ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন জার্মানির নতুন রাষ্ট্রদূত রুডিগার লোৎজ।
বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১০টায় রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে তাদের সাক্ষাৎ হয়।
এ সময় বিএনপি’র স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের উপদেষ্টা হুমায়ুন কবির, দলের সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ উপস্থিত ছিলেন।
বৈঠক শেষে আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী সাংবাদিকদের বলেন, ‘নতুন রাষ্ট্রদূত কল অন করতে এসেছেন। বাংলাদেশ-জার্মানির আগামী দিনের সম্পর্ক, তাদের সঙ্গে আমাদের ব্যবসা-বাণিজ্য-বিনিয়োগ, সাংস্কৃতিক আদান-প্রদান প্রভৃতি বিষয়ে আলোচনা হয়েছে।’
বিনিয়োগ নিয়েও আলোচনা হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন- ‘আপনারা জানেন যে, বিএনপি আগামীতে ক্ষমতায় গেলে বড় কর্মসূচি হচ্ছে ১ কোটি লোকের চাকরির সংস্থান ১৮ মাসের মধ্যে। সেই কর্মসূচি সফল করতে হলে আমাদের প্রধান উদ্দেশ্য হলো- আমরা জোর দিচ্ছি স্কিল ডেভেলপমেন্টে।’
আমীর খসরু মাহমুদ বলেন, ‘বিভিন্ন জায়গায় চাকরি করতে হলে স্কিল ডেভেলপমেন্ট প্রয়োজন। প্রযুক্তি এবং আর্টিফিসিয়াল ইন্টিলিজেন্সে আমরা জোর দিচ্ছি এজন্য যে, প্রযুক্তি ছাড়া আসলে অর্থনীতিতে সামনের দিকে এগিয়ে যাওয়ার সুযোগ নেই। এক্ষেত্রে জার্মানির সহযোগিতা আমাদের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আমরা আলোচনা করেছি, কীভাবে আমরা স্কিল ডেভেলপমেন্ট করতে পারি আগামী দিনে।’
জার্মান বিনিয়োগ নিয়ে বৈঠকে আলোচনা হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘আমরা তাদের বিনিয়োগ নিয়ে আলোচনা করেছি। জার্মানরা চীনে বিনিয়োগ করেছে, ভারতেও কিছু বিনিয়োগ করেছে। ইতোমধ্যে তারা মনে করেছে বাংলাদেশে আগামী দিনে বিনিয়োগের জন্য ভালো ডেসটিনেশন। সেজন্য বাংলাদেশে বিনিয়োগে তাদের ইন্টারেস্ট আছে এবং উদ্যোগ আছে। আমাদেরও প্রত্যাশা আছে।’
বিনিয়োগের পরিবেশ সম্পর্কে বিএনপির কর্মপরিকল্পনা ইতোমধ্যে সব দূতাবাসে পাঠানো হয়েছে জানিয়ে আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ‘শুধু জার্মান বিনিয়োগ নয়, সব দেশই বাংলাদেশে বিনিয়োগ করতে চায়।’
সবাই নির্বাচনের অপেক্ষায় আছে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘প্রত্যেকের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা হচ্ছে; তার শেষ কথা হচ্ছে- যতো তাড়াতাড়ি নির্বাচন হয়ে নির্বাচিত সরকার আসবে, সেখানে শর্ট টার্ম, মিড টার্ম, লং টার্ম সিদ্ধান্তগুলো নিতে পারে। সেজন্য তারা অপেক্ষায় আছে একটি সুষ্ঠু ও অবাধ নির্বাচনের মাধ্যমে একটি জবাবদিহিতামূলক নির্বাচিত সরকার হবে।’
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
শুক্রবার, ১০ অক্টোবর ২০২৫
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন জার্মানির নতুন রাষ্ট্রদূত রুডিগার লোৎজ।
বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১০টায় রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে তাদের সাক্ষাৎ হয়।
এ সময় বিএনপি’র স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের উপদেষ্টা হুমায়ুন কবির, দলের সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ উপস্থিত ছিলেন।
বৈঠক শেষে আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী সাংবাদিকদের বলেন, ‘নতুন রাষ্ট্রদূত কল অন করতে এসেছেন। বাংলাদেশ-জার্মানির আগামী দিনের সম্পর্ক, তাদের সঙ্গে আমাদের ব্যবসা-বাণিজ্য-বিনিয়োগ, সাংস্কৃতিক আদান-প্রদান প্রভৃতি বিষয়ে আলোচনা হয়েছে।’
বিনিয়োগ নিয়েও আলোচনা হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন- ‘আপনারা জানেন যে, বিএনপি আগামীতে ক্ষমতায় গেলে বড় কর্মসূচি হচ্ছে ১ কোটি লোকের চাকরির সংস্থান ১৮ মাসের মধ্যে। সেই কর্মসূচি সফল করতে হলে আমাদের প্রধান উদ্দেশ্য হলো- আমরা জোর দিচ্ছি স্কিল ডেভেলপমেন্টে।’
আমীর খসরু মাহমুদ বলেন, ‘বিভিন্ন জায়গায় চাকরি করতে হলে স্কিল ডেভেলপমেন্ট প্রয়োজন। প্রযুক্তি এবং আর্টিফিসিয়াল ইন্টিলিজেন্সে আমরা জোর দিচ্ছি এজন্য যে, প্রযুক্তি ছাড়া আসলে অর্থনীতিতে সামনের দিকে এগিয়ে যাওয়ার সুযোগ নেই। এক্ষেত্রে জার্মানির সহযোগিতা আমাদের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আমরা আলোচনা করেছি, কীভাবে আমরা স্কিল ডেভেলপমেন্ট করতে পারি আগামী দিনে।’
জার্মান বিনিয়োগ নিয়ে বৈঠকে আলোচনা হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘আমরা তাদের বিনিয়োগ নিয়ে আলোচনা করেছি। জার্মানরা চীনে বিনিয়োগ করেছে, ভারতেও কিছু বিনিয়োগ করেছে। ইতোমধ্যে তারা মনে করেছে বাংলাদেশে আগামী দিনে বিনিয়োগের জন্য ভালো ডেসটিনেশন। সেজন্য বাংলাদেশে বিনিয়োগে তাদের ইন্টারেস্ট আছে এবং উদ্যোগ আছে। আমাদেরও প্রত্যাশা আছে।’
বিনিয়োগের পরিবেশ সম্পর্কে বিএনপির কর্মপরিকল্পনা ইতোমধ্যে সব দূতাবাসে পাঠানো হয়েছে জানিয়ে আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ‘শুধু জার্মান বিনিয়োগ নয়, সব দেশই বাংলাদেশে বিনিয়োগ করতে চায়।’
সবাই নির্বাচনের অপেক্ষায় আছে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘প্রত্যেকের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা হচ্ছে; তার শেষ কথা হচ্ছে- যতো তাড়াতাড়ি নির্বাচন হয়ে নির্বাচিত সরকার আসবে, সেখানে শর্ট টার্ম, মিড টার্ম, লং টার্ম সিদ্ধান্তগুলো নিতে পারে। সেজন্য তারা অপেক্ষায় আছে একটি সুষ্ঠু ও অবাধ নির্বাচনের মাধ্যমে একটি জবাবদিহিতামূলক নির্বাচিত সরকার হবে।’