কোপা আমেরিকা
কোপা আমেরিকায় নিজেদের দ্বিতীয় ম্যাচে এসে প্রথম জয়ের দেখা পেয়েছে আর্জেন্টিনা। শনিবার সকালে অনুষ্ঠিত ম্যাচে আর্জেন্টিনা ১-০ গোলে পরাজিত করেছে উরুগুয়েকে। খেলার ১২ মিনিটে ম্যাচের একমাত্র গোলটি করেন গঞ্জালেস রড্রিগো। লিওনেল মেসির পাস থেকে গোলটি করেন তিনি। প্রথম ম্যাচে চিলির সাথে ১-১ গোলে ড্র করার পর এ ম্যাচেই তারা পেল প্রথম জয়। ১৯৯৩ সালের পর আর আর্জেন্টিনা জাতীয় দল কোন ট্রফি জিততে পারেনি। শিরোপার খড়া কাটানোর জন্য এটা তাদের সামনে বড় একটি সুযোগ। যদিও প্রথম ম্যাচে তাদের পারফরমেন্স ছিল হতাশাজনক। কেবল লিওনেল মেসি চমৎকার একটি করে এগিয়ে দিয়েছিলেন আর্জেন্টিনাকে। পরে অবশ্য চিলি গোলটি শোধ করে দেয়।
এ ম্যাচেও আর্জেন্টিনা এগিয়ে যায় শুরুর দিকেই। মেসি গোল করতে না পারলেও সুযোগটি সৃষ্টি করে দিয়েছিলেন। লুইস সুয়ারেজ এবং এডিসন কাভানির মতো খেলোয়াড় থাকায় উরুগুয়ের আশা বেচেছিল শেষ বাশি বাজার আগ পর্যন্ত। সমতা ফেরানোর সুযোগও তারা পেয়োছিল। কিন্তু তা কাজে লাগাতে পারেননি সুয়ারেজ কিংবা কাভানি। সুয়ারেজ একবার বলে পা লাগাতে ব্যর্থ হন। কাভানির ব্যাকভলি যায় বাইরে। ব্যবধান বাড়ানোর চেষ্টা করেছে আর্জেন্টিনাও। তারা আক্রমণ করলেও গোলের সুযোগ সেভাবে আর তৈরী করতে পারেনি। উরুগুয়ের রক্ষণভাগ দৃঢ়তার সাথেই মেসির নেতৃত্ব গড়া আক্রমণগুলো রুখে দেয়। ফলে প্রথমার্ধের সেই গোলই দুই দলের মধ্যে পার্থক্য গড়ে দেয়।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
কোপা আমেরিকা
শনিবার, ১৯ জুন ২০২১
কোপা আমেরিকায় নিজেদের দ্বিতীয় ম্যাচে এসে প্রথম জয়ের দেখা পেয়েছে আর্জেন্টিনা। শনিবার সকালে অনুষ্ঠিত ম্যাচে আর্জেন্টিনা ১-০ গোলে পরাজিত করেছে উরুগুয়েকে। খেলার ১২ মিনিটে ম্যাচের একমাত্র গোলটি করেন গঞ্জালেস রড্রিগো। লিওনেল মেসির পাস থেকে গোলটি করেন তিনি। প্রথম ম্যাচে চিলির সাথে ১-১ গোলে ড্র করার পর এ ম্যাচেই তারা পেল প্রথম জয়। ১৯৯৩ সালের পর আর আর্জেন্টিনা জাতীয় দল কোন ট্রফি জিততে পারেনি। শিরোপার খড়া কাটানোর জন্য এটা তাদের সামনে বড় একটি সুযোগ। যদিও প্রথম ম্যাচে তাদের পারফরমেন্স ছিল হতাশাজনক। কেবল লিওনেল মেসি চমৎকার একটি করে এগিয়ে দিয়েছিলেন আর্জেন্টিনাকে। পরে অবশ্য চিলি গোলটি শোধ করে দেয়।
এ ম্যাচেও আর্জেন্টিনা এগিয়ে যায় শুরুর দিকেই। মেসি গোল করতে না পারলেও সুযোগটি সৃষ্টি করে দিয়েছিলেন। লুইস সুয়ারেজ এবং এডিসন কাভানির মতো খেলোয়াড় থাকায় উরুগুয়ের আশা বেচেছিল শেষ বাশি বাজার আগ পর্যন্ত। সমতা ফেরানোর সুযোগও তারা পেয়োছিল। কিন্তু তা কাজে লাগাতে পারেননি সুয়ারেজ কিংবা কাভানি। সুয়ারেজ একবার বলে পা লাগাতে ব্যর্থ হন। কাভানির ব্যাকভলি যায় বাইরে। ব্যবধান বাড়ানোর চেষ্টা করেছে আর্জেন্টিনাও। তারা আক্রমণ করলেও গোলের সুযোগ সেভাবে আর তৈরী করতে পারেনি। উরুগুয়ের রক্ষণভাগ দৃঢ়তার সাথেই মেসির নেতৃত্ব গড়া আক্রমণগুলো রুখে দেয়। ফলে প্রথমার্ধের সেই গোলই দুই দলের মধ্যে পার্থক্য গড়ে দেয়।