আহবায়কের বিরুদ্ধে একক সিদ্ধান্তে ৫টি ওয়ার্ড কমিটি ভেঙ্গে দেবার অভিযোগ
মাত্র ৬ মাসের মধ্যেই রংপুর মহানগর আওয়ামী লীগের আহবায়ক কমিটিতে বিদ্রোহ দেখা দিয়েছে। আহবায়ক ডা, দেলোয়ার হোসেন ও যুগ্ন আহবায়ক আবুল কাশেম প্রকাশ্যেই একে অপরের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছেন। ফলে দলের নেতা কর্মীদের মাঝে তীব্র ক্ষোভ আর অন্তোষের সৃষ্টি হয়েছে।
যুগ্ন আহবায়ক আবুল কাশেমের অভিযোগ, আহবায়ক ডা, দেলোয়ার একক সিদ্ধান্ত নিয়ে মহানগরীর ৫টি ওয়ার্ড কমিটি ভেঙ্গে দিয়েছেন। শুধু তাই নয় তিনি দলের নেতাদের না জানিয়ে একাই শনিবার রংপুর মহানগর আওয়ামী লীগের অধিন নির্বাচিত ১৩ নম্বর ওয়ার্ড কমিটি ভেঙ্গে দিয়ে আহবায়ক কমিটি গঠন করে তিনি একাই অনুমোদন দিয়েছেন। একক ভাবে দলের গঠনতন্ত্র ভঙ্গ করেছেন তিনি ।
অন্যদিকে মহানগর আওয়ামী লীগের আহবায়ক ডা, দেলোয়ার হোসেন দাবি করেছেন, সব সময় নিয়ম মেনে সব কিছু করা যায়না। তিনি নয়া আহবায়ক কমিটি গঠন করেছেন সে সময় মহানগর আওয়ামী লীগের তিন সদস্য উপস্থিত ছিলো। এ ছাড়াও ওই কমিটির কোন কার্যক্রম ছিলোনা।
এদিকে মহানগর আওয়ামী লীগের আহবায়ক কমিটির অনেক সদস্য অভিযোগ করেছেন, তাদের মতামত উপেক্ষা করে আহবায়ক একক সিদ্ধান্ত নিয়ে মহানগরীর ৫টি নির্বাচিত ওয়ার্ড কমিটি ভেঙ্গে দেবার ঘোষনা দেন আহবায়ক ডা, দেলোয়ার হোসেন। এ ব্যাপারে তাৎক্ষনিক বিরোধিতা করে যুগ্ন আহবায়ক আবুল কাশেম বলেন, কোন কমিটি ভেঙ্গে দেবার এখতিয়ার আমাদের নেই, এটা করা যাবেনা। একই কথা বলেন আহবায়ক কমিটির আরো কয়েকজন সদস্য। তার পরেও আহবায়ক রংপুর মহানগরের ১৩, ১৭ , ১৮, ১৯ ও ২৩ ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের কমিটি ভেঙ্গে দিয়ে একক সিদ্ধান্তে স্থানীয় পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি দিয়েছেন বলে অভিযোগ করেন তারা।
দলীয় সুত্রে জানা গেছে ডিসেম্বরে অনুষ্টিত রংপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে আওয়ামী লীগ প্রার্থী হোসনে আরা লুৎফা ডালিয়া শোচনীয় ভাবে জাতীয় পার্টির প্রার্থীর কাছে পরাজিত হন, এমন কি তার জামানত বাজেয়াপ্ত হয়। শুধু তাই নয় তিনি নির্বাচনে ইসলামী আন্দোলন ও আওয়ামী লীগের বিদ্রোহি প্রার্থীদের চাইতে কম ভোট পাওয়ায় চতুর্থ হয়েছিলেন। রংপুর সিটি নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থীর শোচনীয় পরাজয়ের ঘটনায় দেশব্যাপি তোলপাড় শুরু হয়। বিশেষ করে জামানত বাজেয়াপ্ত হবার ঘটনায় আওয়ামী লীগের নীতি নির্ধারক মহল বিব্রতকর অবস্থার মধ্যে পড়েন। এরই পরিপ্রেক্ষিতে চলতি বছরের ১ জানুয়ারী আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক ওবায়দুল কাদের রংপুর মহানগর আওয়ামী লীগের নির্বাচিত কমিটি বিলুপ্ত ঘোষনা করে ডা, দেলোয়ার হোসেনকে আহবায়ক আবুল কাশেমকে যুগ্ন আহবায়ক করে একটি আহবায়ক কমিটি ঘোষনা করেন। এরপর প্রায় দুমাস পর পুনাঙ্গ আহবায়ক কমিটি অনুমোদন দেয়া হয়।
এদিকে প্রায় অতিবাহিত হতে চলেছে রংপুর মহানগর আওয়ামী লীগের আহবায়ক কমিটি। তেমন কোন কারিশমা দেখাতে পারেনি। মহানগর আওয়ামী লীগের আহবায়ক কমিটির আহবায়ক কমিটির অনেক সদস্যের অভিযোগ আহবায়ক ডা, দেলোয়ার হোসেন আর যুগ্ন আহবায়ক আবুল কাশেমের মধ্যে সাংগঠনিক কর্মকান্ড নিয়ে মতবিরোধ। আবুল কাশেমের অভিযোগ সকলের মতামত নিয়ে দলের গঠনতন্ত্র মেনে দলীয় কার্যক্রম পরিচালনা করা হোকে। কিন্তু আহবায়ক ডা, দেলোয়ার হোসেন একক সিদ্ধান্তে দলীয় কর্মকান্ড পরিচালনা করতে চান বলে তার অভিযোগ।
এদিকে অভিযোগ পাল্টা অভিযোগের মধ্যেই শনিবার ১৩ নম্বর ওয়ার্ড কমিটি ভেঙ্গে দিয়ে নয়া আহবায়ক কমিটি গঠন করা হয়। সেখানে ফুলূকে আহবায়ক খায়রুল আলম ওমনোয়ার হোসেনকে যুগ্ন আহবায়ক করা হয়। ওই কমিটি গঠনের সময় যুগ্ন আহবায়ক আবুল কাশেম সহ আহবায়ক কমিটির বেশিরভাগ সদস্যকে ডাকা হয়নি বলে আহবায়ক ডা, দেলোয়ার হোসেনের বিরুদ্ধে অভিযোগ যুগ্ন আহবায়ক আবুল কাশেমের।
এদিকে শনিবার মহানগরীর ১৩ নম্বর ওয়ার্ড কমিটি ভেঙ্গে দেবার ঘটনা জানাজানি হলে দলের নেতা কর্মীদের মাঝে তীব্র ক্ষোভের সৃষ্টি হয়। অনেক নেতা কর্মীকে যুগ্ন আহবায়ক আবুল কাশেমের শাপলা চত্বর এলাকায় অবস্থিত ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে ভীড় করতে দেখা যায়।
এ ব্যাপারে মহানগর আওয়ামী লীগের সাবেক যুগ্ন সম্পাদক নিধুরাম অধিকারী জানান ওয়ার্ড কমিটি ভেঙ্গে দেয়া এবং নয়া আহবায়ক কমিটি গঠন করার বিষয়টি তিনি জানেননা। আহবায়ক কমিটির সদস্য হিসেবে তাকে জানানো হয়নি।
একই কথা বলেন মহানগর আওয়ামী লীগের সাবেক যুগ্ন সম্পাদক আহবায়ক কমিটির সদস্য নওশাদ জানান এসব কি হচ্ছে? দলের নেতা কর্মীদের বলেছি রোববার মহানগর কার্যালয়ে আসেন আলোচনা করে দেখি সমস্যাটা কোথায়?।
নাম প্রকাশে অনিশ্চুক আরো অন্তত অর্ধডজন নেতা একই অভিযোগ করেন।
এ ব্যাপারে মহানগর আওয়ামী লীগের যুগ্œ আহবায়ক আবুল কাশেমের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন প্রথমত ৫টি ওয়ার্ড কমিটি বিলুপ্ত করার কোন লিখিত সিদ্ধান্ত হয়নি। আহবায়ক সাহেব এটা উত্থাপন করলে আমি বিরোধীতা করি। আর এ ধরনের কোন কমিটি বাতিল করার এখতিয়ার আমার নেই। তার উপর আহবায়ক তাকে না জানিয়ে একক সিদ্ধান্তে ১৩ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের আহবায়ক কমিটি গঠন করেছেন তাকে এ ব্যাপারে কিছু জানানো হয়নি। শুধু তাই নয় তিনি একক সিদ্ধান্তে সেই কমিটি অনুমোদন দিয়েছেন। এটা বেআইনী দলের গঠনতন্ত্র বিরোধী কারন আমরা কোন কমিটি বাতিল করার এখতিয়ার রাখিনা।
এক প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন আওয়ামী লীগের রংপুর বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক সুজিৎ রায় নন্দিকে বিষয়টি জানানো হয়েছে তিনি বলেছেন এভাবে কমিটি করা ঠিক হয়নি বিষয়টি দেখছেন বলে তাকে জানিয়েছেন।
অপরদিকে মহানগর আহবায়ক ডা, দেলোয়ার হোসেনের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি স্বীকার করেন ১৩ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের আহবায়ক কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটি গঠন করা হয়েছে দলকে শক্তিশালী করার জন্য কারন ওই ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের কোন কার্যক্রম ছিলোনা। আহবায়ক কমিটির ৩ সদস্য ওই সভায় উপস্থিত ছিলো। যুগ্ন আহবায়ককে জানানো হয়েছিলো বলে দাবি করেন তিনি।
আহবায়কের বিরুদ্ধে একক সিদ্ধান্তে ৫টি ওয়ার্ড কমিটি ভেঙ্গে দেবার অভিযোগ
রোববার, ০৪ জুন ২০২৩
মাত্র ৬ মাসের মধ্যেই রংপুর মহানগর আওয়ামী লীগের আহবায়ক কমিটিতে বিদ্রোহ দেখা দিয়েছে। আহবায়ক ডা, দেলোয়ার হোসেন ও যুগ্ন আহবায়ক আবুল কাশেম প্রকাশ্যেই একে অপরের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছেন। ফলে দলের নেতা কর্মীদের মাঝে তীব্র ক্ষোভ আর অন্তোষের সৃষ্টি হয়েছে।
যুগ্ন আহবায়ক আবুল কাশেমের অভিযোগ, আহবায়ক ডা, দেলোয়ার একক সিদ্ধান্ত নিয়ে মহানগরীর ৫টি ওয়ার্ড কমিটি ভেঙ্গে দিয়েছেন। শুধু তাই নয় তিনি দলের নেতাদের না জানিয়ে একাই শনিবার রংপুর মহানগর আওয়ামী লীগের অধিন নির্বাচিত ১৩ নম্বর ওয়ার্ড কমিটি ভেঙ্গে দিয়ে আহবায়ক কমিটি গঠন করে তিনি একাই অনুমোদন দিয়েছেন। একক ভাবে দলের গঠনতন্ত্র ভঙ্গ করেছেন তিনি ।
অন্যদিকে মহানগর আওয়ামী লীগের আহবায়ক ডা, দেলোয়ার হোসেন দাবি করেছেন, সব সময় নিয়ম মেনে সব কিছু করা যায়না। তিনি নয়া আহবায়ক কমিটি গঠন করেছেন সে সময় মহানগর আওয়ামী লীগের তিন সদস্য উপস্থিত ছিলো। এ ছাড়াও ওই কমিটির কোন কার্যক্রম ছিলোনা।
এদিকে মহানগর আওয়ামী লীগের আহবায়ক কমিটির অনেক সদস্য অভিযোগ করেছেন, তাদের মতামত উপেক্ষা করে আহবায়ক একক সিদ্ধান্ত নিয়ে মহানগরীর ৫টি নির্বাচিত ওয়ার্ড কমিটি ভেঙ্গে দেবার ঘোষনা দেন আহবায়ক ডা, দেলোয়ার হোসেন। এ ব্যাপারে তাৎক্ষনিক বিরোধিতা করে যুগ্ন আহবায়ক আবুল কাশেম বলেন, কোন কমিটি ভেঙ্গে দেবার এখতিয়ার আমাদের নেই, এটা করা যাবেনা। একই কথা বলেন আহবায়ক কমিটির আরো কয়েকজন সদস্য। তার পরেও আহবায়ক রংপুর মহানগরের ১৩, ১৭ , ১৮, ১৯ ও ২৩ ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের কমিটি ভেঙ্গে দিয়ে একক সিদ্ধান্তে স্থানীয় পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি দিয়েছেন বলে অভিযোগ করেন তারা।
দলীয় সুত্রে জানা গেছে ডিসেম্বরে অনুষ্টিত রংপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে আওয়ামী লীগ প্রার্থী হোসনে আরা লুৎফা ডালিয়া শোচনীয় ভাবে জাতীয় পার্টির প্রার্থীর কাছে পরাজিত হন, এমন কি তার জামানত বাজেয়াপ্ত হয়। শুধু তাই নয় তিনি নির্বাচনে ইসলামী আন্দোলন ও আওয়ামী লীগের বিদ্রোহি প্রার্থীদের চাইতে কম ভোট পাওয়ায় চতুর্থ হয়েছিলেন। রংপুর সিটি নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থীর শোচনীয় পরাজয়ের ঘটনায় দেশব্যাপি তোলপাড় শুরু হয়। বিশেষ করে জামানত বাজেয়াপ্ত হবার ঘটনায় আওয়ামী লীগের নীতি নির্ধারক মহল বিব্রতকর অবস্থার মধ্যে পড়েন। এরই পরিপ্রেক্ষিতে চলতি বছরের ১ জানুয়ারী আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক ওবায়দুল কাদের রংপুর মহানগর আওয়ামী লীগের নির্বাচিত কমিটি বিলুপ্ত ঘোষনা করে ডা, দেলোয়ার হোসেনকে আহবায়ক আবুল কাশেমকে যুগ্ন আহবায়ক করে একটি আহবায়ক কমিটি ঘোষনা করেন। এরপর প্রায় দুমাস পর পুনাঙ্গ আহবায়ক কমিটি অনুমোদন দেয়া হয়।
এদিকে প্রায় অতিবাহিত হতে চলেছে রংপুর মহানগর আওয়ামী লীগের আহবায়ক কমিটি। তেমন কোন কারিশমা দেখাতে পারেনি। মহানগর আওয়ামী লীগের আহবায়ক কমিটির আহবায়ক কমিটির অনেক সদস্যের অভিযোগ আহবায়ক ডা, দেলোয়ার হোসেন আর যুগ্ন আহবায়ক আবুল কাশেমের মধ্যে সাংগঠনিক কর্মকান্ড নিয়ে মতবিরোধ। আবুল কাশেমের অভিযোগ সকলের মতামত নিয়ে দলের গঠনতন্ত্র মেনে দলীয় কার্যক্রম পরিচালনা করা হোকে। কিন্তু আহবায়ক ডা, দেলোয়ার হোসেন একক সিদ্ধান্তে দলীয় কর্মকান্ড পরিচালনা করতে চান বলে তার অভিযোগ।
এদিকে অভিযোগ পাল্টা অভিযোগের মধ্যেই শনিবার ১৩ নম্বর ওয়ার্ড কমিটি ভেঙ্গে দিয়ে নয়া আহবায়ক কমিটি গঠন করা হয়। সেখানে ফুলূকে আহবায়ক খায়রুল আলম ওমনোয়ার হোসেনকে যুগ্ন আহবায়ক করা হয়। ওই কমিটি গঠনের সময় যুগ্ন আহবায়ক আবুল কাশেম সহ আহবায়ক কমিটির বেশিরভাগ সদস্যকে ডাকা হয়নি বলে আহবায়ক ডা, দেলোয়ার হোসেনের বিরুদ্ধে অভিযোগ যুগ্ন আহবায়ক আবুল কাশেমের।
এদিকে শনিবার মহানগরীর ১৩ নম্বর ওয়ার্ড কমিটি ভেঙ্গে দেবার ঘটনা জানাজানি হলে দলের নেতা কর্মীদের মাঝে তীব্র ক্ষোভের সৃষ্টি হয়। অনেক নেতা কর্মীকে যুগ্ন আহবায়ক আবুল কাশেমের শাপলা চত্বর এলাকায় অবস্থিত ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে ভীড় করতে দেখা যায়।
এ ব্যাপারে মহানগর আওয়ামী লীগের সাবেক যুগ্ন সম্পাদক নিধুরাম অধিকারী জানান ওয়ার্ড কমিটি ভেঙ্গে দেয়া এবং নয়া আহবায়ক কমিটি গঠন করার বিষয়টি তিনি জানেননা। আহবায়ক কমিটির সদস্য হিসেবে তাকে জানানো হয়নি।
একই কথা বলেন মহানগর আওয়ামী লীগের সাবেক যুগ্ন সম্পাদক আহবায়ক কমিটির সদস্য নওশাদ জানান এসব কি হচ্ছে? দলের নেতা কর্মীদের বলেছি রোববার মহানগর কার্যালয়ে আসেন আলোচনা করে দেখি সমস্যাটা কোথায়?।
নাম প্রকাশে অনিশ্চুক আরো অন্তত অর্ধডজন নেতা একই অভিযোগ করেন।
এ ব্যাপারে মহানগর আওয়ামী লীগের যুগ্œ আহবায়ক আবুল কাশেমের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন প্রথমত ৫টি ওয়ার্ড কমিটি বিলুপ্ত করার কোন লিখিত সিদ্ধান্ত হয়নি। আহবায়ক সাহেব এটা উত্থাপন করলে আমি বিরোধীতা করি। আর এ ধরনের কোন কমিটি বাতিল করার এখতিয়ার আমার নেই। তার উপর আহবায়ক তাকে না জানিয়ে একক সিদ্ধান্তে ১৩ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের আহবায়ক কমিটি গঠন করেছেন তাকে এ ব্যাপারে কিছু জানানো হয়নি। শুধু তাই নয় তিনি একক সিদ্ধান্তে সেই কমিটি অনুমোদন দিয়েছেন। এটা বেআইনী দলের গঠনতন্ত্র বিরোধী কারন আমরা কোন কমিটি বাতিল করার এখতিয়ার রাখিনা।
এক প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন আওয়ামী লীগের রংপুর বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক সুজিৎ রায় নন্দিকে বিষয়টি জানানো হয়েছে তিনি বলেছেন এভাবে কমিটি করা ঠিক হয়নি বিষয়টি দেখছেন বলে তাকে জানিয়েছেন।
অপরদিকে মহানগর আহবায়ক ডা, দেলোয়ার হোসেনের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি স্বীকার করেন ১৩ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের আহবায়ক কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটি গঠন করা হয়েছে দলকে শক্তিশালী করার জন্য কারন ওই ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের কোন কার্যক্রম ছিলোনা। আহবায়ক কমিটির ৩ সদস্য ওই সভায় উপস্থিত ছিলো। যুগ্ন আহবায়ককে জানানো হয়েছিলো বলে দাবি করেন তিনি।