কার্যক্রমে নিষিদ্ধ থাকা আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে নেতৃত্ব দেওয়ার এবং হাতবোমা বিস্ফোরণের অভিযোগে তেজগাঁও কলেজের বাংলা বিভাগের প্রধান এস এম আশরাফুল আলম আসকরকে আদালত শুক্রবার কারাগারে পাঠিয়েছে।
ঢাকার মহানগর হাকিম নাজমিন আক্তার তদন্ত কর্মকর্তার আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আসকের জামিন আবেদন নাকচ করেন। প্রসিকিউশন বিভাগের এসআই আরিফ হোসেন এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
৬০ বছর বয়সী অধ্যাপক আসকর গাজীপুরের কাশিমপুর থানা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি এবং মহানগর আওয়ামী লীগের শিক্ষা ও মানবসম্পদ বিষয়ক সম্পাদক।
মামলার বিবরণ অনুযায়ী, ৭ সেপ্টেম্বর সংসদ ভবন এলাকায় অনুষ্ঠিত ঝটিকা মিছিলে হাতবোমা বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। এরপর তেজগাঁও থানায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে মামলা দায়ের করা হয়। পুলিশ বৃহস্পতিবার বিকেল ফার্মগেট এলাকা থেকে আসকরকে গ্রেপ্তার করে।
তদন্ত কর্মকর্তা জানিয়েছেন, আসকর কার্যক্রমে নিষিদ্ধ থাকা আওয়ামী লীগ ও তার অঙ্গ সংগঠনের মাধ্যমে মিছিলের নেতৃত্ব দিচ্ছিলেন এবং অর্থ যোগান দিচ্ছিলেন। এছাড়া তার কাছ থেকে ঘটনার গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাওয়া গেছে, যা যাচাই-বাছাই চলছে। আদালতের বিচারক মনে করেছেন, জামিনে মুক্তি পেলে আসামি পালিয়ে যেতে পারেন।
মামলায় বলা হয়েছে, ওই মিছিলে ছাত্রলীগ, যুবলীগসহ অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা পার্ক টাউন রেস্টুরেন্টের সামনে ব্যানারসহ মিছিল করছিল। একপর্যায়ে জনমনে আতঙ্ক সৃষ্টি করতে পরপর দুটি হাতবোমা বিস্ফোরণ করা হয়। পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে কয়েকজনকে আটক করে, বাকিরা পালিয়ে যায়।
---
শুক্রবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫
কার্যক্রমে নিষিদ্ধ থাকা আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে নেতৃত্ব দেওয়ার এবং হাতবোমা বিস্ফোরণের অভিযোগে তেজগাঁও কলেজের বাংলা বিভাগের প্রধান এস এম আশরাফুল আলম আসকরকে আদালত শুক্রবার কারাগারে পাঠিয়েছে।
ঢাকার মহানগর হাকিম নাজমিন আক্তার তদন্ত কর্মকর্তার আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আসকের জামিন আবেদন নাকচ করেন। প্রসিকিউশন বিভাগের এসআই আরিফ হোসেন এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
৬০ বছর বয়সী অধ্যাপক আসকর গাজীপুরের কাশিমপুর থানা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি এবং মহানগর আওয়ামী লীগের শিক্ষা ও মানবসম্পদ বিষয়ক সম্পাদক।
মামলার বিবরণ অনুযায়ী, ৭ সেপ্টেম্বর সংসদ ভবন এলাকায় অনুষ্ঠিত ঝটিকা মিছিলে হাতবোমা বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। এরপর তেজগাঁও থানায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে মামলা দায়ের করা হয়। পুলিশ বৃহস্পতিবার বিকেল ফার্মগেট এলাকা থেকে আসকরকে গ্রেপ্তার করে।
তদন্ত কর্মকর্তা জানিয়েছেন, আসকর কার্যক্রমে নিষিদ্ধ থাকা আওয়ামী লীগ ও তার অঙ্গ সংগঠনের মাধ্যমে মিছিলের নেতৃত্ব দিচ্ছিলেন এবং অর্থ যোগান দিচ্ছিলেন। এছাড়া তার কাছ থেকে ঘটনার গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাওয়া গেছে, যা যাচাই-বাছাই চলছে। আদালতের বিচারক মনে করেছেন, জামিনে মুক্তি পেলে আসামি পালিয়ে যেতে পারেন।
মামলায় বলা হয়েছে, ওই মিছিলে ছাত্রলীগ, যুবলীগসহ অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা পার্ক টাউন রেস্টুরেন্টের সামনে ব্যানারসহ মিছিল করছিল। একপর্যায়ে জনমনে আতঙ্ক সৃষ্টি করতে পরপর দুটি হাতবোমা বিস্ফোরণ করা হয়। পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে কয়েকজনকে আটক করে, বাকিরা পালিয়ে যায়।
---