চলতি বিশ্বকাপেও ভারতের কাছে হেরেছে পাকিস্তানের হেরে যাওয়ার পর ১৯৯২ সালে পাকিস্তানের হয়ে বিশ্বকাপজয়ী তারকা ওয়াসিম আকরাম একটি টেলিভিশন শোয়ে বলেছেন, ‘আমি পাকিস্তানের ক্রিকেটারদের ফিটনেস নিয়ে চিন্তিত। এখন কোনো ফিটনেস টেস্টই হয় না। মিসবাহ (উল হক) যখন কোচ ও নির্বাচক ছিল তখন ইয়ো ইয়ো টেস্ট হত। এখন একেবারেই বন্ধ। একজন পেশাদার ক্রিকেটারকে প্রতিমাসে একবার করে ফিটনেস টেস্ট দিতে হবে। তা না হলে ভারতের মতো দলকে ওরা কীভাবে হারাবে।’
পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের মধ্যে যে ডামাডোল চলছে তার প্রভাব ক্রিকেটারদের ওপর পড়ছে বলে মনে করেন আকরাম। তিনি বলেন, ‘পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডে গত ৩ বছরে তিন জন চেয়ারম্যান বদলেছে। প্রত্যেক চেয়ারম্যান তার পছন্দের লোকদের নিয়ে আসছে। প্রত্যেকের পরিকল্পনা আলাদা। তার ফলে ক্রিকেটারেরা সমস্যায় পড়ছে। ওরা বুঝতেই পারছে না কীভাবে খেলবে। তার জন্যই ভারতের বিপক্ষে ১৫৪ রানে ২ উইকেট থেকে ১৯১ রানে অলআউট হয়ে যাচ্ছে। এতে আশ্চর্য হওয়ার কিছু নেই।’
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
সোমবার, ১৬ অক্টোবর ২০২৩
চলতি বিশ্বকাপেও ভারতের কাছে হেরেছে পাকিস্তানের হেরে যাওয়ার পর ১৯৯২ সালে পাকিস্তানের হয়ে বিশ্বকাপজয়ী তারকা ওয়াসিম আকরাম একটি টেলিভিশন শোয়ে বলেছেন, ‘আমি পাকিস্তানের ক্রিকেটারদের ফিটনেস নিয়ে চিন্তিত। এখন কোনো ফিটনেস টেস্টই হয় না। মিসবাহ (উল হক) যখন কোচ ও নির্বাচক ছিল তখন ইয়ো ইয়ো টেস্ট হত। এখন একেবারেই বন্ধ। একজন পেশাদার ক্রিকেটারকে প্রতিমাসে একবার করে ফিটনেস টেস্ট দিতে হবে। তা না হলে ভারতের মতো দলকে ওরা কীভাবে হারাবে।’
পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের মধ্যে যে ডামাডোল চলছে তার প্রভাব ক্রিকেটারদের ওপর পড়ছে বলে মনে করেন আকরাম। তিনি বলেন, ‘পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডে গত ৩ বছরে তিন জন চেয়ারম্যান বদলেছে। প্রত্যেক চেয়ারম্যান তার পছন্দের লোকদের নিয়ে আসছে। প্রত্যেকের পরিকল্পনা আলাদা। তার ফলে ক্রিকেটারেরা সমস্যায় পড়ছে। ওরা বুঝতেই পারছে না কীভাবে খেলবে। তার জন্যই ভারতের বিপক্ষে ১৫৪ রানে ২ উইকেট থেকে ১৯১ রানে অলআউট হয়ে যাচ্ছে। এতে আশ্চর্য হওয়ার কিছু নেই।’