৬ এপ্রিল (রোববার) সকালে বায়তুল মোকারমের দক্ষিণ গেটে ঝটিকা মিছিল করে আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীরা।
ঢাকার মোহাম্মদপুরে বিশেষ পুলিশ অভিযান চলাকালীন মাঠে না গিয়ে থানায় অবস্থান করার অভিযোগে তিন পুলিশ কর্মকর্তাকে দায়িত্ব থেকে প্রত্যাহার করা হয়েছে।
পুলিশের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, শুক্রবার দুপুরে অভিযান চালানো হয় যাতে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা ঝটিকা মিছিল করতে না পারে। অভিযানের ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট এলাকার কর্মকর্তাদের দায়িত্ব পালন নিশ্চিত করতে মাঠে থাকা আবশ্যক ছিল।
তবে বিকাল সাড়ে ৩টার দিকে মোহাম্মদপুর থানায় গিয়ে দেখা যায়, কয়েকজন কর্মকর্তা মাঠে না থেকে থানায় অবস্থান করছেন। এরপরই তাদের ডিউটি থেকে প্রত্যাহার (ক্লোজ) করা হয়।
প্রত্যাহার হওয়া কর্মকর্তাদের মধ্যে রয়েছেন— মোহাম্মদপুর জোনের সহকারী কমিশনার মেহেদি হাসান, মোহাম্মদপুর থানার পরিদর্শক (অপারেশন্স) আব্দুল আলিম এবং ডিউটি অফিসার মাসুদুর রহমান। মেহেদি হাসানকে ডিএমপি সদর দপ্তরে এবং বাকি দুজনকে কেন্দ্রীয় রিজার্ভ অফিসে সংযুক্ত করা হয়েছে।
ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশনস) এস এন নজরুল ইসলাম বলেন, “মোহাম্মদপুর এলাকায় বেলা ১১টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত একটি বিশেষ ড্রাইভ হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু বেলা সাড়ে ৩টার দিকে দেখা যায় পাঁচটি গাড়ি থানার সামনে, এসি ও পরিদর্শক অন্য কাজে ব্যস্ত, ডিউটি অফিসার দায়িত্ব পালন করেননি। কমিশনারকে বিষয়টি জানানোর পর তাদের ক্লোজ করা হয়েছে। তদন্তের পর বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”
প্রত্যাহার হওয়া এক কর্মকর্তা বলেন, “সারাদিন মাঠে ছিলাম, শুধু দুপুরের খাবারের জন্য থানায় এসেছি। ওই সময়ই স্যার ঢুকে পড়েছেন।”
নজরুল ইসলাম মন্তব্য করেন, “সবাই থানায় এসে খাওয়া-দাওয়া করবে কেন? থানা কি পিকনিকের জায়গা?”
---
৬ এপ্রিল (রোববার) সকালে বায়তুল মোকারমের দক্ষিণ গেটে ঝটিকা মিছিল করে আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীরা।
শুক্রবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫
ঢাকার মোহাম্মদপুরে বিশেষ পুলিশ অভিযান চলাকালীন মাঠে না গিয়ে থানায় অবস্থান করার অভিযোগে তিন পুলিশ কর্মকর্তাকে দায়িত্ব থেকে প্রত্যাহার করা হয়েছে।
পুলিশের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, শুক্রবার দুপুরে অভিযান চালানো হয় যাতে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা ঝটিকা মিছিল করতে না পারে। অভিযানের ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট এলাকার কর্মকর্তাদের দায়িত্ব পালন নিশ্চিত করতে মাঠে থাকা আবশ্যক ছিল।
তবে বিকাল সাড়ে ৩টার দিকে মোহাম্মদপুর থানায় গিয়ে দেখা যায়, কয়েকজন কর্মকর্তা মাঠে না থেকে থানায় অবস্থান করছেন। এরপরই তাদের ডিউটি থেকে প্রত্যাহার (ক্লোজ) করা হয়।
প্রত্যাহার হওয়া কর্মকর্তাদের মধ্যে রয়েছেন— মোহাম্মদপুর জোনের সহকারী কমিশনার মেহেদি হাসান, মোহাম্মদপুর থানার পরিদর্শক (অপারেশন্স) আব্দুল আলিম এবং ডিউটি অফিসার মাসুদুর রহমান। মেহেদি হাসানকে ডিএমপি সদর দপ্তরে এবং বাকি দুজনকে কেন্দ্রীয় রিজার্ভ অফিসে সংযুক্ত করা হয়েছে।
ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশনস) এস এন নজরুল ইসলাম বলেন, “মোহাম্মদপুর এলাকায় বেলা ১১টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত একটি বিশেষ ড্রাইভ হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু বেলা সাড়ে ৩টার দিকে দেখা যায় পাঁচটি গাড়ি থানার সামনে, এসি ও পরিদর্শক অন্য কাজে ব্যস্ত, ডিউটি অফিসার দায়িত্ব পালন করেননি। কমিশনারকে বিষয়টি জানানোর পর তাদের ক্লোজ করা হয়েছে। তদন্তের পর বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”
প্রত্যাহার হওয়া এক কর্মকর্তা বলেন, “সারাদিন মাঠে ছিলাম, শুধু দুপুরের খাবারের জন্য থানায় এসেছি। ওই সময়ই স্যার ঢুকে পড়েছেন।”
নজরুল ইসলাম মন্তব্য করেন, “সবাই থানায় এসে খাওয়া-দাওয়া করবে কেন? থানা কি পিকনিকের জায়গা?”
---