ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
জুলাই সনদ বাস্তবায়নে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন ‘একটি আদেশ প্রস্তুত করছে’ বলে জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন। তিনি বলেন, তার দল এটিকে অগ্রগতি হিসেবে দেখছে। শনিবার,(২৫ অক্টোবর ২০২৫) জাতীয় সংসদের এলডি হলে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির প্রতিনিধিদলের বৈঠক শেষে এক ব্রিফিংয়ে তিনি এ কথা বলেন। সকাল সোয়া ১০টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত এ বৈঠক চলে।
নির্বাচনী জোট করতে এনসিপি সবার জন্য ওপেন রয়েছে, তবে তা সনদ বাস্তবায়নের পর: আখতার
এক দল জুলাই সনদের ‘সই মুছে দিতে চায়’, ‘বাস্তবায়ন ভেস্তে দিতে চায়’ আরেক দল
এনসিপির সদস্য সচিব বলেন, এই আদেশের মূল বক্তব্য কী, সে বিষয়গুলো জানাতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন ‘অপরাগতা’ প্রকাশ করেছে। ফলে এনসিপি এখনও আশাবাদী হতে পারছে না বলে জানান তিনি।
সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আমরা মনে করি, জুলাই সনদ সইয়ের বিষয় একটা আনুষ্ঠানিকতা; যে আনুষ্ঠানিকতার মধ্য দিয়ে জুলাই সনদের বাস্তবায়নের যে জায়গাটি আছে- সেটা আসলে সুনিশ্চিত করা সম্ভবপর নয়। জুলাই সনদ বাস্তবায়নের জায়গাটা সুনিশ্চিত হলে পরেই জাতীয় নাগরিক পার্টি-এনসিপির জুলাই সনদে সই করার ব্যাপারে আগ্রহী রয়েছে।’
বৈঠকে অংশ নেন- জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহ-সভাপতি আলী রীয়াজ, সদস্য বদিউল আলম মজুমদার, ইফতেখারুজ্জামান, প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী (জাতীয় ঐকমত্য) মনির হায়দার প্রমুখ। এনসিপির পক্ষে উপস্থিত ছিলেন- সদস্যসচিব আখতার হোসেন, যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার, যুগ্ম আহ্বায়ক জাবেদ রাসিন, যুগ্ম আহ্বায়ক খালেদ সাইফুল্লাহ ও যুগ্ম সদস্যসচিব জহিরুল ইসলাম মুসা।
ব্রিফিংয়ে এনসিপির সদস্যসচিব আখতার হোসেন বলেন, তারা প্রত্যাশা করেন, যে খসড়া প্রস্তুত করছে, সেটা এনসিপর সঙ্গে কমিশন শেয়ার করবে। এতে পরিপূর্ণভাবে নিশ্চিত হয়ে জুলাই সনদ সইয়ের দিকে অগ্রসর হওয়া যাবে বলে তিনি মন্তব্য করেন।
জুলাই সনদের জন্য কমিশন যে খসড়া করেছে, তা যেন কোনোভাবেই কোনো এক দলের পক্ষপাতিত্বমূলক না হয়- এই দাবি জানায় এনসিপি। এ খসড়া যেন জাতির সবার একটা সম্পদ হতে পারে, সেটাই তারা নিশ্চিত করতে চান বলে জানান আখতার।
আমরা ওপেন রয়েছি
ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে নির্বাচনী জোট গঠন প্রসঙ্গে এক প্রশ্নের জবাবে আখতার হোসেন বলেন, ‘এনসিপির দুয়ার সব দলের জন্য খোলা রয়েছে।’ তিনি বলেন, ‘জাতীয় নাগরিক পার্টি এখনও পর্যন্ত স্বাতন্ত্র্য রক্ষা করে সাংগঠনিক পরিসর বৃদ্ধিতে আমরা কাজ করছি। যদি জাতীয় স্বার্থে দেশের প্রয়োজনে জোটগতভাবে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার মতো পরিস্থিতি তৈরি হয়, আমরা সে জোটের জন্য এখনও পর্যন্ত ওপেন রয়েছি।’
আখতার বলেন, ‘আমরা এখনও পর্যন্ত কোনো দলের সঙ্গে সুনিশ্চিতভাবে জোটের বিষয় নিয়ে, আসনের বিষয় নিয়ে কোনো আলোচনা করি নাই। কিন্তু আমরা সবার জন্য ওপেন রয়েছি।’
আখতার হোসেন বলেন, ‘আমরা মনে করি যে, নির্বাচনী জোট সেটা এক ধরনের বিষয়; আর সনদ বাস্তবায়ন সেটা অন্য ধরনের বিষয়। সনদ বাস্তবায়নকে আমরা নির্বাচনী ভাগাভাগির অংশ হিসেবে আমরা দেখতে প্রস্তুত নই। আমরা মনে করি, সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া সম্পন্ন হলে পরেই নির্বাচনী জোট নির্বাচনমুখী যে আসনের ব্যাপারগুলো রয়েছে, সেই বিষয়গুলোতে আমরা পরিষ্কার সিদ্ধান্তে উপনীত হতে পারবো।’
জুলাই সনদের যতটুকুতে এনসিপি একমত হতে পেরেছে, সেটাও গণতান্ত্রিক অগ্রযাত্রার পথে বড় ধরনের অগ্রগতি সাধন করবে বলে বিশ্বাস করেন আখতার হোসেন। জুলাই সনদ সই অনুষ্ঠানে অংশ না নিলেও যতটুকু অর্জন, সেটাকেও পরিপূর্ণভাবে বাস্তবায়ন করতে চাইলে পথরেখা জাতির কাছে পরিষ্কার করতে হবে বলে দাবি জানান তিনি।
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে আলোচনা চলমান থাকবে জানিয়ে এনসিপির সদস্য সচিব বলেন, ‘সে হিসেবেই ঐকমত্য কমিশন ও জাতীয় নাগরিক পার্টির মধ্যে আজ (শনিবার) একটি দ্বিপক্ষীয় আলোচনা অনানুষ্ঠানিকভাবেই অনুষ্ঠিত হয়েছে।’
দলগুলো বিভক্ত
অনেক রাজনৈতিক দল জুলাই সনদ সই অনুষ্ঠানে অংশ নিলেও দুই ভাগে ভাগ হয়ে গেছে বলে মন্তব্য করেন আখতার হোসেন। তিনি বলেন, ‘এক দল জুলাই সনদ সই মুছে দেয়ার সুযোগ খুঁজছে; আরেকটি দল জুলাই সনদের বাস্তবায়নকে ভেস্তে দেয়ার সুযোগ খুঁজছে। এ অবস্থায় এনসিপি মনে করে, জুলাই সনদের পরিপূর্ণ বাস্তবায়নই কেবল এ সংকট থেকে উত্তরণ ঘটাতে পারে।’
তিনি বলেন, ‘আমরা চাই, প্রত্যেকটা দল তারা তাদের যে প্রতীক আছে, সে প্রতীকেই তারা নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে এবং জাতীয় নাগরিক পার্টি এনসিপি যেন শাপলা প্রতীকেই সামনে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে পারে- সে কারণে আমাদের সংগ্রাম আমরা জারি রেখেছি।’
এনসিপির এ নেতা বলেন, ‘আমরা খুব অল্প সময়ের মধ্যেই আমাদের দলের যারা প্রার্থী হবেন বিভিন্ন আসনগুলোতে, সেটা আমরা আপনাদের কাছে উপস্থাপন করবো।’
গত ১৭ অক্টোবর জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ও জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভাপতি মুহাম্মদ ইউনূসের উপস্থিতিতে ‘জুলাই জাতীয় সনদ ২০২৫’ সই অনুষ্ঠান হয়। এর আগে দীর্ঘ সংলাপে অংশ নেয়া ৩০টি দল ও জোটের মধ্যে ২৫টি এ সনদে সই করে ঐকমত্য কমিশনের সংস্কার সিদ্ধান্তগুলো বাস্তবায়নের অঙ্গীকার করে। জুলাই বাস্তবায়নে ধোঁয়াশা দেখার কথা জানিয়ে সনদে সই করেনি এনসিপি। বিভিন্ন বিষয়ে আপত্তি তুলে আরও চারটি দল একই পথ অনুসরণ করে।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
শনিবার, ২৫ অক্টোবর ২০২৫
জুলাই সনদ বাস্তবায়নে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন ‘একটি আদেশ প্রস্তুত করছে’ বলে জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন। তিনি বলেন, তার দল এটিকে অগ্রগতি হিসেবে দেখছে। শনিবার,(২৫ অক্টোবর ২০২৫) জাতীয় সংসদের এলডি হলে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির প্রতিনিধিদলের বৈঠক শেষে এক ব্রিফিংয়ে তিনি এ কথা বলেন। সকাল সোয়া ১০টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত এ বৈঠক চলে।
নির্বাচনী জোট করতে এনসিপি সবার জন্য ওপেন রয়েছে, তবে তা সনদ বাস্তবায়নের পর: আখতার
এক দল জুলাই সনদের ‘সই মুছে দিতে চায়’, ‘বাস্তবায়ন ভেস্তে দিতে চায়’ আরেক দল
এনসিপির সদস্য সচিব বলেন, এই আদেশের মূল বক্তব্য কী, সে বিষয়গুলো জানাতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন ‘অপরাগতা’ প্রকাশ করেছে। ফলে এনসিপি এখনও আশাবাদী হতে পারছে না বলে জানান তিনি।
সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আমরা মনে করি, জুলাই সনদ সইয়ের বিষয় একটা আনুষ্ঠানিকতা; যে আনুষ্ঠানিকতার মধ্য দিয়ে জুলাই সনদের বাস্তবায়নের যে জায়গাটি আছে- সেটা আসলে সুনিশ্চিত করা সম্ভবপর নয়। জুলাই সনদ বাস্তবায়নের জায়গাটা সুনিশ্চিত হলে পরেই জাতীয় নাগরিক পার্টি-এনসিপির জুলাই সনদে সই করার ব্যাপারে আগ্রহী রয়েছে।’
বৈঠকে অংশ নেন- জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহ-সভাপতি আলী রীয়াজ, সদস্য বদিউল আলম মজুমদার, ইফতেখারুজ্জামান, প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী (জাতীয় ঐকমত্য) মনির হায়দার প্রমুখ। এনসিপির পক্ষে উপস্থিত ছিলেন- সদস্যসচিব আখতার হোসেন, যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার, যুগ্ম আহ্বায়ক জাবেদ রাসিন, যুগ্ম আহ্বায়ক খালেদ সাইফুল্লাহ ও যুগ্ম সদস্যসচিব জহিরুল ইসলাম মুসা।
ব্রিফিংয়ে এনসিপির সদস্যসচিব আখতার হোসেন বলেন, তারা প্রত্যাশা করেন, যে খসড়া প্রস্তুত করছে, সেটা এনসিপর সঙ্গে কমিশন শেয়ার করবে। এতে পরিপূর্ণভাবে নিশ্চিত হয়ে জুলাই সনদ সইয়ের দিকে অগ্রসর হওয়া যাবে বলে তিনি মন্তব্য করেন।
জুলাই সনদের জন্য কমিশন যে খসড়া করেছে, তা যেন কোনোভাবেই কোনো এক দলের পক্ষপাতিত্বমূলক না হয়- এই দাবি জানায় এনসিপি। এ খসড়া যেন জাতির সবার একটা সম্পদ হতে পারে, সেটাই তারা নিশ্চিত করতে চান বলে জানান আখতার।
আমরা ওপেন রয়েছি
ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে নির্বাচনী জোট গঠন প্রসঙ্গে এক প্রশ্নের জবাবে আখতার হোসেন বলেন, ‘এনসিপির দুয়ার সব দলের জন্য খোলা রয়েছে।’ তিনি বলেন, ‘জাতীয় নাগরিক পার্টি এখনও পর্যন্ত স্বাতন্ত্র্য রক্ষা করে সাংগঠনিক পরিসর বৃদ্ধিতে আমরা কাজ করছি। যদি জাতীয় স্বার্থে দেশের প্রয়োজনে জোটগতভাবে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার মতো পরিস্থিতি তৈরি হয়, আমরা সে জোটের জন্য এখনও পর্যন্ত ওপেন রয়েছি।’
আখতার বলেন, ‘আমরা এখনও পর্যন্ত কোনো দলের সঙ্গে সুনিশ্চিতভাবে জোটের বিষয় নিয়ে, আসনের বিষয় নিয়ে কোনো আলোচনা করি নাই। কিন্তু আমরা সবার জন্য ওপেন রয়েছি।’
আখতার হোসেন বলেন, ‘আমরা মনে করি যে, নির্বাচনী জোট সেটা এক ধরনের বিষয়; আর সনদ বাস্তবায়ন সেটা অন্য ধরনের বিষয়। সনদ বাস্তবায়নকে আমরা নির্বাচনী ভাগাভাগির অংশ হিসেবে আমরা দেখতে প্রস্তুত নই। আমরা মনে করি, সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া সম্পন্ন হলে পরেই নির্বাচনী জোট নির্বাচনমুখী যে আসনের ব্যাপারগুলো রয়েছে, সেই বিষয়গুলোতে আমরা পরিষ্কার সিদ্ধান্তে উপনীত হতে পারবো।’
জুলাই সনদের যতটুকুতে এনসিপি একমত হতে পেরেছে, সেটাও গণতান্ত্রিক অগ্রযাত্রার পথে বড় ধরনের অগ্রগতি সাধন করবে বলে বিশ্বাস করেন আখতার হোসেন। জুলাই সনদ সই অনুষ্ঠানে অংশ না নিলেও যতটুকু অর্জন, সেটাকেও পরিপূর্ণভাবে বাস্তবায়ন করতে চাইলে পথরেখা জাতির কাছে পরিষ্কার করতে হবে বলে দাবি জানান তিনি।
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে আলোচনা চলমান থাকবে জানিয়ে এনসিপির সদস্য সচিব বলেন, ‘সে হিসেবেই ঐকমত্য কমিশন ও জাতীয় নাগরিক পার্টির মধ্যে আজ (শনিবার) একটি দ্বিপক্ষীয় আলোচনা অনানুষ্ঠানিকভাবেই অনুষ্ঠিত হয়েছে।’
দলগুলো বিভক্ত
অনেক রাজনৈতিক দল জুলাই সনদ সই অনুষ্ঠানে অংশ নিলেও দুই ভাগে ভাগ হয়ে গেছে বলে মন্তব্য করেন আখতার হোসেন। তিনি বলেন, ‘এক দল জুলাই সনদ সই মুছে দেয়ার সুযোগ খুঁজছে; আরেকটি দল জুলাই সনদের বাস্তবায়নকে ভেস্তে দেয়ার সুযোগ খুঁজছে। এ অবস্থায় এনসিপি মনে করে, জুলাই সনদের পরিপূর্ণ বাস্তবায়নই কেবল এ সংকট থেকে উত্তরণ ঘটাতে পারে।’
তিনি বলেন, ‘আমরা চাই, প্রত্যেকটা দল তারা তাদের যে প্রতীক আছে, সে প্রতীকেই তারা নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে এবং জাতীয় নাগরিক পার্টি এনসিপি যেন শাপলা প্রতীকেই সামনে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে পারে- সে কারণে আমাদের সংগ্রাম আমরা জারি রেখেছি।’
এনসিপির এ নেতা বলেন, ‘আমরা খুব অল্প সময়ের মধ্যেই আমাদের দলের যারা প্রার্থী হবেন বিভিন্ন আসনগুলোতে, সেটা আমরা আপনাদের কাছে উপস্থাপন করবো।’
গত ১৭ অক্টোবর জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ও জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভাপতি মুহাম্মদ ইউনূসের উপস্থিতিতে ‘জুলাই জাতীয় সনদ ২০২৫’ সই অনুষ্ঠান হয়। এর আগে দীর্ঘ সংলাপে অংশ নেয়া ৩০টি দল ও জোটের মধ্যে ২৫টি এ সনদে সই করে ঐকমত্য কমিশনের সংস্কার সিদ্ধান্তগুলো বাস্তবায়নের অঙ্গীকার করে। জুলাই বাস্তবায়নে ধোঁয়াশা দেখার কথা জানিয়ে সনদে সই করেনি এনসিপি। বিভিন্ন বিষয়ে আপত্তি তুলে আরও চারটি দল একই পথ অনুসরণ করে।