আমরা খবর পাচ্ছি বিএনপি তলে তলে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগে সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। রোববার (৫ ফেব্রুয়ারি) সচিবালয়ে সমসাময়িক বিষয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ কথা বলেন তিনি।
কাদের বলেন, জাতীয় নির্বাচনে আওয়ামী লীগ ফাঁকা মাঠে গোল দিতে চায় না। আমরা আশাবাদী বিএনপি আগামী নির্বাচনে আসবেন। খবর পাচ্ছি বিএনপি তলে তলে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছে।
এসময় তিনি বলেন, জাতীয় নির্বাচনে প্রধান দলগুলো অংশগ্রহণ করলে ভোটার উপস্তিতি বাড়বে।
দলটির সাধারণ সম্পাদক বলেন, বিএনপির আন্দোলনের টার্গেট ফেইল করেছে। তারা ডিসেম্বরের ১০ তারিখের হুশিয়ারি দিলো। ১১ জানুয়ারী এবং সর্বশেষ ৪ ফেব্রুয়ারির হুশিয়ারি। তারা যে টার্গেট নিয়েছে সেখানে জনগনের অংশগ্রহণ নেই।
তিনি বলেন, আন্দোলন তো অনেক হলো। লংমার্চ, শর্ট মার্চ, ৫৬ হাজার বর্গমাইল খুব বেশি তো না কোথায় আর যাবেন। দেশের বাইরেও তো গেলেন লবিং করে তো লাভ হলো না।
রাষ্ট্রপতি নির্বাচন নিয়ে তিনি বলেন, পদে বসার যোগ্যতা আসার নেই। আমি নিজেও আগ্রহী না। আমি ছোটাছুটি করা মানুষ। আমার দায়িত্ব অসম্পূর্ণ রেখে আমি সেখানে যেতে চাই না।
আওয়ামী লীগ রাজপথে আছে, আমরা নির্বাচন পর্যন্ত রাজপথে থাকবো। এ থেকে সরে যাবো না। বিএনপির আন্দোলন ব্যার্থ হলেই অগ্নি সন্ত্রাসের পথে হাঁটে। সেই আশঙ্কা এখনো আছে। কারণ তাদের গণসম্পৃক্ততার অভাবে সরকার পতনের টার্গেট ব্যর্থ হয়েছে।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
রোববার, ০৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৩
আমরা খবর পাচ্ছি বিএনপি তলে তলে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগে সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। রোববার (৫ ফেব্রুয়ারি) সচিবালয়ে সমসাময়িক বিষয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ কথা বলেন তিনি।
কাদের বলেন, জাতীয় নির্বাচনে আওয়ামী লীগ ফাঁকা মাঠে গোল দিতে চায় না। আমরা আশাবাদী বিএনপি আগামী নির্বাচনে আসবেন। খবর পাচ্ছি বিএনপি তলে তলে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছে।
এসময় তিনি বলেন, জাতীয় নির্বাচনে প্রধান দলগুলো অংশগ্রহণ করলে ভোটার উপস্তিতি বাড়বে।
দলটির সাধারণ সম্পাদক বলেন, বিএনপির আন্দোলনের টার্গেট ফেইল করেছে। তারা ডিসেম্বরের ১০ তারিখের হুশিয়ারি দিলো। ১১ জানুয়ারী এবং সর্বশেষ ৪ ফেব্রুয়ারির হুশিয়ারি। তারা যে টার্গেট নিয়েছে সেখানে জনগনের অংশগ্রহণ নেই।
তিনি বলেন, আন্দোলন তো অনেক হলো। লংমার্চ, শর্ট মার্চ, ৫৬ হাজার বর্গমাইল খুব বেশি তো না কোথায় আর যাবেন। দেশের বাইরেও তো গেলেন লবিং করে তো লাভ হলো না।
রাষ্ট্রপতি নির্বাচন নিয়ে তিনি বলেন, পদে বসার যোগ্যতা আসার নেই। আমি নিজেও আগ্রহী না। আমি ছোটাছুটি করা মানুষ। আমার দায়িত্ব অসম্পূর্ণ রেখে আমি সেখানে যেতে চাই না।
আওয়ামী লীগ রাজপথে আছে, আমরা নির্বাচন পর্যন্ত রাজপথে থাকবো। এ থেকে সরে যাবো না। বিএনপির আন্দোলন ব্যার্থ হলেই অগ্নি সন্ত্রাসের পথে হাঁটে। সেই আশঙ্কা এখনো আছে। কারণ তাদের গণসম্পৃক্ততার অভাবে সরকার পতনের টার্গেট ব্যর্থ হয়েছে।