alt

আরপিও সংশোধন

ইভিএমে আঙুলের ছাপ না মিললে ভোটের সুযোগ সীমিত করতে চায় ইসিপ

সংবাদ অনলাইন রিপোর্ট : সোমবার, ০৩ অক্টোবর ২০২২

ইভিএমে ভোট দিতে গিয়ে আঙুলের ছাপ না মিললেও একটি কেন্দ্রের সর্বোচ্চ ১ শতাংশ ভোটার সহকারী প্রিজাইডিং অফিসারের সহযোগিতায় ভোট দিতে পারেন। এই সংখ্যা এর চেয়ে বেশি হলে কমিশন বিশেষ ব্যবস্থায় তাদের ভোটের সুযোগ করে দিতে পারে।

তবে সম্প্রতি নির্বাচন কমিশন গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশের (আরপিও) যে সংশোধনী প্রস্তাব এনেছে, তা আইনে পরিণত (পাস) হলে, কোন ভোটকেন্দ্রে ১ শতাংশের বেশি ভোটারের আঙুলের ছাপ না মিললে তারা আর ভোট দিতে পারবেন না।

সোমবার আগারগাঁও নির্বাচন ভবনে নিজ দপ্তরে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর জানান, দু-একদিনের মধ্যে এই সংশোধনী প্রস্তাব আইন মন্ত্রণালয়ের পাঠানো হবে।

সহকারী প্রিজাইডিং অফিসারের এক শতাংশ ভোটের এই বিধান এতদিন ইসির পরিপত্রের মাধ্যমে চলছিল। ভবিষ্যতে যাতে এ নিয়ে জটিলতা তৈরি না হয় সেজন্য আরপিও সংশোধনের মাধ্যমে একে আইনি কাঠামোয় আনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কমিশন। এজন্য আরপিওতে একটি উপধারা সংযোজন করা হয়েছে। তাতে বলা হয়েছে, একটি ভোটকেন্দ্রের সর্বোচ্চ ১ শতাংশ ভোটারকে প্রিজাইডিং অফিসার বা সহকারী প্রিজাইডিং অফিসার তার আঙুলের ছাপ দিয়ে ইলেকট্রনিক ব্যালট ইস্যু করতে পারবেন।

এক শতাংশের এই বিধান এতদিন ছিল জানিয়ে নির্বাচন কমিশনার আলমগীর সাংবাদিকদের বলেন, ‘এ বিষয়টি নিয়ে যাতে কনফিউশন না হয়, যার কারণে আইনের কাঠামোয় নিয়ে আসার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’ এক শতাংশ ভোট দেয়ার রেকর্ড রাখার বিষয়টি নিশ্চিত করার জন্য বিধিমালায়ও প্রয়োজনীয় সংশোধনী আনা হবে বলেও জানান তিনি।

দু-একদিনের মধ্যে প্রস্তাব আইন মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হবে উল্লেখ করে এই নির্বাচন কমিশনার বলেন, ‘আমরা গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশের একটি সংশোধনী আগেই আইন মন্ত্রণালয়ে পাঠিয়েছি। তার সঙ্গে নতুন এই অংশটুকু যুক্ত হবে। আইন মন্ত্রণালয় বিষয়টি পর্যালোচনা করে দেখে পরবর্তী কার্যক্রম গ্রহণ করবে।’

আঙুলের ছাপ না মেলা ভোটার সংখ্যা এক শতাংশের বেশি হলে, বর্তমান ব্যবস্থায় তাদের ভোট দান প্রক্রিয়া সম্পর্কে মো. আলমগীর বলেন, ‘এক শতাংশের বেশি হলে সেখানকার প্রিজাইডিং অফিসার রিটার্নিং অফিসারকে জানাবেন। এক্ষেত্রে কোন কোন ভোটার ভোট দিতে পারছেন না, তা জানাবেন। রিটার্নিং অফিসার তা যাচাই করে সন্তুষ্ট হলেন তিনি কমিশনকে জানান এবং কমিশন সেটা ভেরিফাই করে দেখে সন্তুষ্ট হলে ওই নির্দিষ্ট ভোটারের জন্য আলাদা কোড দিয়ে ভোট প্রদানের সুযোগ দিয়ে থাকেন। এটা করতে হলে বিশেষ ব্যবস্থা করতে হয়।’

এক শতাংশের বিষয়টি আইনি কাঠামোয় এলে এই বিশেষ ব্যবস্থা থাকবে না উল্লেখ করে এই কমিশনার বলেন, ‘এক্ষেত্রে এক শতাংশ বেশি হলে তারা ভোট দিতে পারবে না।’

এক্ষেত্রে কোন ভোটারের সাংবিধানিক অধিকার ক্ষুণ্ন হবে কি না- এমন প্রশ্নের জবাবে মো. আলমগীর বলেন, ‘পাঁচ কোটি ভোটারের দশ আঙুলের ছাপ ইতোমধ্যে নেয়া হয়েছে। আমাদের লক্ষ্য দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের আগেই যাতে সবার দশ আঙুলের ছাপ নিতে পারি। তখন এই সমস্যাটা আর থাকবে না। কারণ এই দশটা আঙুলের কোন না কোন আঙুলের মাধ্যমেই আমরা ভোটার চিহ্নিত করতে পারব।

আগে জাতীয় পরিচয়পত্রে ভোটারদের চার আঙুলের ছাপ থাকত। শ্রমজীবী, বয়স্কসহ অনেকেরই নানা কারণে আঙুলের ছাপ হালকা হয়ে যাওয়ায় ইভিএমে শনাক্তকরণে সমস্যা হত।

সব ভোটারের দশ আঙুলের ছাপ নেয়া হলে ছাপ না মেলার সমস্যা থাকবে না দাবি করে মো. আলমগীর বলেন, তখন এক শতাংশ ভোট প্রিজাইডিং অফিসারের হাতে রাখার প্রয়োজন হবে না। তারপরও শেষ ব্যবস্থা হিসেবে এটা রাখা হচ্ছে বলে জানান তিনি।

প্রসঙ্গত, সরকার জাতীয় পরিচয়পত্র করার সময় প্রত্যেক নাগরিকের আঙুলের ছাপ নেয়। ইভিএমে ভোট দিতে গেলে নাগরিক বা ভোটারের আঙুলের ছাপ মেলান হয়। আঙুলের ছাপ মিললে ইভিএমের ব্যালট ইউনিট চালু হয়। কিন্তু নানা কারণে অনেক ভোটারের আঙুলের ছাপ মেলে না। সে ক্ষেত্রে সহকারী প্রিজাইডিং কর্মকর্তা তার আঙুলের ছাপ দিয়ে ব্যালট ইউনিট চালু করে দেন। তারপর ভোটার গোপন কক্ষে গিয়ে ভোট দেন। তবে সহকারী প্রিজাইডিং কর্মকর্তারা এই ক্ষমতার অপপ্রয়োগ করলে ভোটে কারচুপি করা সম্ভব বলে মনে করেন নির্বাচন বিশেষজ্ঞরা।

ছবি

জুলাই সনদ বাস্তবায়নে সাংবিধানিক আদেশ ও গণভোট প্রশ্নে দ্বিধাবিভক্ত রাজনৈতিক দলগুলো

ছবি

রাজশাহীতে এনসিপি নেত্রীর আকস্মিক পদত্যাগ

ছবি

জামায়াতসহ কয়েক দলের যুগপৎ আন্দোলনের জবাব রাজপথেই দেবে বিএনপি: সালাহউদ্দিন

ছবি

খালেদা জিয়ার ভাগ্নে শাহরিনকে আহ্বায়ক করে এইবির নতুন কমিটি

ছবি

নাশকতার দুই মামলা থেকে ফখরুল ও আব্বাসসহ ১০৬ জনকে অব্যাহতি

ছবি

এখন কার্যকর গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র গড়তে ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে: মির্জা ফখরুল

ছবি

অভিন্ন দাবিতে তিন ইসলামী দলের যুগপৎ কর্মসূচি ঘোষণা

ছবি

যুগপতে পাঁচ দাবিতে জামায়াতের তিন দিনের বিক্ষোভ কর্মসূচি ঘোষণা

ছবি

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ২৫ সনাতন যোগ দিলেন জামায়াতে

ছবি

তারেকের নিরাপত্তা নিয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে বাবরের আলোচনা

ছবি

যুগপতে কারা থাকছে ঠিক হয়নি, তবে খেলাফতের কর্মসূচি ঘোষণা

জামায়াতের আযাদ: মুক্তিযুদ্ধ না মানলে ‘বাংলাদেশ অস্বীকার করা হবে’

ছবি

জুলাই সনদের গেরো: এবার আদালতের মত নিতে বলল বিএনপি

ছবি

‘জুলাই সনদ’ স্বাক্ষরে রাজি বিএনপি, তবে আইনি ভিত্তি নিয়ে মতভেদ

ছবি

ডাকসু-জাকসু নির্বাচনে ‘মাস্টার প্ল্যান’ প্রশ্ন তুললেন রিজভী

ছবি

মৌলবাদীরা ‘বেহেশতের টিকেট’ বিক্রি করছে: বিএনপির গয়েশ্বর

ছবি

সংরক্ষিত নারী আসনে সরাসরি নির্বাচনের দাবি

ছবি

জুলাই সনদ বাস্তবায়নসহ ৫ দফা দাবিতে খেলাফত মজলিসের তিন দিনের কর্মসূচি

ছবি

সাবেক প্রতিমন্ত্রী এনামুর রহমান এবার তুহিন হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার

ছবি

রাষ্ট্রে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হলে বাস্তুতন্ত্রও নিরাপদ থাকবে: তারেক রহমান

ছবি

সরকার ও উপদেষ্টারা মাহফুজদের যথেচ্ছ ব্যবহার করে মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিচ্ছে: নাহিদ ইসলাম

ছবি

দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হলে পশু-পাখি ও বাস্তুতন্ত্রের অধিকার নিশ্চিত হবে: তারেক রহমান

ছবি

বসুন্ধরায় গোপন বৈঠক: ময়মনসিংহ জেলা আ.লীগ নেতার দোষ স্বীকার

ছবি

ঢাকার আগারগাঁওয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের বিরুদ্ধে ‘নিষিদ্ধ’ আওয়ামী লীগের বিক্ষোভ মিছিল

ছবি

আওয়ামী লীগ লুটপাট করে দেশকে দেউলিয়া করে দিয়েছে: মঈন খান

ছবি

ইসরায়েলের ওপর চাপ বাড়াতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি তারেকের আহ্বান

ছবি

বাংলাদেশের সংবিধানে শ্রমিক, জনতার অধিকার নিশ্চিত করা হয়নি: এনসিপি

ছবি

নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা হলেই দেশে ফিরবেন তারেক রহমান: মিন্টু

ছবি

জাতীয় নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র চলছে: বিএনপি

ছবি

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবিতে গাজীপুরে সমাবেশ ও গণমিছিল করেছে ইসলামিক আন্দোলন

ছবি

নির্বাচনের আগে পরিবেশ সৃষ্টি জরুরি: আনিসুল ইসলাম মাহমুদ

ছবি

সংবিধান সংশোধন: মৌলিক সংস্কার বাস্তবায়ন পদ্ধতিতে ভিন্নমত রাজনৈতিক দলগুলোর

ছবি

বর্তমান পরিস্থিতিতে জাতীয় নির্বাচন হলে দেশের সংকট আরও বাড়বে: আনিসুল ইসলাম

ছবি

‘জুলাই সনদ’ বাস্তবায়নে কোনো কিছু চাপিয়ে দেবে না কমিশন: আলী রীয়াজ

ছবি

ডাকসু জয়ে ছাত্র শিবিরকে অভিনন্দন পাকিস্তানের জামায়াতে ইসলামীর

ছবি

এনসিপির যুগ্ম মুখ্য সংগঠক আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ পদত্যাগ ঘোষণা

tab

আরপিও সংশোধন

ইভিএমে আঙুলের ছাপ না মিললে ভোটের সুযোগ সীমিত করতে চায় ইসিপ

সংবাদ অনলাইন রিপোর্ট

সোমবার, ০৩ অক্টোবর ২০২২

ইভিএমে ভোট দিতে গিয়ে আঙুলের ছাপ না মিললেও একটি কেন্দ্রের সর্বোচ্চ ১ শতাংশ ভোটার সহকারী প্রিজাইডিং অফিসারের সহযোগিতায় ভোট দিতে পারেন। এই সংখ্যা এর চেয়ে বেশি হলে কমিশন বিশেষ ব্যবস্থায় তাদের ভোটের সুযোগ করে দিতে পারে।

তবে সম্প্রতি নির্বাচন কমিশন গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশের (আরপিও) যে সংশোধনী প্রস্তাব এনেছে, তা আইনে পরিণত (পাস) হলে, কোন ভোটকেন্দ্রে ১ শতাংশের বেশি ভোটারের আঙুলের ছাপ না মিললে তারা আর ভোট দিতে পারবেন না।

সোমবার আগারগাঁও নির্বাচন ভবনে নিজ দপ্তরে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর জানান, দু-একদিনের মধ্যে এই সংশোধনী প্রস্তাব আইন মন্ত্রণালয়ের পাঠানো হবে।

সহকারী প্রিজাইডিং অফিসারের এক শতাংশ ভোটের এই বিধান এতদিন ইসির পরিপত্রের মাধ্যমে চলছিল। ভবিষ্যতে যাতে এ নিয়ে জটিলতা তৈরি না হয় সেজন্য আরপিও সংশোধনের মাধ্যমে একে আইনি কাঠামোয় আনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কমিশন। এজন্য আরপিওতে একটি উপধারা সংযোজন করা হয়েছে। তাতে বলা হয়েছে, একটি ভোটকেন্দ্রের সর্বোচ্চ ১ শতাংশ ভোটারকে প্রিজাইডিং অফিসার বা সহকারী প্রিজাইডিং অফিসার তার আঙুলের ছাপ দিয়ে ইলেকট্রনিক ব্যালট ইস্যু করতে পারবেন।

এক শতাংশের এই বিধান এতদিন ছিল জানিয়ে নির্বাচন কমিশনার আলমগীর সাংবাদিকদের বলেন, ‘এ বিষয়টি নিয়ে যাতে কনফিউশন না হয়, যার কারণে আইনের কাঠামোয় নিয়ে আসার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’ এক শতাংশ ভোট দেয়ার রেকর্ড রাখার বিষয়টি নিশ্চিত করার জন্য বিধিমালায়ও প্রয়োজনীয় সংশোধনী আনা হবে বলেও জানান তিনি।

দু-একদিনের মধ্যে প্রস্তাব আইন মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হবে উল্লেখ করে এই নির্বাচন কমিশনার বলেন, ‘আমরা গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশের একটি সংশোধনী আগেই আইন মন্ত্রণালয়ে পাঠিয়েছি। তার সঙ্গে নতুন এই অংশটুকু যুক্ত হবে। আইন মন্ত্রণালয় বিষয়টি পর্যালোচনা করে দেখে পরবর্তী কার্যক্রম গ্রহণ করবে।’

আঙুলের ছাপ না মেলা ভোটার সংখ্যা এক শতাংশের বেশি হলে, বর্তমান ব্যবস্থায় তাদের ভোট দান প্রক্রিয়া সম্পর্কে মো. আলমগীর বলেন, ‘এক শতাংশের বেশি হলে সেখানকার প্রিজাইডিং অফিসার রিটার্নিং অফিসারকে জানাবেন। এক্ষেত্রে কোন কোন ভোটার ভোট দিতে পারছেন না, তা জানাবেন। রিটার্নিং অফিসার তা যাচাই করে সন্তুষ্ট হলেন তিনি কমিশনকে জানান এবং কমিশন সেটা ভেরিফাই করে দেখে সন্তুষ্ট হলে ওই নির্দিষ্ট ভোটারের জন্য আলাদা কোড দিয়ে ভোট প্রদানের সুযোগ দিয়ে থাকেন। এটা করতে হলে বিশেষ ব্যবস্থা করতে হয়।’

এক শতাংশের বিষয়টি আইনি কাঠামোয় এলে এই বিশেষ ব্যবস্থা থাকবে না উল্লেখ করে এই কমিশনার বলেন, ‘এক্ষেত্রে এক শতাংশ বেশি হলে তারা ভোট দিতে পারবে না।’

এক্ষেত্রে কোন ভোটারের সাংবিধানিক অধিকার ক্ষুণ্ন হবে কি না- এমন প্রশ্নের জবাবে মো. আলমগীর বলেন, ‘পাঁচ কোটি ভোটারের দশ আঙুলের ছাপ ইতোমধ্যে নেয়া হয়েছে। আমাদের লক্ষ্য দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের আগেই যাতে সবার দশ আঙুলের ছাপ নিতে পারি। তখন এই সমস্যাটা আর থাকবে না। কারণ এই দশটা আঙুলের কোন না কোন আঙুলের মাধ্যমেই আমরা ভোটার চিহ্নিত করতে পারব।

আগে জাতীয় পরিচয়পত্রে ভোটারদের চার আঙুলের ছাপ থাকত। শ্রমজীবী, বয়স্কসহ অনেকেরই নানা কারণে আঙুলের ছাপ হালকা হয়ে যাওয়ায় ইভিএমে শনাক্তকরণে সমস্যা হত।

সব ভোটারের দশ আঙুলের ছাপ নেয়া হলে ছাপ না মেলার সমস্যা থাকবে না দাবি করে মো. আলমগীর বলেন, তখন এক শতাংশ ভোট প্রিজাইডিং অফিসারের হাতে রাখার প্রয়োজন হবে না। তারপরও শেষ ব্যবস্থা হিসেবে এটা রাখা হচ্ছে বলে জানান তিনি।

প্রসঙ্গত, সরকার জাতীয় পরিচয়পত্র করার সময় প্রত্যেক নাগরিকের আঙুলের ছাপ নেয়। ইভিএমে ভোট দিতে গেলে নাগরিক বা ভোটারের আঙুলের ছাপ মেলান হয়। আঙুলের ছাপ মিললে ইভিএমের ব্যালট ইউনিট চালু হয়। কিন্তু নানা কারণে অনেক ভোটারের আঙুলের ছাপ মেলে না। সে ক্ষেত্রে সহকারী প্রিজাইডিং কর্মকর্তা তার আঙুলের ছাপ দিয়ে ব্যালট ইউনিট চালু করে দেন। তারপর ভোটার গোপন কক্ষে গিয়ে ভোট দেন। তবে সহকারী প্রিজাইডিং কর্মকর্তারা এই ক্ষমতার অপপ্রয়োগ করলে ভোটে কারচুপি করা সম্ভব বলে মনে করেন নির্বাচন বিশেষজ্ঞরা।

back to top