ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
খাগড়াছড়িতে পাহাড়ি কিশোরীকে দলবদ্ধ ধর্ষণসহ সারাদেশে অব্যাহত ধর্ষণ-নিপীড়নের ঘটনায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছে বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি)। দলটির নেতারা বলেছেন, সরকারের চরম উদাসীনতায় পার্বত্য অঞ্চল থেকে সমতল পর্যন্ত গোটা দেশ নারী, এমনকি শিশুদের জন্যও আতঙ্কের জনপদে পরিণত হয়েছে।
গতকাল শনিবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে সিপিবি এসব কথা বলেছে। বিবৃতিতে সিপিবি সভাপতি কাজী সাজ্জাদ জহির ও সাধারণ সম্পাদক আবদুল্লাহ ক্বাফী রতন অবিলম্বে পাহাড়ি কিশোরীকে দলবদ্ধ ধর্ষণের ঘটনায় জড়িত ব্যক্তিদের গ্রেপ্তার ও বিচারের আওতায় আনার দাবি জানিয়েছেন। এ ঘটনায় প্রতিবাদকারীদের আটক ও নির্যাতনের প্রতিবাদও জানিয়েছেন তারা।
সিপিবি নেতারা বলেছেন, রাষ্ট্রীয় সংস্থাগুলো তাদের শপথ রক্ষা করবে ও পেশাদারত্ব বজায় রাখবে- এটাই দেশের মানুষ প্রত্যাশা করে। তাই প্রতিবাদ দমনের পরিবর্তে অপরাধীকে আইনের আওতায় আনতে সব আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী সংস্থাকে সর্বাত্মক ভূমিকা রাখতে হবে। আর এটি নিশ্চিত করার সম্পূর্ণ দায়-দায়িত্ব সরকারের।
বিবৃতিতে বলা হয়, গত ৫ মে বান্দরবানে একজন খেয়াং নারীকে ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়। গত কয়েক মাসে ওই ঘটনার বিচারে তেমন কোনো অগ্রগতি অর্জিত হয়নি।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
রোববার, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫
খাগড়াছড়িতে পাহাড়ি কিশোরীকে দলবদ্ধ ধর্ষণসহ সারাদেশে অব্যাহত ধর্ষণ-নিপীড়নের ঘটনায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছে বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি)। দলটির নেতারা বলেছেন, সরকারের চরম উদাসীনতায় পার্বত্য অঞ্চল থেকে সমতল পর্যন্ত গোটা দেশ নারী, এমনকি শিশুদের জন্যও আতঙ্কের জনপদে পরিণত হয়েছে।
গতকাল শনিবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে সিপিবি এসব কথা বলেছে। বিবৃতিতে সিপিবি সভাপতি কাজী সাজ্জাদ জহির ও সাধারণ সম্পাদক আবদুল্লাহ ক্বাফী রতন অবিলম্বে পাহাড়ি কিশোরীকে দলবদ্ধ ধর্ষণের ঘটনায় জড়িত ব্যক্তিদের গ্রেপ্তার ও বিচারের আওতায় আনার দাবি জানিয়েছেন। এ ঘটনায় প্রতিবাদকারীদের আটক ও নির্যাতনের প্রতিবাদও জানিয়েছেন তারা।
সিপিবি নেতারা বলেছেন, রাষ্ট্রীয় সংস্থাগুলো তাদের শপথ রক্ষা করবে ও পেশাদারত্ব বজায় রাখবে- এটাই দেশের মানুষ প্রত্যাশা করে। তাই প্রতিবাদ দমনের পরিবর্তে অপরাধীকে আইনের আওতায় আনতে সব আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী সংস্থাকে সর্বাত্মক ভূমিকা রাখতে হবে। আর এটি নিশ্চিত করার সম্পূর্ণ দায়-দায়িত্ব সরকারের।
বিবৃতিতে বলা হয়, গত ৫ মে বান্দরবানে একজন খেয়াং নারীকে ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়। গত কয়েক মাসে ওই ঘটনার বিচারে তেমন কোনো অগ্রগতি অর্জিত হয়নি।