জাতিসংঘে প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের ভাষণের পক্ষে ও বিপক্ষে নিউ ইয়র্কে পাল্টাপাল্টি সমাবেশ করেছেন বিএনপি ও আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা। এ সময় দুই পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে এবং আওয়ামী লীগের দুজন হামলার শিকার হন। ঘটনার পর পুলিশ বিএনপির এক নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে।
নিউ ইয়র্ক পুলিশ সমাবেশের জন্য ব্যারিকেড দিয়ে পৃথক স্থান নির্ধারণ করলেও পাল্টাপাল্টি স্লোগান ও উসকানিমূলক বক্তব্যে পরিবেশ উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। সমাবেশ শেষে বাসায় ফেরার পথে হামলার শিকার হন যুক্তরাষ্ট্র ছাত্রলীগের নেতা হৃদয় মিয়া। এ ঘটনায় বিএনপির রিয়াজ রহমানকে ঘটনাস্থল থেকেই আটক করে পুলিশ। প্রত্যক্ষদর্শীদের মতে, রিয়াজ রহমান প্রথমে হৃদয়ের ওপর চড়াও হন। পরে পুলিশ দুজনকেই আটক করলেও তদন্তে বিষয়টি পরিষ্কার হলে হৃদয়কে ছেড়ে হাসপাতালে পাঠানো হয়।
এর আগে, সমাবেশ চলাকালে ভার্জিনিয়া আওয়ামী লীগের সভাপতি জিআই রাসেল ভুলবশত বিএনপি নেতাকর্মীদের বেষ্টনীতে ঢুকে পড়েন। তার হাতে তখন ইউনূসের ব্যঙ্গচিত্রযুক্ত একটি ‘গার্বেজ ক্যান’ ছিল। এ সময় বিএনপি নেতাকর্মীরা তার ওপর হামলা চালায়। এতে তিনি আহত হন। এই ঘটনায়ও বিএনপির এক কর্মীকে আটক করেছে পুলিশ।
জাতিসংঘ সদর দপ্তরের সামনে আওয়ামী লীগের পূর্বঘোষিত কর্মসূচি ছিল “যেখানে ইউনূস, সেখানেই প্রতিরোধ”। সেখানে কয়েকশ নেতা-কর্মীর উপস্থিতি ছিল। অন্যদিকে, বিএনপির পক্ষেও ছিল সমান তৎপরতা। তাদের শান্তি সমাবেশে অংশ নেন কেন্দ্রীয় কমিটির আন্তর্জাতিক সম্পাদক আনোয়ার হোসেন খোকন, নির্বাহী কমিটির সদস্য আব্দুল লতিফ সম্রাট, গিয়াস আহমেদ, জিল্লুর রহমান জিল্লু ও পররাষ্ট্র বিষয়ক উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য গোলাম ফারুক শাহীনসহ শীর্ষ নেতারা।
বিএনপি নেতারা সমাবেশে মুহাম্মদ ইউনূসকে আরও কঠোর হওয়ার আহ্বান জানান এবং “ফ্যাসিবাদের অবসান” দাবি করেন। অপরদিকে, আওয়ামী লীগের বিক্ষোভে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগ, দক্ষিণ ও পশ্চিমাঞ্চলীয় শাখার শতাধিক নেতা উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে ২২ সেপ্টেম্বর নিউ ইয়র্কের জন এফ কেনেডি বিমানবন্দরে এনসিপি নেতা আখতার হোসেন ডিম হামলার শিকার হন। এ সময় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ কয়েকজন হেনস্তার শিকার হয়েছিলেন।
শনিবার, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫
জাতিসংঘে প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের ভাষণের পক্ষে ও বিপক্ষে নিউ ইয়র্কে পাল্টাপাল্টি সমাবেশ করেছেন বিএনপি ও আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা। এ সময় দুই পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে এবং আওয়ামী লীগের দুজন হামলার শিকার হন। ঘটনার পর পুলিশ বিএনপির এক নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে।
নিউ ইয়র্ক পুলিশ সমাবেশের জন্য ব্যারিকেড দিয়ে পৃথক স্থান নির্ধারণ করলেও পাল্টাপাল্টি স্লোগান ও উসকানিমূলক বক্তব্যে পরিবেশ উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। সমাবেশ শেষে বাসায় ফেরার পথে হামলার শিকার হন যুক্তরাষ্ট্র ছাত্রলীগের নেতা হৃদয় মিয়া। এ ঘটনায় বিএনপির রিয়াজ রহমানকে ঘটনাস্থল থেকেই আটক করে পুলিশ। প্রত্যক্ষদর্শীদের মতে, রিয়াজ রহমান প্রথমে হৃদয়ের ওপর চড়াও হন। পরে পুলিশ দুজনকেই আটক করলেও তদন্তে বিষয়টি পরিষ্কার হলে হৃদয়কে ছেড়ে হাসপাতালে পাঠানো হয়।
এর আগে, সমাবেশ চলাকালে ভার্জিনিয়া আওয়ামী লীগের সভাপতি জিআই রাসেল ভুলবশত বিএনপি নেতাকর্মীদের বেষ্টনীতে ঢুকে পড়েন। তার হাতে তখন ইউনূসের ব্যঙ্গচিত্রযুক্ত একটি ‘গার্বেজ ক্যান’ ছিল। এ সময় বিএনপি নেতাকর্মীরা তার ওপর হামলা চালায়। এতে তিনি আহত হন। এই ঘটনায়ও বিএনপির এক কর্মীকে আটক করেছে পুলিশ।
জাতিসংঘ সদর দপ্তরের সামনে আওয়ামী লীগের পূর্বঘোষিত কর্মসূচি ছিল “যেখানে ইউনূস, সেখানেই প্রতিরোধ”। সেখানে কয়েকশ নেতা-কর্মীর উপস্থিতি ছিল। অন্যদিকে, বিএনপির পক্ষেও ছিল সমান তৎপরতা। তাদের শান্তি সমাবেশে অংশ নেন কেন্দ্রীয় কমিটির আন্তর্জাতিক সম্পাদক আনোয়ার হোসেন খোকন, নির্বাহী কমিটির সদস্য আব্দুল লতিফ সম্রাট, গিয়াস আহমেদ, জিল্লুর রহমান জিল্লু ও পররাষ্ট্র বিষয়ক উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য গোলাম ফারুক শাহীনসহ শীর্ষ নেতারা।
বিএনপি নেতারা সমাবেশে মুহাম্মদ ইউনূসকে আরও কঠোর হওয়ার আহ্বান জানান এবং “ফ্যাসিবাদের অবসান” দাবি করেন। অপরদিকে, আওয়ামী লীগের বিক্ষোভে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগ, দক্ষিণ ও পশ্চিমাঞ্চলীয় শাখার শতাধিক নেতা উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে ২২ সেপ্টেম্বর নিউ ইয়র্কের জন এফ কেনেডি বিমানবন্দরে এনসিপি নেতা আখতার হোসেন ডিম হামলার শিকার হন। এ সময় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ কয়েকজন হেনস্তার শিকার হয়েছিলেন।