জাতিসংঘের দেওয়া বাংলাদেশের গুম হওয়া ৭৬ জনের তালিকাকে প্রশ্নবিদ্ধ বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও যোগাযোগ-প্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়।
তিনি বলেছেন, তালিকায় থাকা ৭৬ জনের মধ্যে অনেকে বাংলাদেশে বসবাস করছে, যার প্রমাণ মিলেছে।সেখানে দু’জন ভারতীয় নাগরিকের নাম আছে। আবার অনেক তালিকাভুক্ত পলাতক আসামির নাম রয়েছে।
বৃহস্পতিবার (২২ সেপ্টেম্বর) রাতে নিজের ফেসবুক পেজে দেওয়া এক পোস্টে প্রধানমন্ত্রীপুত্র এসব কথা বলেন।
সজীব ওয়াজেদ জয় লিখেছেন, “বাংলাদেশে ‘জোর করে গুমের’ শিকার ৭৬ ব্যক্তির তালিকা প্রকাশ করেছে জাতিসংঘ। কিন্তু এই তালিকা প্রশ্নবিদ্ধ করছে আন্তর্জাতিক সংস্থাটির গ্রহণযোগ্যতাকে। যেই এনজিওগুলোর ওপর নির্ভর করে জাতিসংঘের প্রতিবেদন তৈরি হয়েছে, সেই এনজিওসহ প্রশ্ন উঠছে খোদ জাতিসংঘের তথ্য সংগ্রহের পদ্ধতি নিয়ে।”
তালিকায় থাকা দুজন ভারতীয় দাবি করে সজীব ওয়াজেদ বলেন, “তালিকায় ২ জন ভারতের মনিপুর রাজ্যের বিচ্ছিন্নতাবাদী, নিষিদ্ধ সংগঠন ইউনাইটেড ন্যাশনাল লিবারেশন ফ্রন্ট-ইউএনএলফ এর শীর্ষ নেতা। একজন সংগঠনটির চেয়ারম্যান, অপরজন মেজর পদমর্যাদার। তারা হলেন—সানায়াইমা রাজকুমার ওরফে মেঘান ও কেইথেল্লাকপাম নবচন্দ্র ওরফে শিলহেইবা।
প্রশ্ন হলো—জাতিসংঘের একটি গ্রুপ কীভাবে এত বড় ভুল করতে পারে? উত্তরটি সহজ—তারা শুধুমাত্র স্থানীয় বাংলাদেশ-ভিত্তিক এনজিওদের দ্বারা সরবরাহকৃত গুমের ঘটনাবলীকে তথ্য যাচাই না করেই প্রকাশ করেছে।”
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
শুক্রবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২২
জাতিসংঘের দেওয়া বাংলাদেশের গুম হওয়া ৭৬ জনের তালিকাকে প্রশ্নবিদ্ধ বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও যোগাযোগ-প্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়।
তিনি বলেছেন, তালিকায় থাকা ৭৬ জনের মধ্যে অনেকে বাংলাদেশে বসবাস করছে, যার প্রমাণ মিলেছে।সেখানে দু’জন ভারতীয় নাগরিকের নাম আছে। আবার অনেক তালিকাভুক্ত পলাতক আসামির নাম রয়েছে।
বৃহস্পতিবার (২২ সেপ্টেম্বর) রাতে নিজের ফেসবুক পেজে দেওয়া এক পোস্টে প্রধানমন্ত্রীপুত্র এসব কথা বলেন।
সজীব ওয়াজেদ জয় লিখেছেন, “বাংলাদেশে ‘জোর করে গুমের’ শিকার ৭৬ ব্যক্তির তালিকা প্রকাশ করেছে জাতিসংঘ। কিন্তু এই তালিকা প্রশ্নবিদ্ধ করছে আন্তর্জাতিক সংস্থাটির গ্রহণযোগ্যতাকে। যেই এনজিওগুলোর ওপর নির্ভর করে জাতিসংঘের প্রতিবেদন তৈরি হয়েছে, সেই এনজিওসহ প্রশ্ন উঠছে খোদ জাতিসংঘের তথ্য সংগ্রহের পদ্ধতি নিয়ে।”
তালিকায় থাকা দুজন ভারতীয় দাবি করে সজীব ওয়াজেদ বলেন, “তালিকায় ২ জন ভারতের মনিপুর রাজ্যের বিচ্ছিন্নতাবাদী, নিষিদ্ধ সংগঠন ইউনাইটেড ন্যাশনাল লিবারেশন ফ্রন্ট-ইউএনএলফ এর শীর্ষ নেতা। একজন সংগঠনটির চেয়ারম্যান, অপরজন মেজর পদমর্যাদার। তারা হলেন—সানায়াইমা রাজকুমার ওরফে মেঘান ও কেইথেল্লাকপাম নবচন্দ্র ওরফে শিলহেইবা।
প্রশ্ন হলো—জাতিসংঘের একটি গ্রুপ কীভাবে এত বড় ভুল করতে পারে? উত্তরটি সহজ—তারা শুধুমাত্র স্থানীয় বাংলাদেশ-ভিত্তিক এনজিওদের দ্বারা সরবরাহকৃত গুমের ঘটনাবলীকে তথ্য যাচাই না করেই প্রকাশ করেছে।”