্পতিবার, ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫
নরসিংদী সদর উপজেলার আলোকবালীতে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এসময় গুলিবিদ্ধ হয়ে একজন নিহত এবং অন্তত ৫ জন আহত হয়েছে। বৃহস্পতিবার, (১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫) ভোর ৫ টার দিকে আলোকবালী ইউনিয়ন বিএনপির আহবায়ক শাহ আলম চৌধুরী ও বহিষ্কৃত সদস্য সচিব আব্দুল কাইয়ুম মিয়া গ্রুপের মধ্যে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে।
নিহত ইদন মিয়া (৫৫) মুরাদনগর গ্রামের বাসিন্দা। তবে, প্রাথমিকভাবে আহতদের সম্পর্কে বিস্তারিত জানা যায় নি।
স্থানীয়রা জানান, ২০২৪ সালের ৫ আগস্টের পর উভয় গ্রুপের মধ্যে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দলীয় বিভাজন তৈরি হয় এবং বিভাজন থেকে বৃহস্পতিবার ভোরে সংঘর্ষের রুপ লাভ করে।
জানা যায়, নদী থেকে বালু উত্তোলন, দখল ও আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে আলোকবালী ইউনিয়ন বিএনপি আহবায়ক শাহ আলম চৌধুরী ও সম্প্রতি দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে বহিষ্কার একই কমিটির সদস্য সচিব আব্দুল কাইয়ুম মিয়া পরস্পর বিরোধে জড়ায়। পাশাপাশি দলীয় কর্মসূচিতেও তারা পৃথকভাবে পালন করেন। বিরোধের ধারাবাহিকতায় উভয় গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষের রুপ লাভ করে। সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ হয়ে নরসিংদী সদর হাসপাতালে নেয়ার পথে একজন মারা যায় এবং অন্তত ৫ জন গুলিবিদ্ধ হয়। নরসিংদীর অতিরিক্ত পুলিশ সুজন চন্দ্র সরকার বলেন, ঘটনার বিস্তারিত জানতে কাজ করছে পুলিশ। পরে বিস্তারিত জানানো হবে।