নির্বাচনের আগে নেতা-কর্মী ও সমর্থকদের গ্রেপ্তার–হয়রানির বন্ধের দাবি জানিয়েছেন নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনে স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী তৈমুর আলম খন্দকার। নির্বাচন কমিশনার ও পুলিশ সুপারকে উদ্দেশ করে তিনি বলেন, ‘নির্বাচনকে আপনারা দয়া করে প্রশ্নবিদ্ধ করবেন না।’
আজ বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে নারায়ণগঞ্জ শহরের কিল্লারপুর এলাকায় প্রচারণা শেষে এসব কথা বলেন বিএনপি চেয়ারপারসনের সাবেক উপদেষ্টা তৈমুর আলম খন্দকার। সেখানে তিনি গণসংযোগ করেন এবং ভোটারদের কাছে ভোট চান। পরে তিনি শহরের দ্বিগুবাবু বাজার এলাকায় গণসংযোগ করেন।
তৈমুর আলম অভিযোগ করেন, তাঁর দলের নেতা-কর্মী ও সমর্থকদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে পুলিশ তল্লাশি ও হয়রানি করছে। তাঁর নির্বাচনী এজেন্ট ও যাঁরা তাঁর সমর্থনে কাজ করছেন, তাঁদের বাড়ি গিয়ে হুমকি দেওয়া হচ্ছে। গত বুধবার রাতে ১০ থেকে ১৫ জন পুলিশ সদস্য তাঁর বাড়ির সামনে অবস্থান নিয়েছেন। বিএনপির নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে গায়েবি মামলা তো আছেই। এখনো গায়েবি মামলার হয়রানি কাটেনি।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দৃষ্টি আকর্ষণ করে তৈমুর আলম বলেন, ‘আপনার পুলিশ হয়রানি করছে। ১৬ তারিখে ভোটের পর আইন যা বলে, আপনি তা করবেন। কিন্তু নির্বাচনটা সুষ্ঠুভাবে হতে দেন। সুষ্ঠুভাবে যে নির্বাচন হচ্ছিল, সেটা বাধাগ্রস্ত হতে দেবেন না।’
নির্বাচনে শঙ্কার কথা উল্লেখ করে তৈমুর বলেন, সরকারি দলের প্রার্থীর পক্ষে হয়ে কাজ করছে পুলিশ। অন্যদিকে তাঁর দলের নেতা-কর্মী ও সমর্থকদের হয়রানি করছে। এটা অব্যাহত থাকলে সুষ্ঠু ভোটের পরিবেশ নষ্ট হবে। গত কয়েক দিনে জেলা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত আহ্বায়কসহ ১৭ জনকে আটক করা হয়েছে।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
বৃহস্পতিবার, ১৩ জানুয়ারী ২০২২
নির্বাচনের আগে নেতা-কর্মী ও সমর্থকদের গ্রেপ্তার–হয়রানির বন্ধের দাবি জানিয়েছেন নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনে স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী তৈমুর আলম খন্দকার। নির্বাচন কমিশনার ও পুলিশ সুপারকে উদ্দেশ করে তিনি বলেন, ‘নির্বাচনকে আপনারা দয়া করে প্রশ্নবিদ্ধ করবেন না।’
আজ বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে নারায়ণগঞ্জ শহরের কিল্লারপুর এলাকায় প্রচারণা শেষে এসব কথা বলেন বিএনপি চেয়ারপারসনের সাবেক উপদেষ্টা তৈমুর আলম খন্দকার। সেখানে তিনি গণসংযোগ করেন এবং ভোটারদের কাছে ভোট চান। পরে তিনি শহরের দ্বিগুবাবু বাজার এলাকায় গণসংযোগ করেন।
তৈমুর আলম অভিযোগ করেন, তাঁর দলের নেতা-কর্মী ও সমর্থকদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে পুলিশ তল্লাশি ও হয়রানি করছে। তাঁর নির্বাচনী এজেন্ট ও যাঁরা তাঁর সমর্থনে কাজ করছেন, তাঁদের বাড়ি গিয়ে হুমকি দেওয়া হচ্ছে। গত বুধবার রাতে ১০ থেকে ১৫ জন পুলিশ সদস্য তাঁর বাড়ির সামনে অবস্থান নিয়েছেন। বিএনপির নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে গায়েবি মামলা তো আছেই। এখনো গায়েবি মামলার হয়রানি কাটেনি।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দৃষ্টি আকর্ষণ করে তৈমুর আলম বলেন, ‘আপনার পুলিশ হয়রানি করছে। ১৬ তারিখে ভোটের পর আইন যা বলে, আপনি তা করবেন। কিন্তু নির্বাচনটা সুষ্ঠুভাবে হতে দেন। সুষ্ঠুভাবে যে নির্বাচন হচ্ছিল, সেটা বাধাগ্রস্ত হতে দেবেন না।’
নির্বাচনে শঙ্কার কথা উল্লেখ করে তৈমুর বলেন, সরকারি দলের প্রার্থীর পক্ষে হয়ে কাজ করছে পুলিশ। অন্যদিকে তাঁর দলের নেতা-কর্মী ও সমর্থকদের হয়রানি করছে। এটা অব্যাহত থাকলে সুষ্ঠু ভোটের পরিবেশ নষ্ট হবে। গত কয়েক দিনে জেলা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত আহ্বায়কসহ ১৭ জনকে আটক করা হয়েছে।