আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, মানুষকে নিরাপদ আশ্রয়ে নিতে সিলেট ও সুনামগঞ্জে বন্যার্তদের জন্য ৬০০ আশ্রয় কেন্দ্র খোলা হয়েছে। সেখানে হাজার হাজার মানুষ আশ্রয় নিয়েছে।
রোববার এক বিবৃতিতে এসব কথা জানান।
বিবৃতিতে তিনি আরও বলেন, বৃহত্তর সিলেট অঞ্চলের সৃষ্ট বন্যার কারণে মানুষের জানমালের নিরাপত্তার জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরাসরি নির্দেশে দুর্যোগ মোকাবিলায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী, বিজেবি, কোস্টগার্ডসহ স্থানীয় প্রশাসন মানুষের কষ্ট লাঘবে সর্বাত্মক কার্যক্রম পরিচালনা করছে।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, যে কোন প্রয়োজনে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের সহায়তায় সেনাবাহিনী টোল ফ্রি নম্বর চালু করেছে। বানভাসি মানুষের স্বাস্থ্য সেবায় ইমারজেন্সি কন্ট্রোল রুম চালু করেছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। পরিস্থিতি সার্বক্ষণিক পর্যবেক্ষণে মনিটরিং টিম ও মেডিকেল বোর্ডও গঠন করা হয়েছে।
তিনি বলেন, পানি বন্দী মানুষের মাঝে শুকনো খাবার, পানিব,প্রয়োজনীয় ঔষধ ও স্যালাইনের পাশাপাশি রান্না করা খাবারও বিতররণ করছে স্থানীয় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনসমূহের নেতারা।
বন্যার পানি সরে গেলেও এই তৎপরতা অব্যাহত থাকবে এবং আরো জোরদার করা হবে বলেও জানান ওবায়দুল কাদের।
বিবৃতিতে তিনি আরও বলেন, দেশের মানুষ যখন প্রাকৃতিক দুর্যোগ বন্যার কারণে বেঁচে থাকার সংগ্রামে লিপ্ত ঠিক তখন বিএনপি মহাসচিবের হীন রাজনৈতিক আচরণ অত্যন্ত দুঃখজনক।
কাদের বলেন, বিএনপি নেতাদের আচরণ খুব অমানবিক, অতীতে কোন দুর্যোগ মোকাবিলায় বিএনপির পক্ষ থেকে কোন ধরনের প্রচেষ্টা ও উদ্যোগ জনগণ দেখেনি। বিএনপি শুধুমাত্র লিপ সার্ভিসের মাধ্যমে মানুষের দুঃখ - দুর্দশা নিয়ে রাজনীতি করে।
রোববার, ১৯ জুন ২০২২
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, মানুষকে নিরাপদ আশ্রয়ে নিতে সিলেট ও সুনামগঞ্জে বন্যার্তদের জন্য ৬০০ আশ্রয় কেন্দ্র খোলা হয়েছে। সেখানে হাজার হাজার মানুষ আশ্রয় নিয়েছে।
রোববার এক বিবৃতিতে এসব কথা জানান।
বিবৃতিতে তিনি আরও বলেন, বৃহত্তর সিলেট অঞ্চলের সৃষ্ট বন্যার কারণে মানুষের জানমালের নিরাপত্তার জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরাসরি নির্দেশে দুর্যোগ মোকাবিলায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী, বিজেবি, কোস্টগার্ডসহ স্থানীয় প্রশাসন মানুষের কষ্ট লাঘবে সর্বাত্মক কার্যক্রম পরিচালনা করছে।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, যে কোন প্রয়োজনে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের সহায়তায় সেনাবাহিনী টোল ফ্রি নম্বর চালু করেছে। বানভাসি মানুষের স্বাস্থ্য সেবায় ইমারজেন্সি কন্ট্রোল রুম চালু করেছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। পরিস্থিতি সার্বক্ষণিক পর্যবেক্ষণে মনিটরিং টিম ও মেডিকেল বোর্ডও গঠন করা হয়েছে।
তিনি বলেন, পানি বন্দী মানুষের মাঝে শুকনো খাবার, পানিব,প্রয়োজনীয় ঔষধ ও স্যালাইনের পাশাপাশি রান্না করা খাবারও বিতররণ করছে স্থানীয় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনসমূহের নেতারা।
বন্যার পানি সরে গেলেও এই তৎপরতা অব্যাহত থাকবে এবং আরো জোরদার করা হবে বলেও জানান ওবায়দুল কাদের।
বিবৃতিতে তিনি আরও বলেন, দেশের মানুষ যখন প্রাকৃতিক দুর্যোগ বন্যার কারণে বেঁচে থাকার সংগ্রামে লিপ্ত ঠিক তখন বিএনপি মহাসচিবের হীন রাজনৈতিক আচরণ অত্যন্ত দুঃখজনক।
কাদের বলেন, বিএনপি নেতাদের আচরণ খুব অমানবিক, অতীতে কোন দুর্যোগ মোকাবিলায় বিএনপির পক্ষ থেকে কোন ধরনের প্রচেষ্টা ও উদ্যোগ জনগণ দেখেনি। বিএনপি শুধুমাত্র লিপ সার্ভিসের মাধ্যমে মানুষের দুঃখ - দুর্দশা নিয়ে রাজনীতি করে।