আসন্ন দুর্গাপূজায় সহিংসতা এড়াতে পূজামণ্ডপে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পাশে ‘প্রয়োজনে’ আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরাও থাকবেন বলে জানিয়েছেন দলটির সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।
আজ শুক্রবার আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনার রাজনৈতিক কার্যালয়ে সনাতন ধর্মাবলম্বী মানুষদের একটি প্রতিনিধি দলের সঙ্গে বৈঠকে শেষে একথা জানান তিনি।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘আমরা পরিষ্কারভাবে বলতে চাই, সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব সামনে রেখে সনাতন ধর্মাবলম্বীরা আতঙ্কে থাকবে, উদ্বিগ্ন থাকবে—এটা হতে পারে না। হিন্দু, মুসলমান, বৌদ্ধ, খ্রিষ্টান সবার ভোটের মূল্য সমান; কারও ভোটের মূল্য বেশি, কারও কম না।’
গত বছর দুর্গাপূজা ঘিরে সহিংসতার ঘটনায় সবাইকে সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, ‘দরকার হলে মন্দিরে-মণ্ডপে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পাশে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরাও থাকবেন।’
সাম্প্রদায়িক ও জঙ্গিবাদী শক্তিকে বাইরে থেকে নিষ্ক্রিয় মনে হলেও ভেতরে ভেতরে তারা সক্রিয় বলে মন্তব্য করেন ওবায়দুল কাদের।
তিনি বলেন, ‘কুমিল্লায় যা ঘটেছে, তা বীভৎস; চৌমুহনীতে যা ঘটেছে তা আরও ভয়াবহ। এ ছাড়া রংপুর, সিলেট, সুনামগঞ্জ ও নাসিরনগরেও এ ধরনের অনেকগুলো ঘটনা ঘটেছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘যারা এসব ঘটনা ঘটায়, যে পরিচয়েই হোক, তাদের একমাত্র পরিচয় হচ্ছে দুর্বৃত্ত। আওয়ামী লীগ পরিচয়েও দুর্বৃত্ত আছে। আওয়ামী লীগের পরিচয় ব্যবহার করেও অনেক দুর্বৃত্ত এসব অপকর্ম করেছে। গতবারও আমরা দুয়েক জায়গায় লক্ষ করেছি।’
এসময় সনাতন ধর্মাবলম্বীদের উদ্দেশে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘আপনারাও এ দেশের নাগরিক। আপনারা দ্বিতীয়-তৃতীয় শ্রেণির নাগরিক—এটা কারও মনে করা উচিত না।’
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
শুক্রবার, ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২২
আসন্ন দুর্গাপূজায় সহিংসতা এড়াতে পূজামণ্ডপে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পাশে ‘প্রয়োজনে’ আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরাও থাকবেন বলে জানিয়েছেন দলটির সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।
আজ শুক্রবার আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনার রাজনৈতিক কার্যালয়ে সনাতন ধর্মাবলম্বী মানুষদের একটি প্রতিনিধি দলের সঙ্গে বৈঠকে শেষে একথা জানান তিনি।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘আমরা পরিষ্কারভাবে বলতে চাই, সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব সামনে রেখে সনাতন ধর্মাবলম্বীরা আতঙ্কে থাকবে, উদ্বিগ্ন থাকবে—এটা হতে পারে না। হিন্দু, মুসলমান, বৌদ্ধ, খ্রিষ্টান সবার ভোটের মূল্য সমান; কারও ভোটের মূল্য বেশি, কারও কম না।’
গত বছর দুর্গাপূজা ঘিরে সহিংসতার ঘটনায় সবাইকে সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, ‘দরকার হলে মন্দিরে-মণ্ডপে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পাশে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরাও থাকবেন।’
সাম্প্রদায়িক ও জঙ্গিবাদী শক্তিকে বাইরে থেকে নিষ্ক্রিয় মনে হলেও ভেতরে ভেতরে তারা সক্রিয় বলে মন্তব্য করেন ওবায়দুল কাদের।
তিনি বলেন, ‘কুমিল্লায় যা ঘটেছে, তা বীভৎস; চৌমুহনীতে যা ঘটেছে তা আরও ভয়াবহ। এ ছাড়া রংপুর, সিলেট, সুনামগঞ্জ ও নাসিরনগরেও এ ধরনের অনেকগুলো ঘটনা ঘটেছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘যারা এসব ঘটনা ঘটায়, যে পরিচয়েই হোক, তাদের একমাত্র পরিচয় হচ্ছে দুর্বৃত্ত। আওয়ামী লীগ পরিচয়েও দুর্বৃত্ত আছে। আওয়ামী লীগের পরিচয় ব্যবহার করেও অনেক দুর্বৃত্ত এসব অপকর্ম করেছে। গতবারও আমরা দুয়েক জায়গায় লক্ষ করেছি।’
এসময় সনাতন ধর্মাবলম্বীদের উদ্দেশে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘আপনারাও এ দেশের নাগরিক। আপনারা দ্বিতীয়-তৃতীয় শ্রেণির নাগরিক—এটা কারও মনে করা উচিত না।’