alt

খালেদাকে স্লো পয়জনিং করলে ফখরুলরা করছেন: ওবায়দুল কাদের

সংবাদ অনলাইন রিপোর্ট : শুক্রবার, ২৬ নভেম্বর ২০২১

হাসপাতালে অসুস্থ বিএনপি চেয়ারপারসেন খালেদা জিয়াকে স্লো পয়জনিং করা হয়েছে, এই সন্দেহ বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের পর এবার করলেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। তবে তিনি মনে করেন, স্লো পয়জনিং যদি করে থাকে তাহলে মির্জা ফখরুলরাই করেছেন। এর দায়ও তাদেরই।

শুক্রবার (২৬ নভেম্বর) বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে দলের সম্পাদকমণ্ডলীর বৈঠকের সূচনা বক্তব্যে এ কথা বলেন তিনি।

২০১৮ সালে জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় কারাগারে যাওয়ার দুই বছর পর প্রধানমন্ত্রীর নির্বাহী আদেশে দণ্ড স্থগিত হওয়ার পর ২০২০ সালের মার্চে মুক্ত হন খালেদা জিয়া। তাকে কারাগার থেকে বাসায় ফেরার সুযোগ দেয়া হয় দেশের বাইরে যাবেন না- এমন শর্তে।

তবে বিএনপি তার নেত্রীকে এখন দেশের বাইরে নিয়ে যাওয়ার জোর দাবি জানাচ্ছে। আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, ৪০১ ধারায় নিষ্পত্তি হয়ে যাওয়া বিষয় নিয়ে পুনরায় বিবেচনার কোনো সুযোগ নেই। বাংলাদেশের আইনের বইয়ে এটা নাই।

সেই আইনি বিতর্কে না গিয়ে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর দাবি করেছেন, কারাগারে তাদের নেত্রীকে স্লো পয়জনিং করা হয়ে থাকতে পারে। বিদেশে গেলে ধরা পড়ে যাবে বলে সরকার সেই অনুমতি দিচ্ছে না।

জবাবে কাদের বলেন, ‘ফখরুল সাহেব বলেছেন, বেগম জিয়াকে নাকি স্লো পয়জনিং করা হচ্ছে। আমি তাকে জিজ্ঞেস করতে চাই, তার (খালেদা জিয়া) পাশে থাকেন আপনারা, ফখরুল সাহেবরা । তাকে যে খাওয়ায় সে পরিবারেই লোক, তার আশপাশে সর্বক্ষণ ঘোরাফেরা করে বিএনপির লোকেরা। আওয়ামী লীগ কিংবা সরকারের কেউ তার পাশে থাকে না। তার ব্যক্তিগত পছন্দের চিকিৎসকরাই চিকিৎসা দিচ্ছেন।

‘স্লো পয়জনিং যদি করে থাকে তাহলে পাশের লোকেরাই করতে পারে। হুকুমের আসামি শেখ হাসিনা হবেন না, হলে ফখরুল সাহেব আপনি হবেন।’

ফখরুলের উদ্দেশে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আপনাদের পছন্দের লোকেরা চিকিৎসা করাচ্ছেন। এখানে আওয়ামী লীগকে জড়াচ্ছেন কেন? শেখ হাসিনা কেন হুকুমের আসামি হবেন? বেগম জিয়াকে আপনারা মাইনাস করার জন্য স্লো পয়জনিং করছেন কি না, সেই রকম কিছু করবেন বলেই কি উদোর পিণ্ডি বুধোর ঘাড়ে চাপাতে আওয়ামী লীগের ওপর?’

খালেদা জিয়ার কিছু হলে সরকারের কোনো দায় নেই উল্লেখ করে কাদের বলেন, ‘কোনো কিছু হলে এর দায় বিএনপিকেই নিতে হবে, মির্জা ফখরুল সাহেবদের নিতে হবে।’

ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আমরা স্পষ্টভাবে বলতে চাই, দেশের সংবিধান ও আইন দ্বারা দেশ পরিচালিত হচ্ছে। দেশের প্রচলিত আইন ও সাংবিধানিক নিয়মনীতির মধ্যে যতটুকু সম্ভব তার সবটুকু সুযোগ বেগম জিয়াকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দিয়েছেন। শেখ হাসিনার মানবিক হৃদয়ের কল্যাণে দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি খালেদা জিয়া বাসায় থাকছেন। দেশি-বিদেশি বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের তত্ত্বাবধানে চিকিৎসা নেয়ার সর্বোচ্চ সুযোগ পাচ্ছেন।’

তিনি বলেন, ‘হতে পারেন খালেদা জিয়া বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী। কিন্তু আইনের চোখে তিনি একজন দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি, তার বর্তমান পরিচয় সাজাপ্রাপ্ত আসামি, এটাই হচ্ছে বাস্তবতা।’

বিএনপি নেতারা প্রধানমন্ত্রীর উদারতাকে প্রতিহিংসা বলতে দ্বিধা করছেন না উল্লেখ করে আওয়ামী লীগ নেতা বলেন, ‘এই দেশের রাজনীতিতে বিএনপি প্রতিহিংসার জন্ম দিয়েছে।’

খালেদা জিয়ার চিকিৎসাকে কেন্দ্র করে কোনো নৈরাজ্য হলে তার প্রতিহত করারও ঘোষণা দেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক। বলেন, ‘আজকে মির্জা ফখরুল সাহেব বড় বড় কথা বলেন। দ্বার্থ্যহীন ভাষায় বলতে চাই। কারো চিকিৎসার নামে জনগণকে জিম্মি করা যাবে না।কোন ইস্যু সৃষ্টি করে শান্তিশৃঙ্খলা ভঙ্গ, নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করলে সর্বোচ্চ শক্তি দিয়ে জনগণকে সঙ্গে নিয়ে আওয়ামী লীগ তা প্রতিহত করবে।‘

বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন, বি এম মোজাম্মেল হক, আফজাল হোসেন, সংস্কৃতিবিষয়ক সম্পাদক অসীম কুমার উকিল, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আবদুস সোবহান গোলাপ, অর্থ ও পরিকল্পনা সম্পাদক ওয়াসিকা আয়শা খান, আন্তর্জাতিক সম্পাদক শাম্মী আহমেদ, কৃষি ও সমবায় সম্পাদক ফরিদুন্নাহার লাইলী, দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া, বন ও পরিবেশ সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন, উপদপ্তর সম্পাদক সায়েম খান ও উপপ্রচার সম্পাদক আমিনুল ইসলামও উপস্থিত ছিলেন।

অর্থনীতি ও সংস্কার নিয়ে আইএমএফের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক

ছবি

খালেদা জিয়ার আসনে এনসিপির চূড়ান্ত মনোনয়ন চান জোবায়ের

ছবি

বহিষ্কৃত ৪০ নেতার পদ ফিরিয়ে দিলো বিএনপি

নির্বাচনের অপেক্ষায় স্থবির দেশ, বিনিয়োগ ও পারিবারিক সিদ্ধান্তও থমকে গেছে: আমীর খসরু

ছবি

অর্থনীতি ও সংস্কার নিয়ে আইএমএফের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক

ছবি

নির্বাচনের অপেক্ষায় স্থবির দেশ: আমীর খসরু

ছবি

ঢাকা থেকে নির্বাচনের ঘোষণা আসিফ মাহমুদের, বললেন, ‘সরকারের সিদ্ধান্তে পদত্যাগ’

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে বাংলাদেশে থাকবে গণতন্ত্র মানবাধিকার ও ভোটাধিকার’

ছবি

‘আমেরিকা থেকে আসা শিক্ষিত লোকজন আমাদের ঘাড়ে গণভোট চাপাচ্ছে’ : মির্জা ফখরুল

ছবি

নিবন্ধন প্রশ্নে আমজনতার দলকে আইনসম্মত পথে আসার আহ্বান ইসি সচিবের

বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল

বিএনপি থেকে ৫ শতাংশ শিক্ষককে মনোনয়ন দেয়ার দাবি

ছবি

নিবন্ধনের দাবিতে ১০০ ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে অনশনে আমজনতার সদস্য সচিব

ছবি

সংবিধানে গণভোটের কিছু নেই: আমীর খসরু

ছবি

আগেই গণভোট, নইলে কঠোর আন্দোলন: জামায়াতসহ ৮ দলের হুঁশিয়ারি

ছবি

কারও দলীয় স্বার্থ বাস্তবায়ন করা এই সরকারের কাজ নয়: তারেক রহমান

ছবি

বিএনপি বলছে, প্রধান উপদেষ্টা আহ্বান জানালে ‘আলোচনায় রাজি’, তবে ‘রাজনৈতিক দল দিয়ে আহ্বান কেন?’

ছবি

জামালপুরে জামায়াত প্রার্থীর গণসংযোগে হামলার অভিযোগ, পাল্টা অভিযোগ যুবদলের বিরুদ্ধে

ছবি

বিএনপির আচরণে আওয়ামী লীগের ছায়া দেখছেন হামিদুর রহমান আযাদ

ছবি

বাংলাদেশে মানুষ সংঘর্ষ নয়, স্থিতিশীলতা চায়: আমীর খসরু

ছবি

৫ আগস্টের আগের স্বপ্ন ১৫ মাসেও পূরণ হয়নি: নুরুল হক

ছবি

যতই চালাকি হোক, আগে গণভোট, তারপর সংসদ নির্বাচন: তাহের

নতুন নামে ‘ফ্যাসিবাদ’ কায়েমের পাঁয়তারা চলছে: মুশতাক

ছবি

বিএনপির মনোনয়ন পেলেন আ’লীগের ‘ডোনার খ্যাত’ আনিসুল হক!

ছবি

রংপুরের দুই আসনে এনসিপি ও জামায়াতের মর্যাদার লড়াই

ছবি

জুলাই সনদে নোট অব ডিসেন্ট বলে কিছু থাকবে না: নাহিদ ইসলাম

ছবি

বাংলাদেশ নিয়ে উদ্বেগ জানিয়ে জাতিসংঘে মোমেনের চিঠি

ছবি

অন্তর্বর্তী সরকারের পদক্ষেপ ও গণভোট ইস্যুতে ফখরুলের কঠোর হুঁশিয়ারি

ছবি

শুক্রবার ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর ‘জাতীয় সংহতি ও বিপ্লব দিবস’

ছবি

জাতীয়তাবাদী চেতনায় ঐক্যের আহ্বান বিএনপি নেতাদের

ছবি

আঙুল বাঁকা করার হুমকি জামায়াতের তাহেরের, কারণ ‘ঘি তাদের লাগবেই’

ছবি

গণতন্ত্রের পথ সরকারকেই সুগম করতে হবে, যশোরে মির্জা ফখরুল

ছবি

সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট হতে হবে: মির্জা ফখরুল

ছবি

জুলাই সনদ বাস্তবায়নে গণভোট দাবিতে প্রয়োজনে ‘আঙ্গুল বাঁকা’ করার হুঁশিয়ারি  : জামায়াত নেতৃত্ব

ছবি

৯ রাজনৈতিক দলের সাথে আলোচনা , জাতীয় সনদ ও গণভোটে দূরত্ব ঘোচানোর উদ্যোগ

ছবি

৩০০ আসনে প্রার্থী দেয়ার প্রস্তুতিতে এনসিপি, জোট না হলে সরাসরি লড়াই

tab

খালেদাকে স্লো পয়জনিং করলে ফখরুলরা করছেন: ওবায়দুল কাদের

সংবাদ অনলাইন রিপোর্ট

শুক্রবার, ২৬ নভেম্বর ২০২১

হাসপাতালে অসুস্থ বিএনপি চেয়ারপারসেন খালেদা জিয়াকে স্লো পয়জনিং করা হয়েছে, এই সন্দেহ বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের পর এবার করলেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। তবে তিনি মনে করেন, স্লো পয়জনিং যদি করে থাকে তাহলে মির্জা ফখরুলরাই করেছেন। এর দায়ও তাদেরই।

শুক্রবার (২৬ নভেম্বর) বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে দলের সম্পাদকমণ্ডলীর বৈঠকের সূচনা বক্তব্যে এ কথা বলেন তিনি।

২০১৮ সালে জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় কারাগারে যাওয়ার দুই বছর পর প্রধানমন্ত্রীর নির্বাহী আদেশে দণ্ড স্থগিত হওয়ার পর ২০২০ সালের মার্চে মুক্ত হন খালেদা জিয়া। তাকে কারাগার থেকে বাসায় ফেরার সুযোগ দেয়া হয় দেশের বাইরে যাবেন না- এমন শর্তে।

তবে বিএনপি তার নেত্রীকে এখন দেশের বাইরে নিয়ে যাওয়ার জোর দাবি জানাচ্ছে। আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, ৪০১ ধারায় নিষ্পত্তি হয়ে যাওয়া বিষয় নিয়ে পুনরায় বিবেচনার কোনো সুযোগ নেই। বাংলাদেশের আইনের বইয়ে এটা নাই।

সেই আইনি বিতর্কে না গিয়ে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর দাবি করেছেন, কারাগারে তাদের নেত্রীকে স্লো পয়জনিং করা হয়ে থাকতে পারে। বিদেশে গেলে ধরা পড়ে যাবে বলে সরকার সেই অনুমতি দিচ্ছে না।

জবাবে কাদের বলেন, ‘ফখরুল সাহেব বলেছেন, বেগম জিয়াকে নাকি স্লো পয়জনিং করা হচ্ছে। আমি তাকে জিজ্ঞেস করতে চাই, তার (খালেদা জিয়া) পাশে থাকেন আপনারা, ফখরুল সাহেবরা । তাকে যে খাওয়ায় সে পরিবারেই লোক, তার আশপাশে সর্বক্ষণ ঘোরাফেরা করে বিএনপির লোকেরা। আওয়ামী লীগ কিংবা সরকারের কেউ তার পাশে থাকে না। তার ব্যক্তিগত পছন্দের চিকিৎসকরাই চিকিৎসা দিচ্ছেন।

‘স্লো পয়জনিং যদি করে থাকে তাহলে পাশের লোকেরাই করতে পারে। হুকুমের আসামি শেখ হাসিনা হবেন না, হলে ফখরুল সাহেব আপনি হবেন।’

ফখরুলের উদ্দেশে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আপনাদের পছন্দের লোকেরা চিকিৎসা করাচ্ছেন। এখানে আওয়ামী লীগকে জড়াচ্ছেন কেন? শেখ হাসিনা কেন হুকুমের আসামি হবেন? বেগম জিয়াকে আপনারা মাইনাস করার জন্য স্লো পয়জনিং করছেন কি না, সেই রকম কিছু করবেন বলেই কি উদোর পিণ্ডি বুধোর ঘাড়ে চাপাতে আওয়ামী লীগের ওপর?’

খালেদা জিয়ার কিছু হলে সরকারের কোনো দায় নেই উল্লেখ করে কাদের বলেন, ‘কোনো কিছু হলে এর দায় বিএনপিকেই নিতে হবে, মির্জা ফখরুল সাহেবদের নিতে হবে।’

ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আমরা স্পষ্টভাবে বলতে চাই, দেশের সংবিধান ও আইন দ্বারা দেশ পরিচালিত হচ্ছে। দেশের প্রচলিত আইন ও সাংবিধানিক নিয়মনীতির মধ্যে যতটুকু সম্ভব তার সবটুকু সুযোগ বেগম জিয়াকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দিয়েছেন। শেখ হাসিনার মানবিক হৃদয়ের কল্যাণে দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি খালেদা জিয়া বাসায় থাকছেন। দেশি-বিদেশি বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের তত্ত্বাবধানে চিকিৎসা নেয়ার সর্বোচ্চ সুযোগ পাচ্ছেন।’

তিনি বলেন, ‘হতে পারেন খালেদা জিয়া বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী। কিন্তু আইনের চোখে তিনি একজন দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি, তার বর্তমান পরিচয় সাজাপ্রাপ্ত আসামি, এটাই হচ্ছে বাস্তবতা।’

বিএনপি নেতারা প্রধানমন্ত্রীর উদারতাকে প্রতিহিংসা বলতে দ্বিধা করছেন না উল্লেখ করে আওয়ামী লীগ নেতা বলেন, ‘এই দেশের রাজনীতিতে বিএনপি প্রতিহিংসার জন্ম দিয়েছে।’

খালেদা জিয়ার চিকিৎসাকে কেন্দ্র করে কোনো নৈরাজ্য হলে তার প্রতিহত করারও ঘোষণা দেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক। বলেন, ‘আজকে মির্জা ফখরুল সাহেব বড় বড় কথা বলেন। দ্বার্থ্যহীন ভাষায় বলতে চাই। কারো চিকিৎসার নামে জনগণকে জিম্মি করা যাবে না।কোন ইস্যু সৃষ্টি করে শান্তিশৃঙ্খলা ভঙ্গ, নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করলে সর্বোচ্চ শক্তি দিয়ে জনগণকে সঙ্গে নিয়ে আওয়ামী লীগ তা প্রতিহত করবে।‘

বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন, বি এম মোজাম্মেল হক, আফজাল হোসেন, সংস্কৃতিবিষয়ক সম্পাদক অসীম কুমার উকিল, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আবদুস সোবহান গোলাপ, অর্থ ও পরিকল্পনা সম্পাদক ওয়াসিকা আয়শা খান, আন্তর্জাতিক সম্পাদক শাম্মী আহমেদ, কৃষি ও সমবায় সম্পাদক ফরিদুন্নাহার লাইলী, দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া, বন ও পরিবেশ সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন, উপদপ্তর সম্পাদক সায়েম খান ও উপপ্রচার সম্পাদক আমিনুল ইসলামও উপস্থিত ছিলেন।

back to top