বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে আজ বৃহস্পতিবার মধ্যরাতের পরে অথবা আগামীকাল শুক্রবার ভোরে লন্ডনে নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন তাঁর ব্যক্তিগত চিকিৎসক জাহিদ হোসেন। সব ঠিক থাকলে কাতার সরকারের দেওয়া একটি এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে তাঁকে লন্ডনে নেওয়া হবে।
আজ বৃহস্পতিবার বেলা তিনটার আগে এভারকেয়ার হাসপাতালে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক আবু জাফর মো. জাহিদ হোসেন। তিনি জানান, বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের পরামর্শ অনুযায়ী খালেদা জিয়াকে উন্নত চিকিৎসার জন্য লন্ডনে নেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে।
এদিকে বিএনপির দায়িত্বশীল একটি সূত্র জানিয়েছে, খালেদা জিয়ার সঙ্গে যাচ্ছেন ১৪ জন। সূত্রটি জানায়, যাঁরা লন্ডনে যাচ্ছেন তাঁরা হলেন—
খালেদা জিয়ার পুত্রবধূ সৈয়দা শামিলা রহমান, চিকিৎসক আবু জাফর মো. জাহিদ হোসেন, বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা মোহাম্মদ এনামুল হক চৌধুরী, চিকিৎসক ফখরুদ্দিন মোহাম্মদ সিদ্দিকি, চিকিৎসক মো. শাহাবুদ্দিন তালুকদার, চিকিৎসক নূরউদ্দিন আহমদ, চিকিৎসক মো. জাফর ইকবাল, চিকিৎসক মোহাম্মদ আল মামুন, স্পেশাল সিকিউরিটি ফোর্সের সদস্য হাসান শাহরিয়ার ইকবাল ও সৈয়দ সামিন মাহফুজ, ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের সহকারী মো. আবদুল হাই মল্লিক, সহকারী ব্যক্তিগত সচিব মো. মাসুদুর রহমান, গৃহকর্মী ফাতেমা বেগম এবং রূপা শিকদার।
১২ দিন ধরে এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন বিএনপি চেয়ারপারসন। তাঁর শারীরিক অবস্থা অপরিবর্তিত বলে চিকিৎসকদের বরাতে জানা গেছে। তাঁকে নিয়ে সারাদেশের মানুষের মধ্যে উদ্বেগ রয়েছে।
হাসপাতালের একটি সূত্র জানায়, অধ্যাপক শাহাবুদ্দিন তালুকদারের নেতৃত্বে দেশি–বিদেশি বিশেষজ্ঞদের সমন্বয়ে গঠিত মেডিকেল বোর্ড তাঁর চিকিৎসা কার্যক্রম পরিচালনা করছে।
বিএনপির আরেকটি সূত্র জানায়, খালেদা জিয়ার ফুসফুসে সংক্রমণের কারণে যে জটিলতা তৈরি হয়েছিল, তা কিছুটা উন্নতির দিকে। তবে হৃদ্যন্ত্রে জটিলতা এখনও রয়েছে। অন্যান্য সমস্যাগুলোও অনেকটাই অপরিবর্তিত রয়েছে।
উন্নত চিকিৎসার জন্য গত জানুয়ারিতে লন্ডনে গিয়েছিলেন খালেদা জিয়া। সেখানে প্রথমে হাসপাতালে ভর্তি থেকে পরে ছেলে তারেক রহমানের বাসায় অবস্থান করে চিকিৎসা নেন। প্রায় চার মাস পর গত ৬ মে তিনি দেশে ফেরেন।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
বৃহস্পতিবার, ০৪ ডিসেম্বর ২০২৫
বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে আজ বৃহস্পতিবার মধ্যরাতের পরে অথবা আগামীকাল শুক্রবার ভোরে লন্ডনে নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন তাঁর ব্যক্তিগত চিকিৎসক জাহিদ হোসেন। সব ঠিক থাকলে কাতার সরকারের দেওয়া একটি এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে তাঁকে লন্ডনে নেওয়া হবে।
আজ বৃহস্পতিবার বেলা তিনটার আগে এভারকেয়ার হাসপাতালে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক আবু জাফর মো. জাহিদ হোসেন। তিনি জানান, বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের পরামর্শ অনুযায়ী খালেদা জিয়াকে উন্নত চিকিৎসার জন্য লন্ডনে নেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে।
এদিকে বিএনপির দায়িত্বশীল একটি সূত্র জানিয়েছে, খালেদা জিয়ার সঙ্গে যাচ্ছেন ১৪ জন। সূত্রটি জানায়, যাঁরা লন্ডনে যাচ্ছেন তাঁরা হলেন—
খালেদা জিয়ার পুত্রবধূ সৈয়দা শামিলা রহমান, চিকিৎসক আবু জাফর মো. জাহিদ হোসেন, বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা মোহাম্মদ এনামুল হক চৌধুরী, চিকিৎসক ফখরুদ্দিন মোহাম্মদ সিদ্দিকি, চিকিৎসক মো. শাহাবুদ্দিন তালুকদার, চিকিৎসক নূরউদ্দিন আহমদ, চিকিৎসক মো. জাফর ইকবাল, চিকিৎসক মোহাম্মদ আল মামুন, স্পেশাল সিকিউরিটি ফোর্সের সদস্য হাসান শাহরিয়ার ইকবাল ও সৈয়দ সামিন মাহফুজ, ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের সহকারী মো. আবদুল হাই মল্লিক, সহকারী ব্যক্তিগত সচিব মো. মাসুদুর রহমান, গৃহকর্মী ফাতেমা বেগম এবং রূপা শিকদার।
১২ দিন ধরে এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন বিএনপি চেয়ারপারসন। তাঁর শারীরিক অবস্থা অপরিবর্তিত বলে চিকিৎসকদের বরাতে জানা গেছে। তাঁকে নিয়ে সারাদেশের মানুষের মধ্যে উদ্বেগ রয়েছে।
হাসপাতালের একটি সূত্র জানায়, অধ্যাপক শাহাবুদ্দিন তালুকদারের নেতৃত্বে দেশি–বিদেশি বিশেষজ্ঞদের সমন্বয়ে গঠিত মেডিকেল বোর্ড তাঁর চিকিৎসা কার্যক্রম পরিচালনা করছে।
বিএনপির আরেকটি সূত্র জানায়, খালেদা জিয়ার ফুসফুসে সংক্রমণের কারণে যে জটিলতা তৈরি হয়েছিল, তা কিছুটা উন্নতির দিকে। তবে হৃদ্যন্ত্রে জটিলতা এখনও রয়েছে। অন্যান্য সমস্যাগুলোও অনেকটাই অপরিবর্তিত রয়েছে।
উন্নত চিকিৎসার জন্য গত জানুয়ারিতে লন্ডনে গিয়েছিলেন খালেদা জিয়া। সেখানে প্রথমে হাসপাতালে ভর্তি থেকে পরে ছেলে তারেক রহমানের বাসায় অবস্থান করে চিকিৎসা নেন। প্রায় চার মাস পর গত ৬ মে তিনি দেশে ফেরেন।