ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে ৭৩টি পর্যবেক্ষক সংস্থাকে নিবন্ধন দিতে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
শনিবার নির্বাচন কমিশনের (ইসি) জনসংযোগ শাখার সহকারী পরিচালক মো. আশাদুল হক এ তথ্য জানিয়েছেন। তিনি বলেন, ভোটের সময় পর্যবেক্ষক সংস্থা হিসেবে কাজ করতে ৩১৮টি আবেদন জমা পড়ে। এরমধ্যে ৭৩টি সংস্থাকে নিবন্ধনযোগ্য বিবেচনায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে।
আগামী ২০ অক্টোবরের মধ্যে এসব সংস্থার বিষয়ে কারো কোনো আপত্তি থাকলে নির্বাচন কমিশন সচিব বরাবর আবেদন করা যাবে। এরপর দাবি-আপত্তি নিষ্পত্তি করে নিবন্ধন চূড়ান্ত করবে নির্বাচন কমিশন।
আগের যত পর্যবেক্ষক সংস্থা
নবম সংসদ নির্বাচনের আগে প্রথমবারের মতো পর্যবেক্ষক প্রতিষ্ঠানের নিবন্ধন চালু হয়। এক বছর করে মেয়াদ নির্ধারণ করা হলেও পরে তা পাঁচ বছর করে নীতিমালা প্রণয়ন করা হয়।
২০০৮ সালে ১৩৮টি প্রতিষ্ঠানকে নিবন্ধন দেয় তৎকালীন এটিএম শামসুল হুদা কমিশন। তখন নিবন্ধনের মেয়াদ ছিল এক বছর।
নবম সংসদ নির্বাচনে দেশি ৭৫টি প্রতিষ্ঠান ভোট পর্যবেক্ষণে ছিল।
২০১১ সালে নিবন্ধন দেওয়া হয় ১২০টিকে। এগুলোর নিবন্ধনের মেয়াদ ২০১৬ সালের জানুয়ারিতে শেষ হওয়ার পর কাজী রকিবউদ্দিন আহমদ কমিশন তা আরও এক বছর বাড়ায়।
দশম সংসদে ভোট পর্যবেক্ষণে ছিল ৩৫টি প্রতিষ্ঠান।
২০১৮ সালে একাদশ সংসদ নির্বাচনের আগে আবেদন জমা পড়ে ১৯৯টি; কে এম নুরুল হুদা কমিশন নিবন্ধন দেয় ১১৯টিকে। মেয়াদ শেষ হয় পাঁচ বছর পর চলতি জুলাই মাসে।
একাদশ সংসদ নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করে ৮১টি দেশি সংস্থা।
দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে কাজী হাবিবুল আউয়াল কমিশন ২১০টি আবেদনের মধ্যে প্রাথমিকভাবে বাছাই করে ৬৮টি।
শনিবার, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫
ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে ৭৩টি পর্যবেক্ষক সংস্থাকে নিবন্ধন দিতে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
শনিবার নির্বাচন কমিশনের (ইসি) জনসংযোগ শাখার সহকারী পরিচালক মো. আশাদুল হক এ তথ্য জানিয়েছেন। তিনি বলেন, ভোটের সময় পর্যবেক্ষক সংস্থা হিসেবে কাজ করতে ৩১৮টি আবেদন জমা পড়ে। এরমধ্যে ৭৩টি সংস্থাকে নিবন্ধনযোগ্য বিবেচনায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে।
আগামী ২০ অক্টোবরের মধ্যে এসব সংস্থার বিষয়ে কারো কোনো আপত্তি থাকলে নির্বাচন কমিশন সচিব বরাবর আবেদন করা যাবে। এরপর দাবি-আপত্তি নিষ্পত্তি করে নিবন্ধন চূড়ান্ত করবে নির্বাচন কমিশন।
আগের যত পর্যবেক্ষক সংস্থা
নবম সংসদ নির্বাচনের আগে প্রথমবারের মতো পর্যবেক্ষক প্রতিষ্ঠানের নিবন্ধন চালু হয়। এক বছর করে মেয়াদ নির্ধারণ করা হলেও পরে তা পাঁচ বছর করে নীতিমালা প্রণয়ন করা হয়।
২০০৮ সালে ১৩৮টি প্রতিষ্ঠানকে নিবন্ধন দেয় তৎকালীন এটিএম শামসুল হুদা কমিশন। তখন নিবন্ধনের মেয়াদ ছিল এক বছর।
নবম সংসদ নির্বাচনে দেশি ৭৫টি প্রতিষ্ঠান ভোট পর্যবেক্ষণে ছিল।
২০১১ সালে নিবন্ধন দেওয়া হয় ১২০টিকে। এগুলোর নিবন্ধনের মেয়াদ ২০১৬ সালের জানুয়ারিতে শেষ হওয়ার পর কাজী রকিবউদ্দিন আহমদ কমিশন তা আরও এক বছর বাড়ায়।
দশম সংসদে ভোট পর্যবেক্ষণে ছিল ৩৫টি প্রতিষ্ঠান।
২০১৮ সালে একাদশ সংসদ নির্বাচনের আগে আবেদন জমা পড়ে ১৯৯টি; কে এম নুরুল হুদা কমিশন নিবন্ধন দেয় ১১৯টিকে। মেয়াদ শেষ হয় পাঁচ বছর পর চলতি জুলাই মাসে।
একাদশ সংসদ নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করে ৮১টি দেশি সংস্থা।
দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে কাজী হাবিবুল আউয়াল কমিশন ২১০টি আবেদনের মধ্যে প্রাথমিকভাবে বাছাই করে ৬৮টি।