গাজীপুর সিটি করপোরেশনের আসন্ন নির্বাচনে ভোটারের উপস্থিতি নিয়ে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী আজমত উল্লা খান। অপর দিকে ভোটকেন্দ্র দখলের পাঁয়তারা হচ্ছে বলে শঙ্কা প্রকাশ করেন স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী সরকার শাহ নূর ইসলাম (রনি সরকার)।
ভোটের প্রচারের শেষ দিন মঙ্গলবার সাংবাদিকদের প্রশ্নে ক্ষমতাসীন দলের প্রার্থী আজমত উল্লা খান বলেন, “নির্বাচন অবশ্যই প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক হবে।
তিনি বলেন, “নির্বাচনই একটা চ্যালেঞ্জ। আমরা যে নির্বাচনটাকে চ্যালেঞ্জ হিসাবে নিয়েছি যে, নির্বাচন কমিশনের মাধ্যমে এবং বর্তমান সরকারের অধীনে সুষ্ঠু, অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়, এই জিনিসটি প্রমাণিত হবে আগামী পরশু দিনের নির্বাচনে। এটাই হচ্ছে চ্যালেঞ্জ। ভোটারদের কাছ থেকে ভালো সাড়া পাওয়ার কথা জানিয়ে আজমত উল্লা খান বলেন, “আশাব্যঞ্জক সাড়া আমরা পাচ্ছি।
আওয়ামী লীগ সরকারের অধীনে ‘অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ’ হওয়ার বিষয়টি প্রমাণের জন্য এই নির্বাচনকে চ্যালেঞ্জ হিসাবে নেওয়ার কথা সাংবাদিকদের সামনে তুলে ধরেন আজমত উল্লা।
অপর দিকে স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী সরকার শাহ নূর ইসলাম (রনি সরকার) চলমান অবস্থায় অসন্তুষ্ট প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, “তিন দিন আগেও যে পরিস্থিতি ছিল, এখন কিন্তু পরিস্থিতি আগের মতো নাই। নৌকার প্রার্থীরা যে কেন্দ্র দখল করবে, তারই একটা পাঁয়তারা মনে হয় চলছে গত তিন দিন যাবত।
তিনি অভিযোগের সুরে বলেন, “আগে নির্বাচনের পরিস্থিতি অনুকূলে ছিল বলতে পারি, দিন যত ঘনাচ্ছে, দিন যত পার হচ্ছে, পরিস্থিতি তত উত্তপ্ত হচ্ছে।”
রনি বলেন, “কলাবাগান বস্তিতে গাড়ি তো ঢুকতে দেয়ই নাই, আমরা পায়ে হেঁটে যখন ঢুকতে যাচ্ছিলাম, তখনও তাদের বাধার মুখে পড়ে ব্যাক করতে হয়েছে। বলছে, আপনি যদি এক পাও আগান, পরিস্থিতি অন্য রকম হয়ে যাবে। আপনি এখন, এই মুহূর্তে চলে যান।”
এজেন্ট দিতে বাধার সম্মুখীন হওয়ার অভিযোগ করে হাতি মার্কার প্রার্থী বলেন, “আমাদের এজেন্ট দেওয়ার ব্যাপারে বড় ধরনের বাধার সম্মুখীন হচ্ছি। এজেন্টরা ভয় পাচ্ছে। এবং আমরা নিজেরাই তো এখন শঙ্কিত, নির্বাচন কতটুকু সুষ্ঠু হবে, সেই ব্যাপারে আমরা পুরোপুরি সন্দেহ প্রকাশ করছি।”
মঙ্গলবার, ২৩ মে ২০২৩
গাজীপুর সিটি করপোরেশনের আসন্ন নির্বাচনে ভোটারের উপস্থিতি নিয়ে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী আজমত উল্লা খান। অপর দিকে ভোটকেন্দ্র দখলের পাঁয়তারা হচ্ছে বলে শঙ্কা প্রকাশ করেন স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী সরকার শাহ নূর ইসলাম (রনি সরকার)।
ভোটের প্রচারের শেষ দিন মঙ্গলবার সাংবাদিকদের প্রশ্নে ক্ষমতাসীন দলের প্রার্থী আজমত উল্লা খান বলেন, “নির্বাচন অবশ্যই প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক হবে।
তিনি বলেন, “নির্বাচনই একটা চ্যালেঞ্জ। আমরা যে নির্বাচনটাকে চ্যালেঞ্জ হিসাবে নিয়েছি যে, নির্বাচন কমিশনের মাধ্যমে এবং বর্তমান সরকারের অধীনে সুষ্ঠু, অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়, এই জিনিসটি প্রমাণিত হবে আগামী পরশু দিনের নির্বাচনে। এটাই হচ্ছে চ্যালেঞ্জ। ভোটারদের কাছ থেকে ভালো সাড়া পাওয়ার কথা জানিয়ে আজমত উল্লা খান বলেন, “আশাব্যঞ্জক সাড়া আমরা পাচ্ছি।
আওয়ামী লীগ সরকারের অধীনে ‘অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ’ হওয়ার বিষয়টি প্রমাণের জন্য এই নির্বাচনকে চ্যালেঞ্জ হিসাবে নেওয়ার কথা সাংবাদিকদের সামনে তুলে ধরেন আজমত উল্লা।
অপর দিকে স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী সরকার শাহ নূর ইসলাম (রনি সরকার) চলমান অবস্থায় অসন্তুষ্ট প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, “তিন দিন আগেও যে পরিস্থিতি ছিল, এখন কিন্তু পরিস্থিতি আগের মতো নাই। নৌকার প্রার্থীরা যে কেন্দ্র দখল করবে, তারই একটা পাঁয়তারা মনে হয় চলছে গত তিন দিন যাবত।
তিনি অভিযোগের সুরে বলেন, “আগে নির্বাচনের পরিস্থিতি অনুকূলে ছিল বলতে পারি, দিন যত ঘনাচ্ছে, দিন যত পার হচ্ছে, পরিস্থিতি তত উত্তপ্ত হচ্ছে।”
রনি বলেন, “কলাবাগান বস্তিতে গাড়ি তো ঢুকতে দেয়ই নাই, আমরা পায়ে হেঁটে যখন ঢুকতে যাচ্ছিলাম, তখনও তাদের বাধার মুখে পড়ে ব্যাক করতে হয়েছে। বলছে, আপনি যদি এক পাও আগান, পরিস্থিতি অন্য রকম হয়ে যাবে। আপনি এখন, এই মুহূর্তে চলে যান।”
এজেন্ট দিতে বাধার সম্মুখীন হওয়ার অভিযোগ করে হাতি মার্কার প্রার্থী বলেন, “আমাদের এজেন্ট দেওয়ার ব্যাপারে বড় ধরনের বাধার সম্মুখীন হচ্ছি। এজেন্টরা ভয় পাচ্ছে। এবং আমরা নিজেরাই তো এখন শঙ্কিত, নির্বাচন কতটুকু সুষ্ঠু হবে, সেই ব্যাপারে আমরা পুরোপুরি সন্দেহ প্রকাশ করছি।”